নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনিছুর রহমান বলেছেন, ‘নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই, প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। ভোটার এলে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে।’
দেশে নির্বাচনের পরিবেশ আছে মন্তব্য করে কমিশনার বলেন, দেশে নির্বাচনের পরিবেশ নেই- এমন কিছুই নির্বাচন কমিশনের কাছে দৃশ্যমান নয়। সংবিধান অনুযায়ী যথা সময়েই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার দুপুরে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভার আগে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. জাহাংগীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা-আইসিটি) জিয়াউল হক মীর ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম।
ইসি আনিছুর বলেন, রাজনৈতিক বিষয়ে কিছুই করার নেই। দায়িত্বের বাইরে আমরা কিছুই করতে পারব না। আমরা নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করব, লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড বলতে যা বোঝায়, তা করতে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণের বিষয়ে আলোচনা করতে ২০২২ সালে আমাদের নিবন্ধিত ৪৪টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি। এর মধ্যে অধিকাংশ দল সাড়া দিয়েছে। যে দল অংশগ্রহণ করেনি তার মহাসচিবকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিজ স্বাক্ষরে চিঠি দিয়ে আবার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। কিন্তু আমরা তো রাজনৈতিক সমস্যা সমাধান করতে পারব না এবং এটি আমাদের ম্যান্ডেটরি না।
দেশে নির্বাচনের পরিবেশ আছে মন্তব্য করে কমিশনার বলেন, দেশে নির্বাচনের পরিবেশ নেই- এমন কিছুই নির্বাচন কমিশনের কাছে দৃশ্যমান নয়। সংবিধান অনুযায়ী যথা সময়েই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার দুপুরে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে ভোট গ্রহণকারী কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভার আগে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন নির্বাচন কমিশনের সচিব মো. জাহাংগীর আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা-আইসিটি) জিয়াউল হক মীর ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম।
ইসি আনিছুর বলেন, রাজনৈতিক বিষয়ে কিছুই করার নেই। দায়িত্বের বাইরে আমরা কিছুই করতে পারব না। আমরা নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করব, লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড বলতে যা বোঝায়, তা করতে আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণের বিষয়ে আলোচনা করতে ২০২২ সালে আমাদের নিবন্ধিত ৪৪টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি। এর মধ্যে অধিকাংশ দল সাড়া দিয়েছে। যে দল অংশগ্রহণ করেনি তার মহাসচিবকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিজ স্বাক্ষরে চিঠি দিয়ে আবার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। কিন্তু আমরা তো রাজনৈতিক সমস্যা সমাধান করতে পারব না এবং এটি আমাদের ম্যান্ডেটরি না।