দুই সহস্রাধিক বাস-ট্রাক, মাইক্রোবাস, পিকআপ ও ৩শ' ডেগ খিচুড়ি নিয়ে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলম শান্তি সমাবেশে যোগ দিয়েছেন। এ উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার বিকেল থেকে তার গাজীপুরের ছয়দানার বাসায় চলেছে বিশাল কর্মযজ্ঞ। তিন শতাধিক ডেগে চলেছে রান্না। আর রান্না করা এসব খাবার বিতরণ করা হবে জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে ঢাকার শান্তি সমাবেশে যোগ দেওয়া নেতাকর্মীদের মধ্যে।
শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নেতাকর্মীদের নিয়ে নগরীর ছয়দানাস্থ মেয়র ভবন থেকে সমাবেশের উদ্দেশ্যে রওনা দেন জাহাঙ্গীর আলম।
এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, রাজনৈতিকভাবে যেকোনো ধরনের বাধাবিপত্তি আসুক না কেন আমরা মোকাবিলা করবো। প্রধানমন্ত্রী যেন রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে থাকে এ জন্য যা যা করণীয় আমরা তাই করবো। ঢাকা ও গাজীপুরের মানুষ সবাই যেন নিরাপদে থাকে এ জন্য আমরা ঢাকা যাচ্ছি। শান্তির জন্য জাতীয় পতাকা হাতে ঢাকায় প্রবেশ করবে আমাদের নেতাকর্মীরা।
জাহাঙ্গীর আলম আরও বলেন, আমি নিজ উদ্যোগে দুই হাজার যানবাহনের ব্যবস্থা করেছি। আর নেতাকর্মীরাও তাদের নিজ উদ্যোগে বিপুল সংখ্যক যানবাহন নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছি। ঢাকার রাজপথে দেখতে পাবেন আমাদের কত নেতাকর্মী সমাবেশে যোগ দেয়।
এদিকে শনিবার ভোর থেকে নগরীর ৫৭টি ওয়ার্ড থেকে দলে দলে নেতাকর্মীরা মেয়র ভবনের সামনে আসাতে থাকেন। কয়েক হাজার নেতাকর্মীর পদচারণায় মেয়র ভবন প্রাঙ্গণ ভরে যায়। তাদের স্লোগানে স্লোগানে এলাকা প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। তারা জাতীয় পতাকা ও খাবার সংগ্রহ করে বাসে উঠে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন।
গেলো শুক্রবার রাতে জাহাঙ্গীর আলমের ছায়দানাস্থ বাসভবন প্রাঙ্গণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীদের জন্য দুপুরের খাবার হিসেবে গরু ও মুরগি দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করা হয়। সকালে নেতাকর্মীরা বাসে ওঠার সময় সাবার হাতে হাতে সেসব খাবার ও পানি তুলে দেওয়া হয়।
শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে নেতাকর্মীদের নিয়ে নগরীর ছয়দানাস্থ মেয়র ভবন থেকে সমাবেশের উদ্দেশ্যে রওনা দেন জাহাঙ্গীর আলম।
এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন, রাজনৈতিকভাবে যেকোনো ধরনের বাধাবিপত্তি আসুক না কেন আমরা মোকাবিলা করবো। প্রধানমন্ত্রী যেন রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে থাকে এ জন্য যা যা করণীয় আমরা তাই করবো। ঢাকা ও গাজীপুরের মানুষ সবাই যেন নিরাপদে থাকে এ জন্য আমরা ঢাকা যাচ্ছি। শান্তির জন্য জাতীয় পতাকা হাতে ঢাকায় প্রবেশ করবে আমাদের নেতাকর্মীরা।
জাহাঙ্গীর আলম আরও বলেন, আমি নিজ উদ্যোগে দুই হাজার যানবাহনের ব্যবস্থা করেছি। আর নেতাকর্মীরাও তাদের নিজ উদ্যোগে বিপুল সংখ্যক যানবাহন নিয়ে ঢাকায় যাচ্ছি। ঢাকার রাজপথে দেখতে পাবেন আমাদের কত নেতাকর্মী সমাবেশে যোগ দেয়।
এদিকে শনিবার ভোর থেকে নগরীর ৫৭টি ওয়ার্ড থেকে দলে দলে নেতাকর্মীরা মেয়র ভবনের সামনে আসাতে থাকেন। কয়েক হাজার নেতাকর্মীর পদচারণায় মেয়র ভবন প্রাঙ্গণ ভরে যায়। তাদের স্লোগানে স্লোগানে এলাকা প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। তারা জাতীয় পতাকা ও খাবার সংগ্রহ করে বাসে উঠে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন।
গেলো শুক্রবার রাতে জাহাঙ্গীর আলমের ছায়দানাস্থ বাসভবন প্রাঙ্গণে কয়েক হাজার নেতাকর্মীদের জন্য দুপুরের খাবার হিসেবে গরু ও মুরগি দিয়ে বিরিয়ানি রান্না করা হয়। সকালে নেতাকর্মীরা বাসে ওঠার সময় সাবার হাতে হাতে সেসব খাবার ও পানি তুলে দেওয়া হয়।