তিতুমীর কলেজ প্রতিনিধি: চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও রোববার বিএনপি-জামায়াতসহ কয়েকটি দলের ডাকা হরতালের মধ্যেও ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের মাস্টার্সের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে প্রশাসন। তবে এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আতঙ্ক ও ভীতি কাজ করছে। তারা বলছেন, হরতালের মধ্যে পরীক্ষা স্থগিত না করে শিক্ষার্থীদের হুমকির মধ্যে ফেলে দেয়া হচ্ছে।
সাত কলেজ সমন্বয় অধ্যাপক সুপ্রিয়া ভট্টাচার্য বলেন, মাস্টার্সের পরীক্ষা যথা সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।
শিক্ষার্থীরা যাতায়াত ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত রয়েছে তারপরও কেনো এক্সাম নেয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পরীক্ষার বিষয়টি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস দেখে। তাদের সঙ্গে কথা বলুন।
তবে এ ব্যাপারে জানতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. বাহালুল হক চৌধুরীকে একাধিকবার ফোন দিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।
এদিকে হরতালের মধ্যে পরীক্ষা নেয়ায় আতঙ্ক বিরাজ করছে শিক্ষার্থীদের মধ্যে। তিতুমীর কলেজের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফারহানা পদ্ম বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় যেমন শিক্ষার্থী ওদের জীবনের মূল্য আছে আমাদের কি নেই? দুইদলের হরতাল ডাকা হয়েছে। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দূরবর্তী শিক্ষার্থীদের জন্য পরীক্ষা দেয়া দুষ্কর। যেমন সাভারের শেষ প্রান্ত ডেমরা, নারায়ণগঞ্জ, সোনারগাঁও। আমাদের জীবনের নিরাপত্তা কে দিবে?যেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পরীক্ষা স্থগিত।
বাস্তবতা কি এটা সবাই জানে আমাদের জীবনের মূল্য কি এতটাই কম।
সাদিয়া আফরিন নামের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, এই হরতালের মধ্যে পরীক্ষা নেয়ার কোন মানেই হয় না। আমাদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয়া হচ্ছে। রাস্তায় কোন সমস্যায় পড়লে এর দায় কে নেবে।
সাত কলেজ সমন্বয় অধ্যাপক সুপ্রিয়া ভট্টাচার্য বলেন, মাস্টার্সের পরীক্ষা যথা সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।
শিক্ষার্থীরা যাতায়াত ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত রয়েছে তারপরও কেনো এক্সাম নেয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পরীক্ষার বিষয়টি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস দেখে। তাদের সঙ্গে কথা বলুন।
তবে এ ব্যাপারে জানতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. বাহালুল হক চৌধুরীকে একাধিকবার ফোন দিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি।
এদিকে হরতালের মধ্যে পরীক্ষা নেয়ায় আতঙ্ক বিরাজ করছে শিক্ষার্থীদের মধ্যে। তিতুমীর কলেজের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফারহানা পদ্ম বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় যেমন শিক্ষার্থী ওদের জীবনের মূল্য আছে আমাদের কি নেই? দুইদলের হরতাল ডাকা হয়েছে। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দূরবর্তী শিক্ষার্থীদের জন্য পরীক্ষা দেয়া দুষ্কর। যেমন সাভারের শেষ প্রান্ত ডেমরা, নারায়ণগঞ্জ, সোনারগাঁও। আমাদের জীবনের নিরাপত্তা কে দিবে?যেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের পরীক্ষা স্থগিত।
বাস্তবতা কি এটা সবাই জানে আমাদের জীবনের মূল্য কি এতটাই কম।
সাদিয়া আফরিন নামের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, এই হরতালের মধ্যে পরীক্ষা নেয়ার কোন মানেই হয় না। আমাদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয়া হচ্ছে। রাস্তায় কোন সমস্যায় পড়লে এর দায় কে নেবে।