নিজের শুটিংয়ের বিরতি থাকলে প্রায়ই দেশের বাইরে ঘুরতে চলে যান অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ। এই ভ্রমণ নিয়ে নানামূখী অভিজ্ঞতা রয়েছে তার ঝুলিতে। তবে এবারের অন্যরকম এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হলেন। যে অভিজ্ঞতা আনন্দের, উচ্ছ্বাসের। এবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে একই বিমানে যাত্রী হয়েছিলেন তিনি।
গত ২৪ অক্টোবর সকালে ব্রাসেলসে অনুষ্ঠেয় গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে যোগ দিতে বেলজিয়ামের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী। একই ফ্লাইটে তাঁর সঙ্গে ছিলেন অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণও। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অভিনেত্রীই নিশ্চিত করেছেন। অবশ্য ফারিণ তার গন্তব্যের বিষয়ে বিস্তারিত জানাননি।
এই মুহূর্তটি ফ্রেমবন্দি করতে ভোলেননি ফারিণ। বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি স্থিরচিত্র শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একই ফ্লাইটে থাকতে পেরে আমি খুবই ভাগ্যবান। তিনি আমার দেখা সবচেয়ে মিষ্টি মহিলাদের একজন।’
ক্যাপশনে ফারিণ লেখেন, ‘ছবিটা আরেকটু ভালো হতে পারত তবুও তাঁর সঙ্গে দেখা হওয়াতে আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’ এছাড়াও বাংলাদেশ বিমানের পাইলটদের সঙ্গে কিছু ছবি শেয়ার করেছেন ফারিণ। প্রতিষ্ঠানটির আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়েছেন অভিনেত্রী।
তিনি লেখেন, ‘মনোমুগ্ধকর আতিথেয়তার জন্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে ধন্যবাদ। ১৪ ঘণ্টা যেন ১৪ মিনিটেই কেটে গেল। আবারও আপনাদের সঙ্গে ভ্রমণের আশায় থাকছি।’
গত ২৪ অক্টোবর সকালে ব্রাসেলসে অনুষ্ঠেয় গ্লোবাল গেটওয়ে ফোরামে যোগ দিতে বেলজিয়ামের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী। একই ফ্লাইটে তাঁর সঙ্গে ছিলেন অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণও। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অভিনেত্রীই নিশ্চিত করেছেন। অবশ্য ফারিণ তার গন্তব্যের বিষয়ে বিস্তারিত জানাননি।
এই মুহূর্তটি ফ্রেমবন্দি করতে ভোলেননি ফারিণ। বুধবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একটি স্থিরচিত্র শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একই ফ্লাইটে থাকতে পেরে আমি খুবই ভাগ্যবান। তিনি আমার দেখা সবচেয়ে মিষ্টি মহিলাদের একজন।’
ক্যাপশনে ফারিণ লেখেন, ‘ছবিটা আরেকটু ভালো হতে পারত তবুও তাঁর সঙ্গে দেখা হওয়াতে আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’ এছাড়াও বাংলাদেশ বিমানের পাইলটদের সঙ্গে কিছু ছবি শেয়ার করেছেন ফারিণ। প্রতিষ্ঠানটির আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়েছেন অভিনেত্রী।
তিনি লেখেন, ‘মনোমুগ্ধকর আতিথেয়তার জন্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে ধন্যবাদ। ১৪ ঘণ্টা যেন ১৪ মিনিটেই কেটে গেল। আবারও আপনাদের সঙ্গে ভ্রমণের আশায় থাকছি।’