আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, দেশের ৯ অঞ্চলের ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ বুধবার (২৫ অক্টোবর) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফরিদপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় হামুন উপকূল অতিক্রম করেছে। এটি দুর্বল হয়ে স্থল গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি স্থলভাগে আরও অগ্রসর ও বৃষ্টি ঝরিয়ে দুর্বল হতে পারে। মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) রাতে আবহাওয়ার সবশেষ বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৭ নম্বর বিপৎসংকেত নামিয়া তার পরিবর্তে ৩ নম্বর স্থানীয় সংকেতে ও মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ৫ নম্বর বিপৎসংকেত নামিয়া তার পরিবর্তে ৩ নম্বর স্থানীয় সংকেতে দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থতি সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নিদের্শ না দেয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ফরিদপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় হামুন উপকূল অতিক্রম করেছে। এটি দুর্বল হয়ে স্থল গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়টি স্থলভাগে আরও অগ্রসর ও বৃষ্টি ঝরিয়ে দুর্বল হতে পারে। মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) রাতে আবহাওয়ার সবশেষ বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ৭ নম্বর বিপৎসংকেত নামিয়া তার পরিবর্তে ৩ নম্বর স্থানীয় সংকেতে ও মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ৫ নম্বর বিপৎসংকেত নামিয়া তার পরিবর্তে ৩ নম্বর স্থানীয় সংকেতে দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থতি সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নিদের্শ না দেয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।