অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় টানা ২০ দিন ধরে নির্বিচার বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেও ইসরায়েলের নির্বিচার বোমা হামলা থেকে বাদ যাচ্ছে না গাজার স্কুল, হাসপাতাল, আবাসিক ভবন, শরণার্থী শিবির, মসজিদ কিংবা গির্জাও।
বৃহস্পতিবার গাজা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অবিরাম বোমা হামলায় গাজার একের পর এক এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। বিধ্বস্ত ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধার করার জন্য জরুরি পরিষেবা সংস্থাগুলোর কাছে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম নেই।
গাজা কর্তৃপক্ষ বলছে, ধ্বংসস্তূপের নিচে প্রায় ৮০০ শিশু চাপা পড়ে আছে। অনেক লাশও অজ্ঞাত রয়ে গেছে।
আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি পরিবারগুলোর সদস্যরা গাজা জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। অনেকেরই অজানা যে, তাদের প্রিয়জন ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে। ইসরায়েলের অবিরাম হামলায় যোগাযোগ বিঘ্নিত হওয়ায় কারও সঙ্গে যোগাযোগ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। একক হামলায় পরিবারের সবার মারা যাওয়ার ঝুঁকি কমানোর আশায় পরিবারগুলোর সদস্যরা আলাদা আলাদা স্থানে থাকার পথ বেছে নিচ্ছে।
গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরায়েলে হামলার পর, সেদিন থেকেই গাজায় প্রতিশোধমূলক হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৬ হাজার ৫৪৬ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আর আহত হয়েছে কমপক্ষে ১৭ হাজার ৪৯৩ জন ফিলিস্তিনি। অন্যদিকে অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত ১০২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আর আহত হয়েছে অন্তত ১ হাজার ৮৩৬ জন।
বৃহস্পতিবার গাজা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, অবিরাম বোমা হামলায় গাজার একের পর এক এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। বিধ্বস্ত ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধার করার জন্য জরুরি পরিষেবা সংস্থাগুলোর কাছে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম নেই।
গাজা কর্তৃপক্ষ বলছে, ধ্বংসস্তূপের নিচে প্রায় ৮০০ শিশু চাপা পড়ে আছে। অনেক লাশও অজ্ঞাত রয়ে গেছে।
আল জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি পরিবারগুলোর সদস্যরা গাজা জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। অনেকেরই অজানা যে, তাদের প্রিয়জন ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে। ইসরায়েলের অবিরাম হামলায় যোগাযোগ বিঘ্নিত হওয়ায় কারও সঙ্গে যোগাযোগ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। একক হামলায় পরিবারের সবার মারা যাওয়ার ঝুঁকি কমানোর আশায় পরিবারগুলোর সদস্যরা আলাদা আলাদা স্থানে থাকার পথ বেছে নিচ্ছে।
গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ইসরায়েলে হামলার পর, সেদিন থেকেই গাজায় প্রতিশোধমূলক হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৬ হাজার ৫৪৬ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আর আহত হয়েছে কমপক্ষে ১৭ হাজার ৪৯৩ জন ফিলিস্তিনি। অন্যদিকে অধিকৃত পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে এখন পর্যন্ত ১০২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আর আহত হয়েছে অন্তত ১ হাজার ৮৩৬ জন।