এবার ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে ওয়ার্ম-আপ করেও পরে একাদশে থাকতে পারেননি সাকিব আল হাসান। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলার আগে অবশ্য তিনি প্রায় পুরো ফিটই বলা যায়। শেষ সময়ে অস্বাভাবিক কিছু না হলে এই ম্যাচে তার খেলা নিশ্চিত। সাকিব ফিরলে অনুমিতভাবে একাদশের বাইরে চলে যেতে হবে নাসুম আহমেদকে। এই একটি বদল ছাড়া বাংলাদেশের একাদশে আর কোন বদলের সম্ভাবনা কম।
এদিকে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে মাঠের বাউন্ডারি ছোট, উইকেট বেশ ব্যাটিং বান্ধব। এসব কন্ডিশনে স্পিনারদের দিয়ে খুব বেশি কিছু করা যায় না সেটা আগের দিন সংবাদ সম্মেলনেই বলেন সাকিব। কাজেই বাড়তি স্পিনার খেলানোর বাস্তবতা আসলে নেই। বাংলাদেশ তাই নামতে পারে তিন পেসার আর দুই স্পিনারের সমন্বয়ে। এক্ষেত্রে ঘাটতির জায়গা থাকতে পারে ৬ষ্ট বোলিং অপশন। সেক্ষেত্রে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের উপর কিছুটা ভরসা করতে হবে দলকে।
স্কোয়াডে থাকা পাঁচ পেসারের মধ্যে বাহুতে চোট থাকায় খেলার অবস্থায় নেই তাসকিন আহমেদ। দলের অন্যতম সেরা পেসারকে হারানো বড় ধাক্কা। ভারতের বিপক্ষেও তিনি না থাকায় মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলামের সঙ্গে খেলেন হাসান মাহমুদ। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও এই তিন পেসারের খেলার সম্ভাবনাই উজ্জ্বল। মোস্তাফিজ এক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেবেন বোলিং আক্রমণের।
স্কোয়াডে আছেন আরেক পেসার তানজিম হাসান সাকিব। বিশ্বকাপ অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা ডানহাতি তরুণও আছেন বিবেচনায়। শরিফুল বা হাসানের জায়গা নিতে পারেন তিনিও। তবে হাই ভোল্টেজ ম্যাচে অনভিজ্ঞ পেসারকে নামিয়ে দেওয়ার ঝুঁকি নেবে কিনা দেখার বিষয়। স্কোয়াডে বাড়তি ব্যাটার না থাকায় ব্যাটিং সমন্বয় বদল করার অবস্থাই নেই। রান না পেলেও তাওহিদ হৃদয়ের উপর আস্থা রাখতে হবে।
এদিকে বাংলাদেশের জন্য স্বস্তি হয়েছে দুই ওপেনারের রান পাওয়া। তবে বড় প্রশ্ন থেকে যাবে ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে। মেহেদী হাসান মিরাজকে এই ম্যাচেও উপরে খেলানো হয় কিনা দেখার বিষয়।
বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ: লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, তাওহিদ হৃদয়, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শরিফুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ ও মোস্তাফিজুর রহমান।
এদিকে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে মাঠের বাউন্ডারি ছোট, উইকেট বেশ ব্যাটিং বান্ধব। এসব কন্ডিশনে স্পিনারদের দিয়ে খুব বেশি কিছু করা যায় না সেটা আগের দিন সংবাদ সম্মেলনেই বলেন সাকিব। কাজেই বাড়তি স্পিনার খেলানোর বাস্তবতা আসলে নেই। বাংলাদেশ তাই নামতে পারে তিন পেসার আর দুই স্পিনারের সমন্বয়ে। এক্ষেত্রে ঘাটতির জায়গা থাকতে পারে ৬ষ্ট বোলিং অপশন। সেক্ষেত্রে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের উপর কিছুটা ভরসা করতে হবে দলকে।
স্কোয়াডে থাকা পাঁচ পেসারের মধ্যে বাহুতে চোট থাকায় খেলার অবস্থায় নেই তাসকিন আহমেদ। দলের অন্যতম সেরা পেসারকে হারানো বড় ধাক্কা। ভারতের বিপক্ষেও তিনি না থাকায় মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলামের সঙ্গে খেলেন হাসান মাহমুদ। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও এই তিন পেসারের খেলার সম্ভাবনাই উজ্জ্বল। মোস্তাফিজ এক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেবেন বোলিং আক্রমণের।
স্কোয়াডে আছেন আরেক পেসার তানজিম হাসান সাকিব। বিশ্বকাপ অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা ডানহাতি তরুণও আছেন বিবেচনায়। শরিফুল বা হাসানের জায়গা নিতে পারেন তিনিও। তবে হাই ভোল্টেজ ম্যাচে অনভিজ্ঞ পেসারকে নামিয়ে দেওয়ার ঝুঁকি নেবে কিনা দেখার বিষয়। স্কোয়াডে বাড়তি ব্যাটার না থাকায় ব্যাটিং সমন্বয় বদল করার অবস্থাই নেই। রান না পেলেও তাওহিদ হৃদয়ের উপর আস্থা রাখতে হবে।
এদিকে বাংলাদেশের জন্য স্বস্তি হয়েছে দুই ওপেনারের রান পাওয়া। তবে বড় প্রশ্ন থেকে যাবে ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে। মেহেদী হাসান মিরাজকে এই ম্যাচেও উপরে খেলানো হয় কিনা দেখার বিষয়।
বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ: লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, তাওহিদ হৃদয়, মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শরিফুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ ও মোস্তাফিজুর রহমান।