এবার হামাসের হাতে জিম্মি দুই শতাধিক বন্দির মুক্তি ছাড়া যুদ্ধবিরতি সম্ভব না বলে জানিয়েছেন ইসরাইলের এক সিনিয়র কর্মকর্তা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে এ কথা জানান তিনি।
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যতই দিন বাড়ছে ততই যেন রুদ্রমূর্তি ধারণ করছে ইসরাইলি বাহিনী। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসকে ধ্বংসের নামে গাজার সাধারণ মানুষের ওপর চালাচ্ছে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ। এরমধ্যেই গত ২৪ ঘণ্টায় অবরুদ্ধ গাজাজুড়ে কয়েক ডজন বোমা হামলার কথা স্বীকার করেছে তেল আবিব।
এছাড়া গাজার উত্তরাঞ্চল খালি করার নির্দেশের পর সেখানে হামলা আরও জোরদারের ঘোষণা দেয় ইসরাইল। এই ঘোষণার পরপরই গাজায় হামলা আরও তীব্র করেছে ইসরাইলি সেনারা। গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলের বিমান হামলায় চারশোরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ইসরাইলের এক সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন, ‘হামাসের হাতে বন্দিদের মুক্ত করা না হলে যুক্তরাষ্ট্র ও কাতারের মধ্যস্থতায়ও চলমান এই যুদ্ধ বন্ধ করা সম্ভব নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ ইসরাইলের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রও হামাসের হাতে বন্দিদের দ্রুত মুক্তি চায়।’
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বানে আমরা গাজায় ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছানোর সুযোগ করে দিয়েছি। রাফা ক্রসিং খুলে গেছে। ইসরাইলের অনেকেই তা পছন্দ করেনি, কিন্তু তারপরও আমরা এটি করেছি গাজার সাধারণ ফিলিস্তিনিদের জন্য; কিন্তু হামাসকে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।
গত শনিবার (২১ অক্টোবর) ইসরাইলের প্রধানমনন্ত্রীর দফতর জানিয়েছে, হামাসের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মধ্যেই চলতি সপ্তাহে ইসরাইলের প্রতি সংহতি জানাতে তেল আবিব সফরে যাবেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ও ডাচ প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট। এর আগে তেল আবিব সফর করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক।
এদিকে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যতই দিন বাড়ছে ততই যেন রুদ্রমূর্তি ধারণ করছে ইসরাইলি বাহিনী। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসকে ধ্বংসের নামে গাজার সাধারণ মানুষের ওপর চালাচ্ছে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ। এরমধ্যেই গত ২৪ ঘণ্টায় অবরুদ্ধ গাজাজুড়ে কয়েক ডজন বোমা হামলার কথা স্বীকার করেছে তেল আবিব।
এছাড়া গাজার উত্তরাঞ্চল খালি করার নির্দেশের পর সেখানে হামলা আরও জোরদারের ঘোষণা দেয় ইসরাইল। এই ঘোষণার পরপরই গাজায় হামলা আরও তীব্র করেছে ইসরাইলি সেনারা। গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলের বিমান হামলায় চারশোরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ইসরাইলের এক সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন, ‘হামাসের হাতে বন্দিদের মুক্ত করা না হলে যুক্তরাষ্ট্র ও কাতারের মধ্যস্থতায়ও চলমান এই যুদ্ধ বন্ধ করা সম্ভব নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ ইসরাইলের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রও হামাসের হাতে বন্দিদের দ্রুত মুক্তি চায়।’
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বানে আমরা গাজায় ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছানোর সুযোগ করে দিয়েছি। রাফা ক্রসিং খুলে গেছে। ইসরাইলের অনেকেই তা পছন্দ করেনি, কিন্তু তারপরও আমরা এটি করেছি গাজার সাধারণ ফিলিস্তিনিদের জন্য; কিন্তু হামাসকে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।
গত শনিবার (২১ অক্টোবর) ইসরাইলের প্রধানমনন্ত্রীর দফতর জানিয়েছে, হামাসের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মধ্যেই চলতি সপ্তাহে ইসরাইলের প্রতি সংহতি জানাতে তেল আবিব সফরে যাবেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ ও ডাচ প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুট। এর আগে তেল আবিব সফর করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক।