এবার একসঙ্গে দুটি রেকর্ড গড়েছে আফগানিস্তান। বিশ্বকাপে এর আগে মাত্র একটি ম্যাচ জেতা আফগানিস্তান এবার এরই মধ্যে দুটি ম্যাচ জিতেছে। এবং সে পথে গতকাল ওয়ানডেতে প্রথমবারের পাকিস্তানকে হারিয়েছে তারা। এদিকে আজ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলতে নামবে বাংলাদেশ। তিন ম্যাচই হেরে বসায় এখন প্রতিটি ম্যাচেই বাংলাদেশকে হিসেব কষে নামতে হচ্ছে- কীভাবে সেমিফাইনালে যেতে পারে বাংলাদেশ?
এদিকে পয়েন্ট টেবিলে বাংলাদেশ এখন আছে সাতে। সেমিফাইনাল খেলতে হলে অন্তত চারে থাকতে হবে। শীর্ষে আছে ভারত। পাঁচ ম্যাচের পাঁচটিতেই জয়ী ভারত গ্রুপপর্বে কোনো ম্যাচ হারবে- এমনটা মনে হচ্ছে না। ওদিকে ভারতের কাছে হেরে দুইয়ে চলে যাওয়া নিউজিল্যান্ডও দারুণ খেলছে। এখন পর্যন্ত যে ইঙ্গিত তাতে নিউজিল্যান্ডেরও বাকি ম্যাচগুলোতে হারার সম্ভাবনা খুব কম।
যেহেতু এই দুই দলের বিপক্ষে হেরে গেছে, সেহেতু ভারত ও নিউজিল্যান্ড জিতলেই এখন বাংলাদেশের জন্য ভালো। এবং সেমিফাইনালের দুটি স্থান এ দুই দলের জন্য তখন নির্ধারিত হয়ে যাবে। তখন আর মাত্র দুটি স্থান বাকি থাকবে। এ দিক বিবেচনা করলে গতকাল পাকিস্তানের হার বাংলাদেশের জন্য সুখবর।
কারণ, কাগজে-কলমে সেমিফাইনালের বাকি দুটি স্থানের জন্য বাংলাদেশের লড়াইটা হবে দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান ও ইংল্যান্ডের সঙ্গে। আফগানিস্তান দারুণ দুটি জয় পেলেও দলটি অপ্রত্যাশিত কিছু না করে আর সর্বোচ্চ দুটি ম্যাচই জিতবে তারা। শুধু চার জয়ে সেমিফাইনালে ওঠা অসম্ভব।
এদিকে ধরা যাক (কল্পনাশক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করুন), বাংলাদেশ আর কোনো ম্যাচ হারবে না। সেক্ষেত্রে গ্রুপ পর্ব শেষে বাংলাদেশের পয়েন্ট হবে ১২। সে সঙ্গে নিউজিল্যান্ড ও ভারত যদি নিজেদের সবগুলো ম্যাচে জেতে তাহলে, অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে বাংলাদেশকে পয়েন্টে টপকানো সম্ভব হবে না। ওদিকে শুধু বাংলাদেশের কাছে হারলেই পাকিস্তানও পারবে না বাংলাদেশকে ধরতে।
সেক্ষেত্রে এ দুই দেশের অন্য ম্যাচের জয় নিশ্চিত করবে দক্ষিণ আফ্রিকা বা ইংল্যান্ডও পয়েন্টে অন্তত বাংলাদেশকে টপকাতে পারছে না। এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা ৪ ম্যাচেই ৬ পয়েন্ট পেয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ তাদের হারাতে পারলে সেমিফাইনালের পথ কঠিন হয়ে যাবে তাদের।
কারণ, সেক্ষেত্রে বাকি চার ম্যাচে তাদের খেলতে হবে ভারত ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। আর পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচে কেউ না কেউ দল তো হারছেই – ফলে দুইদিকেই বাংলাদেশের লাভ। তবে সব সমীকরণেই বাংলাদেশকে আজ জিততে হবে। তা না হলে পাকিস্তানের এ হার বাংলাদেশের জন্য কোনো সুফলই এনে দেবে না।
এদিকে পয়েন্ট টেবিলে বাংলাদেশ এখন আছে সাতে। সেমিফাইনাল খেলতে হলে অন্তত চারে থাকতে হবে। শীর্ষে আছে ভারত। পাঁচ ম্যাচের পাঁচটিতেই জয়ী ভারত গ্রুপপর্বে কোনো ম্যাচ হারবে- এমনটা মনে হচ্ছে না। ওদিকে ভারতের কাছে হেরে দুইয়ে চলে যাওয়া নিউজিল্যান্ডও দারুণ খেলছে। এখন পর্যন্ত যে ইঙ্গিত তাতে নিউজিল্যান্ডেরও বাকি ম্যাচগুলোতে হারার সম্ভাবনা খুব কম।
যেহেতু এই দুই দলের বিপক্ষে হেরে গেছে, সেহেতু ভারত ও নিউজিল্যান্ড জিতলেই এখন বাংলাদেশের জন্য ভালো। এবং সেমিফাইনালের দুটি স্থান এ দুই দলের জন্য তখন নির্ধারিত হয়ে যাবে। তখন আর মাত্র দুটি স্থান বাকি থাকবে। এ দিক বিবেচনা করলে গতকাল পাকিস্তানের হার বাংলাদেশের জন্য সুখবর।
কারণ, কাগজে-কলমে সেমিফাইনালের বাকি দুটি স্থানের জন্য বাংলাদেশের লড়াইটা হবে দক্ষিণ আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান ও ইংল্যান্ডের সঙ্গে। আফগানিস্তান দারুণ দুটি জয় পেলেও দলটি অপ্রত্যাশিত কিছু না করে আর সর্বোচ্চ দুটি ম্যাচই জিতবে তারা। শুধু চার জয়ে সেমিফাইনালে ওঠা অসম্ভব।
এদিকে ধরা যাক (কল্পনাশক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করুন), বাংলাদেশ আর কোনো ম্যাচ হারবে না। সেক্ষেত্রে গ্রুপ পর্ব শেষে বাংলাদেশের পয়েন্ট হবে ১২। সে সঙ্গে নিউজিল্যান্ড ও ভারত যদি নিজেদের সবগুলো ম্যাচে জেতে তাহলে, অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে বাংলাদেশকে পয়েন্টে টপকানো সম্ভব হবে না। ওদিকে শুধু বাংলাদেশের কাছে হারলেই পাকিস্তানও পারবে না বাংলাদেশকে ধরতে।
সেক্ষেত্রে এ দুই দেশের অন্য ম্যাচের জয় নিশ্চিত করবে দক্ষিণ আফ্রিকা বা ইংল্যান্ডও পয়েন্টে অন্তত বাংলাদেশকে টপকাতে পারছে না। এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা ৪ ম্যাচেই ৬ পয়েন্ট পেয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ তাদের হারাতে পারলে সেমিফাইনালের পথ কঠিন হয়ে যাবে তাদের।
কারণ, সেক্ষেত্রে বাকি চার ম্যাচে তাদের খেলতে হবে ভারত ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। আর পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচে কেউ না কেউ দল তো হারছেই – ফলে দুইদিকেই বাংলাদেশের লাভ। তবে সব সমীকরণেই বাংলাদেশকে আজ জিততে হবে। তা না হলে পাকিস্তানের এ হার বাংলাদেশের জন্য কোনো সুফলই এনে দেবে না।