মীরসরাইয়ে গ্রেফতার আতঙ্কে মায়ের জানাজা না পড়ে পালিয়েছেন উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব গাজী নিজাম উদ্দিন। সাদা পোশাকে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তিনি জানাজার আগে চলে যান।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর শুক্রবার রাতে নিজাম উদ্দিনের মা মাহমুদা খানম (৭৩) মারা যান। শনিবার (২১ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টায় নিজ বাড়িতে তার জানাজার আয়োজন করা হয়। মায়ের জানাজার ২০ মিনিট আগে বাড়িতে উপস্থিত হন নিজাম উদ্দিন। তার উপস্থিতির খবর পেয়ে জোরারগঞ্জ থানার বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য সাদা পোশাকে অবস্থান নেন জানাজার মাঠে।
জানাজার পর গ্রেফতার করা হতে পারে এমন আশঙ্কা থেকে গ্রেফতার এড়াতে মায়ের জানাজা না পড়েই স্থান ত্যাগ করেন গাজী নিজাম। এ সময় নেতাকর্মীরা তাকে নিরাপত্তা দিয়ে এলাকা পার করে দেন।
মীরসরাই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘গাজী নিজাম উদ্দিন মায়ের জানাজা পড়তে উপস্থিত হওয়ার পর পুলিশ সাদা পোশাকে অবস্থান নিলে তিনি গ্রেফতার এড়াতে সটকে পড়েন। আওয়ামী সরকারের পুলিশ বাহিনী এখন জানাজা পড়তেও বাধা দিচ্ছে আমাদের নেতাকর্মীদের।’
জোরারগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাহিদ হোসেন বলেন, ‘বিএনপি নেতার মায়ের জানাজার বিষয়টি আমার জানা ছিল না। ওটা শুনেছি রাতে। দুর্গাপূজা উপলক্ষে থানাজুড়ে পুলিশ সাদা পোশাকে ডিউটি করেছে। তিনি যেহেতু হত্যা মামলার আসামি, হয়তো ভয় কাজ করেছে। তবে জানাজায় উপস্থিত থাকলে গ্রেফতারও হতে পারতেন, যেহেতু তিনি আসামি।’
প্রসঙ্গত, গত ২৯ সেপ্টেম্বর মীরসরাই উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নে বিএনপি-আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে রায়হান হোসেন রুমন নামে এক কিশোর নিহত হয়। এ ঘটনায় ৩০ সেপ্টেম্বর জোরারগঞ্জ থানায় হত্যা ও মারামারির পৃথক দুটি মামলায় গাজী নিজাম উদ্দিনকে আসামি করা হয়।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর শুক্রবার রাতে নিজাম উদ্দিনের মা মাহমুদা খানম (৭৩) মারা যান। শনিবার (২১ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টায় নিজ বাড়িতে তার জানাজার আয়োজন করা হয়। মায়ের জানাজার ২০ মিনিট আগে বাড়িতে উপস্থিত হন নিজাম উদ্দিন। তার উপস্থিতির খবর পেয়ে জোরারগঞ্জ থানার বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য সাদা পোশাকে অবস্থান নেন জানাজার মাঠে।
জানাজার পর গ্রেফতার করা হতে পারে এমন আশঙ্কা থেকে গ্রেফতার এড়াতে মায়ের জানাজা না পড়েই স্থান ত্যাগ করেন গাজী নিজাম। এ সময় নেতাকর্মীরা তাকে নিরাপত্তা দিয়ে এলাকা পার করে দেন।
মীরসরাই উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘গাজী নিজাম উদ্দিন মায়ের জানাজা পড়তে উপস্থিত হওয়ার পর পুলিশ সাদা পোশাকে অবস্থান নিলে তিনি গ্রেফতার এড়াতে সটকে পড়েন। আওয়ামী সরকারের পুলিশ বাহিনী এখন জানাজা পড়তেও বাধা দিচ্ছে আমাদের নেতাকর্মীদের।’
জোরারগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জাহিদ হোসেন বলেন, ‘বিএনপি নেতার মায়ের জানাজার বিষয়টি আমার জানা ছিল না। ওটা শুনেছি রাতে। দুর্গাপূজা উপলক্ষে থানাজুড়ে পুলিশ সাদা পোশাকে ডিউটি করেছে। তিনি যেহেতু হত্যা মামলার আসামি, হয়তো ভয় কাজ করেছে। তবে জানাজায় উপস্থিত থাকলে গ্রেফতারও হতে পারতেন, যেহেতু তিনি আসামি।’
প্রসঙ্গত, গত ২৯ সেপ্টেম্বর মীরসরাই উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নে বিএনপি-আওয়ামী লীগের সংঘর্ষে রায়হান হোসেন রুমন নামে এক কিশোর নিহত হয়। এ ঘটনায় ৩০ সেপ্টেম্বর জোরারগঞ্জ থানায় হত্যা ও মারামারির পৃথক দুটি মামলায় গাজী নিজাম উদ্দিনকে আসামি করা হয়।