এবার ফিলিস্তিনের গাজায় মালদ্বীপের অর্থায়নে নির্মিত মসজিদুল আল-কুদ্দসের ৮০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে বলে স্থানীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন ইন্টারন্যাশনাল এইড ক্যাম্পেইন (আইএসি)। মালদ্বীপ ফাউন্ডেশনের সহায়তায় নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের জন্য নির্মিত হওয়া এটিই প্রথম কোনো মসজিদ।
এদিকে সংস্থাটি জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনের পূর্ব গাজার তুফাহ শহরে নির্মাণাধীন মসজিদুল আল-কুদ্দসের কংক্রিটের কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়েছে।তবে ক্রমাগত ইসরাইলি বোমা হামলার কারণে এলাকাটি বিপদজনক ঘোষণা করা হলেও এখন পর্যন্ত এটির কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়নি।
আল-কুদ্দস মসজিদ নির্মাণের কাজ গত এপ্রিলে শুরু হয়েছে এবং এর ধারণক্ষমতা ১ হাজার ১০০ জন উপাসক এবং তিনটি তলায় নির্মিত হবে। প্রথম তলাটি মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত এবং এতে ৩১০ জন মহিলা উপাসক থাকার ব্যবস্থা করা হবে। অপরদিকে দ্বিতীয় তলায় ৩৯০ জন উপাসক এবং সর্বনিম্ন তলায় ৪০০ জন পুরুষ উপাসক থাকার ব্যবস্থা করা হবে।
মসজিদটি গাজার ঠিকাদার দ্বারা নির্মিত হচ্ছে এবং কঠিন চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও এই বছরের শেষ নাগাদ এটি সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়াও মালদ্বীপের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল্লাহ শহীদ নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের জন্য মানবিক অনুদান হিসেবে ২০ লাখ ক্যান টুনা দান করার ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, এই সাহায্য ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি মালদ্বীপের অটল সমর্থন ও সংহতির প্রতীক। শহিদ আরও বলেন, মালদ্বীপের সরকার ও জনগণ ফিলিস্তিনি জনগণকে একটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং তাদের অধিকার নিশ্চিত করার প্রচেষ্টায় কোনো শর্ত ছাড়াই তাদের সমর্থন অব্যাহত রাখবে।
এদিকে সংস্থাটি জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনের পূর্ব গাজার তুফাহ শহরে নির্মাণাধীন মসজিদুল আল-কুদ্দসের কংক্রিটের কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়েছে।তবে ক্রমাগত ইসরাইলি বোমা হামলার কারণে এলাকাটি বিপদজনক ঘোষণা করা হলেও এখন পর্যন্ত এটির কোনো ক্ষয়-ক্ষতি হয়নি।
আল-কুদ্দস মসজিদ নির্মাণের কাজ গত এপ্রিলে শুরু হয়েছে এবং এর ধারণক্ষমতা ১ হাজার ১০০ জন উপাসক এবং তিনটি তলায় নির্মিত হবে। প্রথম তলাটি মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত এবং এতে ৩১০ জন মহিলা উপাসক থাকার ব্যবস্থা করা হবে। অপরদিকে দ্বিতীয় তলায় ৩৯০ জন উপাসক এবং সর্বনিম্ন তলায় ৪০০ জন পুরুষ উপাসক থাকার ব্যবস্থা করা হবে।
মসজিদটি গাজার ঠিকাদার দ্বারা নির্মিত হচ্ছে এবং কঠিন চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও এই বছরের শেষ নাগাদ এটি সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়াও মালদ্বীপের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল্লাহ শহীদ নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের জন্য মানবিক অনুদান হিসেবে ২০ লাখ ক্যান টুনা দান করার ঘোষণা করেন।
তিনি বলেন, এই সাহায্য ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি মালদ্বীপের অটল সমর্থন ও সংহতির প্রতীক। শহিদ আরও বলেন, মালদ্বীপের সরকার ও জনগণ ফিলিস্তিনি জনগণকে একটি পৃথক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং তাদের অধিকার নিশ্চিত করার প্রচেষ্টায় কোনো শর্ত ছাড়াই তাদের সমর্থন অব্যাহত রাখবে।