আমিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: সিরাজগঞ্জের বিভিন্ন থানায় অভিযান চালিয়ে পুলিশের কাজে বাধাদান ও নাশকতার অভিযোগে বিএনপি-জামায়াতের ১৪৭ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রবিবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. সামিউল আলম গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এরআগে, শনিবার বিকেল থেকে সকাল পর্যন্ত জেলার বেলকুচি, উল্লাপাড়া, রায়গঞ্জ, তাড়াশ, এনায়েতপুর, শাহজাদপুর, কাজিপুর, সলঙ্গা, কামারখন্দ ও চৌহালী থানায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে দলের গুরুত্বপূর্ণ পদধারী বেশ কয়েকজন নেতাও রয়েছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, শনিবার রাত থেকে সকাল পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের ৩৬ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
রায়গঞ্জ থানার (ওসি) আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৮ জন বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে রায়গঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন দুলাল রয়েছেন।
বেলকুচি থানার (ওসি) আনিসুর রহমান জানান, ২৪ ঘণ্টায় নাশকতার অভিযোগে ২৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৯ জন বিএনপি ও ৯ জন জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মী।
উল্লাপাড়া থানার (ওসি) নরুল ইসলাম জানান, বিএনপির ১২ ও জামায়াতের ১ নেতাকর্মীকে নাশকতার মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে।
তাড়াশ থানার (ওসি) শহীদুল ইসলাম জানান, জামায়াত ও বিএনপির ১১ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এনায়েতপুর থানার (ওসি) পঞ্চানন্দ বিশ্বাস বলেন, বিএনপি জামায়াতে ১০ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
শাহজাদপুর থানার (ওসি) খায়রুল বাশার বলেন, শাহজাদপুরে ৫ বিএনপি ও ৪ জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
কাজিপুর থানার (ওসি) শ্যামল কুমার দত্ত বলেন, একদিনে অভিযান চালিয়ে ৭ বিএনপি নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সলঙ্গা থানার ওসি বলেন, শনিবার রাতে অভিযান চালিয়ে ৭ জন বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
চৌহালী থানার (ওসি) হারুন-অর-রশিদ বলেন, ২৪ ঘণ্টায় ২ বিএনপি নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এরা হলেন উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুল হাকিম ও সদস্য হামিদ মোল্লা।
কামারখন্দ থানার (ওসি) রেজাউল ইসলাম বলেন, বিএনপির জামায়াতের ৬ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. সামিউল আলম জানান, গ্রেফতারকৃত বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধাদান ও নাশকতার অভিযোগে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে। সেই মামলায় তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতার আসামিদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
এরআগে, শনিবার বিকেল থেকে সকাল পর্যন্ত জেলার বেলকুচি, উল্লাপাড়া, রায়গঞ্জ, তাড়াশ, এনায়েতপুর, শাহজাদপুর, কাজিপুর, সলঙ্গা, কামারখন্দ ও চৌহালী থানায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে দলের গুরুত্বপূর্ণ পদধারী বেশ কয়েকজন নেতাও রয়েছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, শনিবার রাত থেকে সকাল পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের ৩৬ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
রায়গঞ্জ থানার (ওসি) আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম বলেন, বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৮ জন বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে রায়গঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন দুলাল রয়েছেন।
বেলকুচি থানার (ওসি) আনিসুর রহমান জানান, ২৪ ঘণ্টায় নাশকতার অভিযোগে ২৮ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৯ জন বিএনপি ও ৯ জন জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মী।
উল্লাপাড়া থানার (ওসি) নরুল ইসলাম জানান, বিএনপির ১২ ও জামায়াতের ১ নেতাকর্মীকে নাশকতার মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে।
তাড়াশ থানার (ওসি) শহীদুল ইসলাম জানান, জামায়াত ও বিএনপির ১১ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এনায়েতপুর থানার (ওসি) পঞ্চানন্দ বিশ্বাস বলেন, বিএনপি জামায়াতে ১০ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
শাহজাদপুর থানার (ওসি) খায়রুল বাশার বলেন, শাহজাদপুরে ৫ বিএনপি ও ৪ জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
কাজিপুর থানার (ওসি) শ্যামল কুমার দত্ত বলেন, একদিনে অভিযান চালিয়ে ৭ বিএনপি নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সলঙ্গা থানার ওসি বলেন, শনিবার রাতে অভিযান চালিয়ে ৭ জন বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
চৌহালী থানার (ওসি) হারুন-অর-রশিদ বলেন, ২৪ ঘণ্টায় ২ বিএনপি নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এরা হলেন উপজেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুল হাকিম ও সদস্য হামিদ মোল্লা।
কামারখন্দ থানার (ওসি) রেজাউল ইসলাম বলেন, বিএনপির জামায়াতের ৬ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. সামিউল আলম জানান, গ্রেফতারকৃত বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাজে বাধাদান ও নাশকতার অভিযোগে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে। সেই মামলায় তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতার আসামিদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।