অবশেষে পিএসজির নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে মাঠে ফেরেন মেসি। দুই সপ্তাহের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও পরে তা এক সপ্তাহ কমে যায়। আর্জেন্টাইন সুপারস্টার লিওনেল মেসি দলে ফেরার দিনে বড় জয় পেয়েছে ফ্রেঞ্চ চ্যাম্পিয়নরা। আজাকসিওকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে তারা। জোড়া গোল করেছেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। এদিকে নিজেদের ঘরের মাঠ পার্ক দ্য প্রন্সেস স্টেডিয়ামে আজাকসিওকে আতিথ্য জানায় প্যারিস সেন্ট জার্মেই।
মেসিকে পেয়ে উজ্জীবিত পিএসজি এদিন শুরু থেকেই আজাকসিওকে চেপে ধরে। ফলে সাফল্য পেতেও বেশি সময় লাগেনি, ২২তম মিনিটে দলকে এগিয়ে নেন রুইস। হঠাৎ প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড়ের পা থেকে বক্সে বল পেয়ে যান তিনি। বাঁ পায়ের দারুণ শটে সেই বল জালে পাঠাতে ভুল করেননি এই স্প্যানিশ মিডফিল্ডার। ৩৩তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে স্বাগতিকরা।
বক্সে প্রতিপক্ষের দুই খেলোয়াড়ের মাঝ থেকে এমবাপ্পের শট শুরুতে গোলরক্ষক ফিরিয়ে দিলেও শেষ রক্ষা হয়নি। ফিরতি বল ফাঁকা জালে পাঠান হাকিমি। ২-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। প্রথমার্ধে গোল না পাওয়া এমবাপ্পে বিরতির পর ৯ মিনিটের মাঝেই করেন দুই গোল।
জটলার ভেতর থেকে এই ফরাসি তারকার নেয়া শটে বল গোলরক্ষকের হাত ছুঁয়ে ঢুকে যায় জালে৷ তবে পরের গোলটা ছিল দার্শনিক। যা দেখে পুরোপুরি বিস্মিত উপস্থিত খেলোয়াড় কিংবা সমর্থক; সবে। ৫৪তম মিনিটে সার্জিও রামোস নিজেদের অর্ধ থেকে লম্বা করে বল বাড়ান এমবাপ্পের দিকে। অফসাইড ফাঁদ এড়িয়ে বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুটজয়ী এই তারকা ঢুকে পড়েন ডি বক্সে।
এরপর দারুণ এক ভলিতে বল পাঠিয়ে দেন জালে। পিএসজি তাদের গোলের হালি পূরণ করে। আর পঞ্চম গোলটি আসে ৭৩ মিনিটে। মারকুইনহাসের শট আটকাতে গিয়ে নিজেদের জালেই বল জড়িয়ে দেন মোহাম্মদ ইউসুফ। তবে মিনিটপাঁচেক পড়েই উত্তাপ ছড়ান দুই দলের খেলোয়াড়রা। বল নিয়ে নয়, ৭৭ মিনিটে দুই দলের বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই একে অপরের সঙ্গে জড়িয়ে যান হাতাহাতিতে।
এই সময় পিএসজির আশরাফ হাকিমি ও আজাকসিওরের থমাস মাঙ্গানিকে লাল কার্ড দেখান রেফারি। তবে ১০ জনের দল নিয়ে কেউ আর গোল করতে পারেনি। এ জয়ে লিগ শিরোপার দৌড়ে অনেকটা এগিয়ে গেল পিএসজি। ৩৫ ম্যাচে ৮১ পয়েন্ট তাদের। দ্বিতীয় স্থানে থাকা লঁস আছে ৬ পয়েন্ট পেছনে।
মেসিকে পেয়ে উজ্জীবিত পিএসজি এদিন শুরু থেকেই আজাকসিওকে চেপে ধরে। ফলে সাফল্য পেতেও বেশি সময় লাগেনি, ২২তম মিনিটে দলকে এগিয়ে নেন রুইস। হঠাৎ প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড়ের পা থেকে বক্সে বল পেয়ে যান তিনি। বাঁ পায়ের দারুণ শটে সেই বল জালে পাঠাতে ভুল করেননি এই স্প্যানিশ মিডফিল্ডার। ৩৩তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে স্বাগতিকরা।
বক্সে প্রতিপক্ষের দুই খেলোয়াড়ের মাঝ থেকে এমবাপ্পের শট শুরুতে গোলরক্ষক ফিরিয়ে দিলেও শেষ রক্ষা হয়নি। ফিরতি বল ফাঁকা জালে পাঠান হাকিমি। ২-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। প্রথমার্ধে গোল না পাওয়া এমবাপ্পে বিরতির পর ৯ মিনিটের মাঝেই করেন দুই গোল।
জটলার ভেতর থেকে এই ফরাসি তারকার নেয়া শটে বল গোলরক্ষকের হাত ছুঁয়ে ঢুকে যায় জালে৷ তবে পরের গোলটা ছিল দার্শনিক। যা দেখে পুরোপুরি বিস্মিত উপস্থিত খেলোয়াড় কিংবা সমর্থক; সবে। ৫৪তম মিনিটে সার্জিও রামোস নিজেদের অর্ধ থেকে লম্বা করে বল বাড়ান এমবাপ্পের দিকে। অফসাইড ফাঁদ এড়িয়ে বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুটজয়ী এই তারকা ঢুকে পড়েন ডি বক্সে।
এরপর দারুণ এক ভলিতে বল পাঠিয়ে দেন জালে। পিএসজি তাদের গোলের হালি পূরণ করে। আর পঞ্চম গোলটি আসে ৭৩ মিনিটে। মারকুইনহাসের শট আটকাতে গিয়ে নিজেদের জালেই বল জড়িয়ে দেন মোহাম্মদ ইউসুফ। তবে মিনিটপাঁচেক পড়েই উত্তাপ ছড়ান দুই দলের খেলোয়াড়রা। বল নিয়ে নয়, ৭৭ মিনিটে দুই দলের বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই একে অপরের সঙ্গে জড়িয়ে যান হাতাহাতিতে।
এই সময় পিএসজির আশরাফ হাকিমি ও আজাকসিওরের থমাস মাঙ্গানিকে লাল কার্ড দেখান রেফারি। তবে ১০ জনের দল নিয়ে কেউ আর গোল করতে পারেনি। এ জয়ে লিগ শিরোপার দৌড়ে অনেকটা এগিয়ে গেল পিএসজি। ৩৫ ম্যাচে ৮১ পয়েন্ট তাদের। দ্বিতীয় স্থানে থাকা লঁস আছে ৬ পয়েন্ট পেছনে।