এবার হারলেই ফিকে হয়ে যাবে পাঞ্জাব কিংসের প্লে-অফে খেলার শেষ আশাটুকুও। এমন ম্যাচে দিল্লি ক্যাপিটালসের বিপক্ষে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠলেন প্রভসিমরান সিং। এরপর বল হাতে ম্যাজিক দেখালেন হারপ্রীত বার। তাতে দিল্লির বিপক্ষে জিতে শেষ চারের আশা বাঁচিয়ে রাখল শিখর ধাওয়ানের দল।
গতকাল শনিবার ১৩ মে দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে স্বাগতিক দলকে ৩১ রানে হারিয়েছে সফরকারী পাঞ্জাব কিংস। এদিন টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে বাকিদের ব্যর্থতার মিছিলের প্রতিকূলে দাঁড়িয়ে দারুণ এক সেঞ্চুরি হাঁকান প্রভসিমরান সিং। তাতে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৬৭ রান সংগ্রহ করে পাঞ্জাব। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ডেভিড ওয়ার্নারের দারুণ অর্ধশতকের পরও নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩৬ রান করতে সমর্থ হয় দিল্লি।
এদিন আগে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে পাঞ্জাব। ৪৫ রান তুলতেই তিন উইকেট হারায় তারা। অধিনায়ক শিখর ধাওয়ান ৫ বলে করেন ৭ রান। লিভিংস্টোন ও জিতেশ শর্মা করেন যথাক্রমে ৪ ও ৫ রান। চতুর্থ উইকেট জুটিতে প্রভসিমরান ও স্যাম কুরান মিলে বিপর্যয় সামাল দেন।
২৪ বলে ২০ রান করে কুরান যখন প্রবীণ দুবের বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফেরেন তখন পাঞ্জাবের সংগ্রহ ১৪.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১১৭ রান। দলীয় ১২৯ রানে বিদায় নেন হারপ্রীত বারও। মাত্র ২ রান করেন তিনি। তবে শুরু থেকেই স্রোতের বিপরীতে খেলতে থাকা প্রভসিমরান দলের রানের চাকা সচল রাখার দায়িত্বটা নিজের কাঁধে তুলে দেন।
দলীয় ১৫৪ রানে তিনি যখন মুকেশ কুমারের শিকারে পরিণত হন, ততক্ষণে দারুণ এক সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। মাত্র ৬৫ বলে ১০ চার ও ৬ ছক্কায় ১০৩ রান করেন তিনি। প্রভসিমরানের বিদায়ের পর ৭ বলে ১১ রানে অপরাজিত থাকেন সিকান্দার রাজা। ৭ বলে ১১ রান করেন তিনি। দিল্লির হয়ে ইশান্ত শর্মা ২৭ রানে ২ উইকেট নেন।
এছাড়া অক্ষর প্যাটেল, প্রবীণ দুবে মুকেশ কুমার ও কুলদীপ যাদব একটি করে উইকেট নেন। জবাবে ব্যাট করতে নেমে দিল্লির শুরুটা ভালোই হয়েছিল। অধিনায়ক ওয়ার্নার ও ফিল সল্ট মিলে মাত্র ৬.২ ওভারেই ৬৯ রান তুলে ফেলেছিলেন। ১৭ বলে ২১ রান করা সল্টকে ফিরিয়ে দিল্লির পতনের শুরুটা করেন হারপ্রীত বার। তার পরের ওভারে রাহুক্ল চাহার ফেরান ৩ রান করা মিচেল মার্শকে।
হন্তারকের ভচূমিকায় আবির্ভূত হারপ্রীত পরের ওভার করতে এসে জোড়া উইকেট শিকার করে বড় ধাক্কা দেন দিল্লিকে। এই ধাক্কা আর কাটিয়ে উঠতে পারেনি স্বাগতিক দলটি। প্রথমে ৫ রান করা রুশোকে ফেরান হারপ্রীত। সেই ওভারের শেষ বলে ঝড় তোলা ওয়ার্নারকেও ফিরিয়ে ম্যাচ থেকে দিল্লিকে ছিটকে দেন এই স্পিনার। আউট হওয়ার আগে ২৭ বলে ৫৪ রানের দারুণ এক ইনিংস উপহার দেন ওয়ার্নার। তার ইনিংসে ছিল ১০টি চার ও ১টি ছয়ের মার।
এদিন ব্যর্থতার খাতায় নাম লিখিয়েছেন অলরাউন্ডার বনে যাওয়া অক্ষর প্যাটেলও। মাত্র ১ রান করেন তিনি। তাকে ফেরান রাহুল চাহার। রানের খাতা খুলতে পারেন মনীশ পান্ডে। এরপর নেমে আমান হাকিম ও প্রবীণ দুবে ১৬ রান করে করেন। আর কূলদীপ যাদব অপরাজিত থাকেন ১৭ বলে ১০ রান করে। তার সঙ্গী মুকেশ কুমার ৭ বলে ৬ রান করেন।
এদিকে পাঞ্জাবের পক্ষে ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ চার উইকেট নেন হারপ্রীত বার। এছাড়া ৪ ওভারে মাত্র ১৬ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন রাহুল চাহার। ২৬ রানে দুই উইকেট পেয়েছেন নাথান ইলিসও। এই জয়ে পয়েন্ট তালিকার ছয় নম্বরে উঠে এসেছে পাঞ্জাব। ১২ ম্যাচে ৬ জয়ে ১২ পয়েন্ট তাদের। অন্যদিকে সমান ম্যাচে ৪ জয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে সবার তলানিতে দিল্লি।
গতকাল শনিবার ১৩ মে দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে স্বাগতিক দলকে ৩১ রানে হারিয়েছে সফরকারী পাঞ্জাব কিংস। এদিন টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে বাকিদের ব্যর্থতার মিছিলের প্রতিকূলে দাঁড়িয়ে দারুণ এক সেঞ্চুরি হাঁকান প্রভসিমরান সিং। তাতে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৬৭ রান সংগ্রহ করে পাঞ্জাব। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ডেভিড ওয়ার্নারের দারুণ অর্ধশতকের পরও নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১৩৬ রান করতে সমর্থ হয় দিল্লি।
এদিন আগে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে পাঞ্জাব। ৪৫ রান তুলতেই তিন উইকেট হারায় তারা। অধিনায়ক শিখর ধাওয়ান ৫ বলে করেন ৭ রান। লিভিংস্টোন ও জিতেশ শর্মা করেন যথাক্রমে ৪ ও ৫ রান। চতুর্থ উইকেট জুটিতে প্রভসিমরান ও স্যাম কুরান মিলে বিপর্যয় সামাল দেন।
২৪ বলে ২০ রান করে কুরান যখন প্রবীণ দুবের বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফেরেন তখন পাঞ্জাবের সংগ্রহ ১৪.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ১১৭ রান। দলীয় ১২৯ রানে বিদায় নেন হারপ্রীত বারও। মাত্র ২ রান করেন তিনি। তবে শুরু থেকেই স্রোতের বিপরীতে খেলতে থাকা প্রভসিমরান দলের রানের চাকা সচল রাখার দায়িত্বটা নিজের কাঁধে তুলে দেন।
দলীয় ১৫৪ রানে তিনি যখন মুকেশ কুমারের শিকারে পরিণত হন, ততক্ষণে দারুণ এক সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। মাত্র ৬৫ বলে ১০ চার ও ৬ ছক্কায় ১০৩ রান করেন তিনি। প্রভসিমরানের বিদায়ের পর ৭ বলে ১১ রানে অপরাজিত থাকেন সিকান্দার রাজা। ৭ বলে ১১ রান করেন তিনি। দিল্লির হয়ে ইশান্ত শর্মা ২৭ রানে ২ উইকেট নেন।
এছাড়া অক্ষর প্যাটেল, প্রবীণ দুবে মুকেশ কুমার ও কুলদীপ যাদব একটি করে উইকেট নেন। জবাবে ব্যাট করতে নেমে দিল্লির শুরুটা ভালোই হয়েছিল। অধিনায়ক ওয়ার্নার ও ফিল সল্ট মিলে মাত্র ৬.২ ওভারেই ৬৯ রান তুলে ফেলেছিলেন। ১৭ বলে ২১ রান করা সল্টকে ফিরিয়ে দিল্লির পতনের শুরুটা করেন হারপ্রীত বার। তার পরের ওভারে রাহুক্ল চাহার ফেরান ৩ রান করা মিচেল মার্শকে।
হন্তারকের ভচূমিকায় আবির্ভূত হারপ্রীত পরের ওভার করতে এসে জোড়া উইকেট শিকার করে বড় ধাক্কা দেন দিল্লিকে। এই ধাক্কা আর কাটিয়ে উঠতে পারেনি স্বাগতিক দলটি। প্রথমে ৫ রান করা রুশোকে ফেরান হারপ্রীত। সেই ওভারের শেষ বলে ঝড় তোলা ওয়ার্নারকেও ফিরিয়ে ম্যাচ থেকে দিল্লিকে ছিটকে দেন এই স্পিনার। আউট হওয়ার আগে ২৭ বলে ৫৪ রানের দারুণ এক ইনিংস উপহার দেন ওয়ার্নার। তার ইনিংসে ছিল ১০টি চার ও ১টি ছয়ের মার।
এদিন ব্যর্থতার খাতায় নাম লিখিয়েছেন অলরাউন্ডার বনে যাওয়া অক্ষর প্যাটেলও। মাত্র ১ রান করেন তিনি। তাকে ফেরান রাহুল চাহার। রানের খাতা খুলতে পারেন মনীশ পান্ডে। এরপর নেমে আমান হাকিম ও প্রবীণ দুবে ১৬ রান করে করেন। আর কূলদীপ যাদব অপরাজিত থাকেন ১৭ বলে ১০ রান করে। তার সঙ্গী মুকেশ কুমার ৭ বলে ৬ রান করেন।
এদিকে পাঞ্জাবের পক্ষে ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ চার উইকেট নেন হারপ্রীত বার। এছাড়া ৪ ওভারে মাত্র ১৬ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন রাহুল চাহার। ২৬ রানে দুই উইকেট পেয়েছেন নাথান ইলিসও। এই জয়ে পয়েন্ট তালিকার ছয় নম্বরে উঠে এসেছে পাঞ্জাব। ১২ ম্যাচে ৬ জয়ে ১২ পয়েন্ট তাদের। অন্যদিকে সমান ম্যাচে ৪ জয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে সবার তলানিতে দিল্লি।