এবার হামাসের হামলার জবাব দিতে গিয়ে গাজায় রীতিমতো বর্বরতা চালাচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী। নারী, শিশু কিংবা বয়স্ক- কেউই রক্ষা পাচ্ছে না তাদের আগ্রাসন থেকে। এর মধ্যেই ইসরাইলি বিমান হামলায় নিহত হয়েছেন ফিলিস্তিনি এক অন্তঃসত্ত্বা নারী। তবে প্রাণ বাঁচানো গেছে ওই নারীর গর্ভে থাকা সন্তানের।
এদিকে ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফা জানিয়েছে, আজ বুধবার ২৫ অক্টোবর গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনুস শহরের একটি হাসপাতালের চিকিৎসকরা নিহত ওই নারীর গর্ভে থাকা শিশুটিকে জরুরি ডেলিভারির (সি-সেকশন) মাধ্যমে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছেন। এদিকে এ ঘটনার একটি ভিডিও ছড়িয়েছে সামাজিক মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার)।
এতে দেখা যায়, শিশুটি ঘুমিয়ে আছে এবং তাকে অক্সিজেন দেয়া হচ্ছে। শিশুটির শরীরে বেশ কিছু টিউব লাগিয়ে রাখা অবস্থায় দেখা যায়। দক্ষিণ গাজার নাসের হাসপাতালের নবজাতক ইউনিটে শিশুটি চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে ওয়াফা। হাসপাতালটির চিকিৎসক আসাদ আল-নওয়াজা জানিয়েছেন, শিশুটিকে বাঁচাতে তারা সব ধরনের চেষ্টা করেছেন। বর্তমানে তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা দেয়া হচ্ছে।
এ ঘটনাকে ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘জয়’ হিসেবে দেখছেন অনেক ফিলিস্তিনি। এর আগে জাতিসংঘের শিশু তহবিল- ইউনিসেফ সতর্ক করে জানায়, জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ায় যুদ্ধ-বিধ্বস্ত গাজার হাসপাতালগুলোতে ইনকিউবেটরে থাকা অন্তত ১২০ নবজাতকের জীবন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
এদিকে ইসরাইলের হামলায় গেল ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৭শ’র বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে শুধু শিশুই রয়েছে ২ হাজারের বেশি। বেসরকারি দাতব্য সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেনের তথ্য বলছে, ইসরাইলের বিমান হামলায় গাজা উপত্যকায় প্রতি ১৫ মিনিটে ১টি শিশুর মৃত্যু হচ্ছে।
এদিকে ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফা জানিয়েছে, আজ বুধবার ২৫ অক্টোবর গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনুস শহরের একটি হাসপাতালের চিকিৎসকরা নিহত ওই নারীর গর্ভে থাকা শিশুটিকে জরুরি ডেলিভারির (সি-সেকশন) মাধ্যমে বাঁচাতে সক্ষম হয়েছেন। এদিকে এ ঘটনার একটি ভিডিও ছড়িয়েছে সামাজিক মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার)।
এতে দেখা যায়, শিশুটি ঘুমিয়ে আছে এবং তাকে অক্সিজেন দেয়া হচ্ছে। শিশুটির শরীরে বেশ কিছু টিউব লাগিয়ে রাখা অবস্থায় দেখা যায়। দক্ষিণ গাজার নাসের হাসপাতালের নবজাতক ইউনিটে শিশুটি চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে ওয়াফা। হাসপাতালটির চিকিৎসক আসাদ আল-নওয়াজা জানিয়েছেন, শিশুটিকে বাঁচাতে তারা সব ধরনের চেষ্টা করেছেন। বর্তমানে তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসাসেবা দেয়া হচ্ছে।
এ ঘটনাকে ইসরাইলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘জয়’ হিসেবে দেখছেন অনেক ফিলিস্তিনি। এর আগে জাতিসংঘের শিশু তহবিল- ইউনিসেফ সতর্ক করে জানায়, জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ায় যুদ্ধ-বিধ্বস্ত গাজার হাসপাতালগুলোতে ইনকিউবেটরে থাকা অন্তত ১২০ নবজাতকের জীবন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
এদিকে ইসরাইলের হামলায় গেল ৭ অক্টোবর থেকে এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৭শ’র বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে শুধু শিশুই রয়েছে ২ হাজারের বেশি। বেসরকারি দাতব্য সংস্থা সেভ দ্য চিলড্রেনের তথ্য বলছে, ইসরাইলের বিমান হামলায় গাজা উপত্যকায় প্রতি ১৫ মিনিটে ১টি শিশুর মৃত্যু হচ্ছে।