এবার ভারতীয় নৌবাহিনীর সাবেক ৮ সেনা সদস্যের মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছে কাতারের একটি আদালত। ইসরায়েলের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে করা মামলায় গ্রেপ্তারের পর বৃহস্পতিবার তাঁদের বিরুদ্ধে এই রায় দেওয়া হয়। রায়ে ‘হতবাক’ বলে প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, কাতারে ডাহরা গ্লোবাল টেকনোলজিস অ্যান্ড কনসাল্টেন্সি সার্ভিসেস নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন ভারতের সাবেক এই ৮ নৌসেনা। এঁদের মধ্যে একজন অফিসার ভারতের একটি যুদ্ধজাহাজের সার্বিক দায়িত্বেও ছিলেন।
কাতারের সেনা সম্পর্কিত কিছু পরিষেবা সরবরাহ ও ট্রেনিং দেওয়া হতো ওই প্রতিষ্ঠানে। গত বছর দোহায় অবস্থিত কাতারের ইন্টালিজেন্স সার্ভিসেস তথা গোয়েন্দা বিভাগ এই ৮ জনকে আটক করে। তাঁদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ ছিল। অভিযোগে বলা হয়, কাতারের তথ্য ইসরায়েলে পাচার করছিলেন তাঁরা। তাঁদের জামিনের আবেদন বহুবার নাকচ করা হয়েছে।
এদিকে একটি সূত্রের বরাতে ভারতীয় আরেক সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বলছে, ডাহরা গ্লোবাল টেকনোলজিস অ্যান্ড কনসাল্টেন্সি সার্ভিসেসের স্পর্শকাতর বিভাগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ভারতের কয়েকজন সাবেক নৌসেনা। ওই বিভাগে সাবমেরিন সম্পর্কিত কার্যক্রম চলতো।
এদিকে ফাঁসির রায় হওয়া ৮ সাবেক ভারতীয় নৌসেনা হলেন ক্যাপ্টেন নভতেজ সিং গিল, ক্যাপ্টেন বীরেন্দ্র কুমার বার্মা, ক্যাপ্টেন সৌরভ বাশিস্ট, কমান্ডার অমিত নাগপাল, কমান্ডার পূর্ণেন্দু তিওয়ারি, কমান্ডার সুগুনাকার পাকালা, নাবিক রাগেশ ও কমান্ডার সঞ্জীব গুপ্তা।
এ রায়ের প্রতিক্রিয়ায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলছে, ‘মামলার রায়ে আমরা হতবাক। সাজাপ্রাপ্তদের পরিবারের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি। আইনি প্রক্রিয়া শুরুর কথা চলছে। বিস্তারিত জেনে এর পর কাজে নেমে পড়ব।’
এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, কাতারে ডাহরা গ্লোবাল টেকনোলজিস অ্যান্ড কনসাল্টেন্সি সার্ভিসেস নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন ভারতের সাবেক এই ৮ নৌসেনা। এঁদের মধ্যে একজন অফিসার ভারতের একটি যুদ্ধজাহাজের সার্বিক দায়িত্বেও ছিলেন।
কাতারের সেনা সম্পর্কিত কিছু পরিষেবা সরবরাহ ও ট্রেনিং দেওয়া হতো ওই প্রতিষ্ঠানে। গত বছর দোহায় অবস্থিত কাতারের ইন্টালিজেন্স সার্ভিসেস তথা গোয়েন্দা বিভাগ এই ৮ জনকে আটক করে। তাঁদের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ ছিল। অভিযোগে বলা হয়, কাতারের তথ্য ইসরায়েলে পাচার করছিলেন তাঁরা। তাঁদের জামিনের আবেদন বহুবার নাকচ করা হয়েছে।
এদিকে একটি সূত্রের বরাতে ভারতীয় আরেক সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি বলছে, ডাহরা গ্লোবাল টেকনোলজিস অ্যান্ড কনসাল্টেন্সি সার্ভিসেসের স্পর্শকাতর বিভাগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন ভারতের কয়েকজন সাবেক নৌসেনা। ওই বিভাগে সাবমেরিন সম্পর্কিত কার্যক্রম চলতো।
এদিকে ফাঁসির রায় হওয়া ৮ সাবেক ভারতীয় নৌসেনা হলেন ক্যাপ্টেন নভতেজ সিং গিল, ক্যাপ্টেন বীরেন্দ্র কুমার বার্মা, ক্যাপ্টেন সৌরভ বাশিস্ট, কমান্ডার অমিত নাগপাল, কমান্ডার পূর্ণেন্দু তিওয়ারি, কমান্ডার সুগুনাকার পাকালা, নাবিক রাগেশ ও কমান্ডার সঞ্জীব গুপ্তা।
এ রায়ের প্রতিক্রিয়ায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলছে, ‘মামলার রায়ে আমরা হতবাক। সাজাপ্রাপ্তদের পরিবারের সঙ্গে আমরা যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি। আইনি প্রক্রিয়া শুরুর কথা চলছে। বিস্তারিত জেনে এর পর কাজে নেমে পড়ব।’