তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, নির্বাচনের দুই মাস পূর্বে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে’ আমন্ত্রণই প্রমাণ করে, বিশ্ব নেতৃবৃন্দ তার সঙ্গে আছেন।
বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে স্থানীয় সময় বুধবার (২৫ অক্টোবর) অপরাহ্ণে গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামের সম্মেলনের বিরতির সময় সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এসময় উপস্থিত ছিলেন।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আজকে যে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার নেতৃবৃন্দ প্রতিটি বৈঠক এবং সভায় সেটির ভূয়সী প্রশংসা করেছে। গ্লোবাল গেটওয়ে সম্মেলনের প্লেনারি সেশনের ‘ফোকাস’ বা মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন শেখ হাসিনা। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমও বারবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছেই ছুটে গেছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, শুধু তাই নয়, প্লেনারি সেশনে যতোগুলো বক্তৃতা সেখানে হয়েছে সবচেয়ে হৃদয়স্পর্শী এবং বিষয়ধর্মী বক্তৃতাটি ছিল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে, যখন মাত্র দু’মাস সময়ের ব্যবধানে বাংলাদেশে নির্বাচন হবে, এই সময়ে তাকে আমন্ত্রণ জানানো অত্যন্ত গুরুত্ববহ এবং বিশ্ব নেতৃবৃন্দ যে প্রধানমন্ত্রীর সাথে আছে সেই সাক্ষ্যই বহন করে।
উল্লেখ্য, বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউরোপীয় কমিশন আয়োজিত ২৫-২৬ অক্টোবরের গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং সারা বিশ্ব থেকে রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান এবং বেসরকারি খাত, সুশীল সমাজ, অর্থায়ন প্রতিষ্ঠান এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহের প্রতিনিধিবর্গ ও নেতৃস্থানীয় চিন্তাবিদরা অংশ নিচ্ছে।
বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে স্থানীয় সময় বুধবার (২৫ অক্টোবর) অপরাহ্ণে গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামের সম্মেলনের বিরতির সময় সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এসময় উপস্থিত ছিলেন।
সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আজকে যে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি, বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার নেতৃবৃন্দ প্রতিটি বৈঠক এবং সভায় সেটির ভূয়সী প্রশংসা করেছে। গ্লোবাল গেটওয়ে সম্মেলনের প্লেনারি সেশনের ‘ফোকাস’ বা মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু ছিলেন শেখ হাসিনা। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমও বারবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছেই ছুটে গেছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, শুধু তাই নয়, প্লেনারি সেশনে যতোগুলো বক্তৃতা সেখানে হয়েছে সবচেয়ে হৃদয়স্পর্শী এবং বিষয়ধর্মী বক্তৃতাটি ছিল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে, যখন মাত্র দু’মাস সময়ের ব্যবধানে বাংলাদেশে নির্বাচন হবে, এই সময়ে তাকে আমন্ত্রণ জানানো অত্যন্ত গুরুত্ববহ এবং বিশ্ব নেতৃবৃন্দ যে প্রধানমন্ত্রীর সাথে আছে সেই সাক্ষ্যই বহন করে।
উল্লেখ্য, বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউরোপীয় কমিশন আয়োজিত ২৫-২৬ অক্টোবরের গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং সারা বিশ্ব থেকে রাষ্ট্রপ্রধান, সরকারপ্রধান এবং বেসরকারি খাত, সুশীল সমাজ, অর্থায়ন প্রতিষ্ঠান এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহের প্রতিনিধিবর্গ ও নেতৃস্থানীয় চিন্তাবিদরা অংশ নিচ্ছে।