আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি: আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ভোট কেন্দ্র কমিটি গঠন উপলক্ষে বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার পৌর আওয়ামী লীগের এক নম্বর ওয়ার্ড শাখার আয়োজনে আলোচনা সভায় অতিথি হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগের এক নেতার নাম না রাখায় সভা শুরুর আগেই ক্ষোভে ব্যানার খুলে নিয়ে গেছে আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটন নামের এক ছাত্রলীগ নেতা। গত শুক্রবার রাতে উপজেলার সান্তাহার পৌর শহরের বশিপুর কালিবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ঘটনাটি ঘটে। পরে ব্যানার ছাড়াই কেন্দ্র কমিটির সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে সভাস্থলের স্টেজের পিছনে টাঙানো ব্যানারে বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সান্তাহার ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম মন্টুর নাম অতিথি হিসেবে না লেখায় ক্ষোভে তার অনুসারী উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটন সভা শুরুর আগেই সেই ব্যানারটি খুলে নিয়ে চলে যান। এতে ব্যানার ছাড়াই সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। তবে এমন ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দরা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটন বলেন, দলের সব কাজে আমরা থাকি। অথচ আমার নিজ এলাকায় সভা হচ্ছে আমাদের একটি কথাও বলা হয়নি। কেন বলা হয়নি? বিষয়টি ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে জানতে চাইলে তারা সঠিক উত্তর দিতে না পারায় আমরা ব্যানারটি খুলে ফেলি।
সান্তাহার পৌর আওয়ামী লীগের এক নম্বর ওয়ার্ড শাখার সাধারণ সম্পাদক তাপস সরকার বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা আশরাফুল ইসলাম মন্টুর নাম না দেওয়ার কারনে ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটন ব্যানারটি খুলে নিয়ে যান। বিষয়টি আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের জানানো হয়েছে। এ ঘটনায় তারাই পরবর্তী পদক্ষেপ নিবেন।
এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আশরাফুল ইসলাম মন্টু বলেন, আমার নাম না রাখার জন্য ব্যানার খোলার ঘটনা ঘটেছে তা সঠিক নয়। সভায় আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটনকে অনুষ্ঠানে দাওয়াত দেওয়া বা বলা হয়নি। এই জন্য সে অভিমানে বা ক্ষোভে এমন কিছু করতে পারে।
বগুড়া জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মাহিদুল ইসলাম জয় বলেন, আওয়ামীলীগ নেতার নাম না রাখা অথবা ছাত্রলীগের কোনো নেতাকে না বলার কারনে যদি ব্যানার খোলার কোনো ঘটনা ঘটে থাকে তা স্থানীয় নেতৃবৃন্দরা বসে বিষয়টি সমাধান করা উচিৎ। যাতে ভবিষ্যতে এমন ঘটনা যেন আর না ঘটে।
এ বিষয়ে সান্তাহার পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস,এম জাহিদুর বারী বলেন, বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। আমরা ব্যানার ছাড়াই সভা করেছি সমস্যা নেই। সৃষ্ট সমস্যা পরে একটি ঘরোয়া বৈঠকের মাধ্যমে সমাধান করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে সভাস্থলের স্টেজের পিছনে টাঙানো ব্যানারে বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সান্তাহার ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম মন্টুর নাম অতিথি হিসেবে না লেখায় ক্ষোভে তার অনুসারী উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটন সভা শুরুর আগেই সেই ব্যানারটি খুলে নিয়ে চলে যান। এতে ব্যানার ছাড়াই সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। তবে এমন ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দরা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটন বলেন, দলের সব কাজে আমরা থাকি। অথচ আমার নিজ এলাকায় সভা হচ্ছে আমাদের একটি কথাও বলা হয়নি। কেন বলা হয়নি? বিষয়টি ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে জানতে চাইলে তারা সঠিক উত্তর দিতে না পারায় আমরা ব্যানারটি খুলে ফেলি।
সান্তাহার পৌর আওয়ামী লীগের এক নম্বর ওয়ার্ড শাখার সাধারণ সম্পাদক তাপস সরকার বলেন, আওয়ামী লীগ নেতা আশরাফুল ইসলাম মন্টুর নাম না দেওয়ার কারনে ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটন ব্যানারটি খুলে নিয়ে যান। বিষয়টি আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের জানানো হয়েছে। এ ঘটনায় তারাই পরবর্তী পদক্ষেপ নিবেন।
এ ব্যাপারে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আশরাফুল ইসলাম মন্টু বলেন, আমার নাম না রাখার জন্য ব্যানার খোলার ঘটনা ঘটেছে তা সঠিক নয়। সভায় আব্দুল্লাহ আল মামুন রিটনকে অনুষ্ঠানে দাওয়াত দেওয়া বা বলা হয়নি। এই জন্য সে অভিমানে বা ক্ষোভে এমন কিছু করতে পারে।
বগুড়া জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মাহিদুল ইসলাম জয় বলেন, আওয়ামীলীগ নেতার নাম না রাখা অথবা ছাত্রলীগের কোনো নেতাকে না বলার কারনে যদি ব্যানার খোলার কোনো ঘটনা ঘটে থাকে তা স্থানীয় নেতৃবৃন্দরা বসে বিষয়টি সমাধান করা উচিৎ। যাতে ভবিষ্যতে এমন ঘটনা যেন আর না ঘটে।
এ বিষয়ে সান্তাহার পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস,এম জাহিদুর বারী বলেন, বিষয়টি অনাকাঙ্ক্ষিত। আমরা ব্যানার ছাড়াই সভা করেছি সমস্যা নেই। সৃষ্ট সমস্যা পরে একটি ঘরোয়া বৈঠকের মাধ্যমে সমাধান করা হয়েছে।