এবার আবারও গাজায় বিমান হামলা চালানোর পাশাপাশি রাতে দক্ষিণ লেবাননে আক্রমন করেছে ইসরায়েল। হামলাগুলোর মূল্যায়ন করার জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু তার শীর্ষ জেনারেল এবং তার যুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রিসভার একটি জরুরি বৈঠক করেছেন। সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
আজ সোমবার ২৩ অক্টোবর গাজা এবং দক্ষিণ লেবাননে হামলার পর এই জরুরি বৈঠক আহ্বান করেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। ফিলিস্তিনি মিডিয়া জানিয়েছে, গাজা উপত্যকার কেন্দ্র ও উত্তর দিকে ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে। উত্তর গাজার জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের কাছে একটি বাড়িতে হামলায় বেশ কয়েকজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
এদিকে গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইসরায়েলের দুই সপ্তাহের বোমাবর্ষণে কমপক্ষে ৪ জাহার ৬০০ জন নিহত হয়েছে, যা গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলি সম্প্রদায়ের উপর হামাসের তাণ্ডবের পর শুরু হয়েছে। হামাসের ইসরায়েলের ওপর হামলায় ১ হাজার ৪০০ জন নিহত হয়েছিল এবং ২১২ জনকে জিম্মি হিসাবে গাজায় নেয়া হয়েছিল।
গতকাল রোববার হামস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াহ এবং ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমিরাবদুল্লাহিয়ান গভীর রাতে গাজায় ইসরায়েলের নৃশংস অপরাধ বন্ধ করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
পেন্টাগন ইতিমধ্যেই ইরানের আক্রমণ প্রতিহত করতে দুটি বিমানবাহী রণতরী, সহায়ক জাহাজ এবং প্রায় ২ হাজার মেরিনসহ মধ্যপ্রাচ্যে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ নৌ সেনা পাঠিয়েছে।
এদিকে ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শতায়েহ গাজায় ইসরায়েলের হামলা বন্ধ করতে এবং প্রয়োজনীয় সাহায্যের অনুমতি দেয়ার জন্য একটি ঐক্যবদ্ধ ফ্রন্ট তৈরি করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসংঘের মানবিক কার্যালয় বলেছে, ফিলিস্তিনে এখন পর্যন্ত সাহায্যের পরিমাণ মোট প্রয়োজনের মাত্র ৪ শতাংশ।
আজ সোমবার ২৩ অক্টোবর গাজা এবং দক্ষিণ লেবাননে হামলার পর এই জরুরি বৈঠক আহ্বান করেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী। ফিলিস্তিনি মিডিয়া জানিয়েছে, গাজা উপত্যকার কেন্দ্র ও উত্তর দিকে ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে। উত্তর গাজার জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের কাছে একটি বাড়িতে হামলায় বেশ কয়েকজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
এদিকে গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইসরায়েলের দুই সপ্তাহের বোমাবর্ষণে কমপক্ষে ৪ জাহার ৬০০ জন নিহত হয়েছে, যা গত ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরায়েলি সম্প্রদায়ের উপর হামাসের তাণ্ডবের পর শুরু হয়েছে। হামাসের ইসরায়েলের ওপর হামলায় ১ হাজার ৪০০ জন নিহত হয়েছিল এবং ২১২ জনকে জিম্মি হিসাবে গাজায় নেয়া হয়েছিল।
গতকাল রোববার হামস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়াহ এবং ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমিরাবদুল্লাহিয়ান গভীর রাতে গাজায় ইসরায়েলের নৃশংস অপরাধ বন্ধ করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
পেন্টাগন ইতিমধ্যেই ইরানের আক্রমণ প্রতিহত করতে দুটি বিমানবাহী রণতরী, সহায়ক জাহাজ এবং প্রায় ২ হাজার মেরিনসহ মধ্যপ্রাচ্যে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ নৌ সেনা পাঠিয়েছে।
এদিকে ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শতায়েহ গাজায় ইসরায়েলের হামলা বন্ধ করতে এবং প্রয়োজনীয় সাহায্যের অনুমতি দেয়ার জন্য একটি ঐক্যবদ্ধ ফ্রন্ট তৈরি করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসংঘের মানবিক কার্যালয় বলেছে, ফিলিস্তিনে এখন পর্যন্ত সাহায্যের পরিমাণ মোট প্রয়োজনের মাত্র ৪ শতাংশ।