সেলিম রেজা, মেহেরপুর থেকে: মেহেরপুরে মোটরসাইকেল আলগামন সংঘর্ষে দুই যুবক গুরতর আহত হয়েছে। আহত দুই যুবক আপন ফুপাতো ভাই এবং মেহেরপুর হঠাৎ পাড়া ও গোরুস্থান পাড়ার বাসিন্দা। রবিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মেহেরপুর চুয়াডাঙ্গা সড়কের চাদবিল ইম্প্যাক্ট হাসপাতালের সামনে এই ঘটনা ঘটে।
ঘটনা সূত্রে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালের দিকে একটি আলগামন ইম্প্যাক্ট হাসপাতালে সামনে সড়কের পাশে দাড়িয়ে ছিলেন, এসময় অপরদিক থেকে দুর্ত গতিতে একটি টিভি এস 4V গাড়ি সরাসরি এসে আলগামনে ধাক্কা দেয়, এতে সড়কে ছিটকে পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী দুই ভাই। ছিন্ন ভিন্ন মোটরসাইকেল ছিটকে যাই প্রায় ৩০থেকে ৩৫গজ দুরে,, ঘটনায় গুরতর আহত হয়, ছোট বাবু, ও হাবিবুর রহমান বিশাল নামের দুই যুবক।
ছোট বাবু,মেহেরপুর শহরের হঠাৎ পাড়ার, মহাসিন এর ছোলে, এবং বিশাল মেহেরপুর গোরস্থান পাড়ার বিপ্লব হোসেন এর ছেলে। ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই ঐ স্থানে উপস্থিত হয় মেহেরপুর ফায়ার সার্ভিসের একটি উদ্ধার দল, সেখান থেকে আহত দুইজনকে দ্রুত উদ্ধার করে অ্যাম্বুলেন্স যৌগে মেহেরপুর সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।
দুই ভায়ের মধ্যে ছোট বাবুর নামের ঐ যুবকের ভয়াবহ খতি হওয়া হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতাল রেফার্ড করেন। অপরদিকে আরেক ভাই, বিশাল মেহেরপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।
পরিবারের লোকজন বলেন, তারা আটো মিল কারখানার শ্রমিক হিসেবে কর্মরত থাকায়, প্রতিদিনের ন্যায় আজকেও কাজের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে রওনা হয়। পরে পথিমধ্যে এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়ে তারা দুই ভাই।
ঘটনা সূত্রে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকালের দিকে একটি আলগামন ইম্প্যাক্ট হাসপাতালে সামনে সড়কের পাশে দাড়িয়ে ছিলেন, এসময় অপরদিক থেকে দুর্ত গতিতে একটি টিভি এস 4V গাড়ি সরাসরি এসে আলগামনে ধাক্কা দেয়, এতে সড়কে ছিটকে পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী দুই ভাই। ছিন্ন ভিন্ন মোটরসাইকেল ছিটকে যাই প্রায় ৩০থেকে ৩৫গজ দুরে,, ঘটনায় গুরতর আহত হয়, ছোট বাবু, ও হাবিবুর রহমান বিশাল নামের দুই যুবক।
ছোট বাবু,মেহেরপুর শহরের হঠাৎ পাড়ার, মহাসিন এর ছোলে, এবং বিশাল মেহেরপুর গোরস্থান পাড়ার বিপ্লব হোসেন এর ছেলে। ঘটনার কিছুক্ষণের মধ্যেই ঐ স্থানে উপস্থিত হয় মেহেরপুর ফায়ার সার্ভিসের একটি উদ্ধার দল, সেখান থেকে আহত দুইজনকে দ্রুত উদ্ধার করে অ্যাম্বুলেন্স যৌগে মেহেরপুর সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।
দুই ভায়ের মধ্যে ছোট বাবুর নামের ঐ যুবকের ভয়াবহ খতি হওয়া হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতাল রেফার্ড করেন। অপরদিকে আরেক ভাই, বিশাল মেহেরপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেন।
পরিবারের লোকজন বলেন, তারা আটো মিল কারখানার শ্রমিক হিসেবে কর্মরত থাকায়, প্রতিদিনের ন্যায় আজকেও কাজের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে রওনা হয়। পরে পথিমধ্যে এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পড়ে তারা দুই ভাই।