অবশেষে রাজধানীতে সমাবেশের অনুমতি পেয়েছে দেশের সবচেয়ে বড় দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি। পছন্দের ভেন্যুতেই দুই দলকে অনুমতি দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। শুক্রবার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ডিএমপির এক বৈঠক শেষে এ অনুমতি দেয়া হয়।
ডিএমপির পক্ষ থেকে বলা হয়, আওয়ামী লীগ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এবং বিএনপি নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে।
এদিকে বিএনপি-আওয়ামী লীগের সমাবেশ ঘিরে গত কয়েকদিন ধরেই রাজনীতির মাঠে বিরাজ করছে উত্তেজনা। বড় দুই দল ছাড়াও প্রায় ৩০টি দল শনিবার কর্মসূচি পালন করবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ।
শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম অভিযোগ করেন, উস্কানিমূলক কথা-বার্তা বলে পরিস্থিতি ঘোলাটে করছে ক্ষমতাসীনরা। নেতাকর্মীদের গ্রেফতার বন্ধের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালনে কোনো বাধা না দিতে সরকার ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
অপরদিকে শনিবার স্মরণকালের সবচেয়ে বড় মহাসমাবেশ করতে চায় আওয়ামী লীগ। যেকোনো মূল্যে মাঠে থাকার ঘোষণার পাশাপাশি নির্বাচন পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতকে প্রতিরোধ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা।
আগামীকাল (২৮ অক্টোবর) সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এটা আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ, তাই মাঠে থাকতে হবে। আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য মরতে হলে মরব। তবু আওয়ামী লীগ কর্মীরা রাজপথে থাকবে।
ডিএমপি জানিয়েছে, ২৮ অক্টোবর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি ঘিরে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার খন্দকার মহিদ উদ্দিন জানিয়েছেন, সমাবেশকে কেন্দ্র করে নয়াপল্টনসহ বিভিন্ন জায়গায় ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা (সিসি ক্যামেরা) স্থাপন করা হয়েছে।
সমাবেশের অনুমতি দিতে দেরি হওয়ার বিষয়ে সন্ধ্যায় তিনি বলেছিলেন, এদিন মোট ৩০টি রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি আছে। এসব কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও ট্রাফিক সিস্টেমের দায়িত্ব পুলিশের। তাই সব দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত দিতে দেরি হচ্ছে।
ডিএমপির পক্ষ থেকে বলা হয়, আওয়ামী লীগ জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এবং বিএনপি নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে।
এদিকে বিএনপি-আওয়ামী লীগের সমাবেশ ঘিরে গত কয়েকদিন ধরেই রাজনীতির মাঠে বিরাজ করছে উত্তেজনা। বড় দুই দল ছাড়াও প্রায় ৩০টি দল শনিবার কর্মসূচি পালন করবে বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ।
শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম অভিযোগ করেন, উস্কানিমূলক কথা-বার্তা বলে পরিস্থিতি ঘোলাটে করছে ক্ষমতাসীনরা। নেতাকর্মীদের গ্রেফতার বন্ধের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি পালনে কোনো বাধা না দিতে সরকার ও প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
অপরদিকে শনিবার স্মরণকালের সবচেয়ে বড় মহাসমাবেশ করতে চায় আওয়ামী লীগ। যেকোনো মূল্যে মাঠে থাকার ঘোষণার পাশাপাশি নির্বাচন পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতকে প্রতিরোধ করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা।
আগামীকাল (২৮ অক্টোবর) সতর্ক পাহারায় থাকতে হবে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এটা আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ, তাই মাঠে থাকতে হবে। আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য মরতে হলে মরব। তবু আওয়ামী লীগ কর্মীরা রাজপথে থাকবে।
ডিএমপি জানিয়েছে, ২৮ অক্টোবর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি ঘিরে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার খন্দকার মহিদ উদ্দিন জানিয়েছেন, সমাবেশকে কেন্দ্র করে নয়াপল্টনসহ বিভিন্ন জায়গায় ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা (সিসি ক্যামেরা) স্থাপন করা হয়েছে।
সমাবেশের অনুমতি দিতে দেরি হওয়ার বিষয়ে সন্ধ্যায় তিনি বলেছিলেন, এদিন মোট ৩০টি রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি আছে। এসব কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও ট্রাফিক সিস্টেমের দায়িত্ব পুলিশের। তাই সব দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত দিতে দেরি হচ্ছে।