এবার বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি ক্রমেই শক্তি সঞ্চয় করছে। এটি সুস্পষ্ট লঘুচাপের পর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। সোমবার নাগাদ এটি গভীর নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে। এরপর আরও ঘনীভূত হয়ে এটি ঘূর্ণিঝড় ‘হামুন’-এ পরিণত হতে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। ৯০০ কিলোমিটারেরও বেশি দূরে থাকা নিম্নচাপটি এখন উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোলেও সোমবার থেকে চলার পথ পরিবর্তিত হবে।
এটি উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে মোড় নিয়ে বাংলাদেশের স্থলভাগের দিকে মুখ ঘুরাতে পারে। তবে ‘হামুন’ খুব বেশি শক্তিশালী হওয়ার কোনো আশঙ্কা দেখছেন না আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা। এটি একটি সাধারণ ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আগামী ২৬ অক্টোবর বাংলাদেশের খুলনা-বরিশাল ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ উপকূল অতিক্রম করতে পারে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেন, ‘কালকের (সোমবার) মধ্যে এটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। এখন এটি উত্তর-পূর্ব দিকে এগোচ্ছে। পরবর্তীতে এটি উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে মোড় নিয়ে এগোবে। তখন এটির আমাদের দিকে আসার সম্ভাবনা আছে। আগামী ২৬ অক্টোবর নাগাদ এটি বাংলাদেশের খুলনা বরিশাল উপকূল অতিক্রম করতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এর নাম হবে হামুন। সব নির্দেশক বলছে এটি সাধারণ একটি ঘূর্ণিঝড় হতে পারে। সাধারণ ঘূর্ণিঝড় হিসেবেই এটি উপকূল অতিক্রম করতে পারে।’ সতর্ক সংকেত ৫, ৬ ও ৭ এর মধ্যে থাকারই সম্ভাবনা বেশি রয়েছে। মহা বিপৎসংকেত জারির কোন আশঙ্কা আমরা এখনও দেখছি না।
এদিকে আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান বলেন, ‘এখন আরব সাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় রয়েছে। সেটি দুর্বল হলে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট সিস্টেমটি সবল হবে। তবে বঙ্গোপসাগরেরটি খুবই সাধারণ (মার্জিনাল) একটি ঘূর্ণিঝড় হতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘এটি এখন খুবই ধীর গতিতে এগোচ্ছে। তবে হঠাৎ এগোনোর গতি বেড়ে যেতে পারে। অনেক সময় বসে থাকে, আবার ৬/৭ কিলোমিটার বেড়ে এগোয় আবার কখনো ১৫/২০ কিলোমিটার বেড়েও এগোয়। মূলত পারিপার্শ্বিক অবস্থান ওপর নির্ভর করে কী গতিতে সে এগোবে।’
নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলে আজ থেকেই বৃষ্টি শুরু হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, আগামী দিনগুলোতে দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টি হবে। নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপের পর ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এর নাম হবে ‘হামুন’। নামটি ইরানের দেওয়া, যার অর্থ- সমতল ভূমি বা পৃথিবী।
এদিকে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) অধীন জাতিসংঘের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সাগর তীরের ১৩ দেশের (বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ভারত, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ওমান, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরান, সৌদি আরব ও ইয়েমেন) আবহাওয়াবিদদের সংস্থা এস্কেপ ঘূর্ণিঝড়ের নাম দিয়ে থাকে।
এটি উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে মোড় নিয়ে বাংলাদেশের স্থলভাগের দিকে মুখ ঘুরাতে পারে। তবে ‘হামুন’ খুব বেশি শক্তিশালী হওয়ার কোনো আশঙ্কা দেখছেন না আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা। এটি একটি সাধারণ ঘূর্ণিঝড় হিসেবে আগামী ২৬ অক্টোবর বাংলাদেশের খুলনা-বরিশাল ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ উপকূল অতিক্রম করতে পারে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান বলেন, ‘কালকের (সোমবার) মধ্যে এটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। এখন এটি উত্তর-পূর্ব দিকে এগোচ্ছে। পরবর্তীতে এটি উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে মোড় নিয়ে এগোবে। তখন এটির আমাদের দিকে আসার সম্ভাবনা আছে। আগামী ২৬ অক্টোবর নাগাদ এটি বাংলাদেশের খুলনা বরিশাল উপকূল অতিক্রম করতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিলে এর নাম হবে হামুন। সব নির্দেশক বলছে এটি সাধারণ একটি ঘূর্ণিঝড় হতে পারে। সাধারণ ঘূর্ণিঝড় হিসেবেই এটি উপকূল অতিক্রম করতে পারে।’ সতর্ক সংকেত ৫, ৬ ও ৭ এর মধ্যে থাকারই সম্ভাবনা বেশি রয়েছে। মহা বিপৎসংকেত জারির কোন আশঙ্কা আমরা এখনও দেখছি না।
এদিকে আবহাওয়াবিদ আব্দুর রহমান বলেন, ‘এখন আরব সাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় রয়েছে। সেটি দুর্বল হলে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট সিস্টেমটি সবল হবে। তবে বঙ্গোপসাগরেরটি খুবই সাধারণ (মার্জিনাল) একটি ঘূর্ণিঝড় হতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘এটি এখন খুবই ধীর গতিতে এগোচ্ছে। তবে হঠাৎ এগোনোর গতি বেড়ে যেতে পারে। অনেক সময় বসে থাকে, আবার ৬/৭ কিলোমিটার বেড়ে এগোয় আবার কখনো ১৫/২০ কিলোমিটার বেড়েও এগোয়। মূলত পারিপার্শ্বিক অবস্থান ওপর নির্ভর করে কী গতিতে সে এগোবে।’
নিম্নচাপের প্রভাবে উপকূলে আজ থেকেই বৃষ্টি শুরু হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, আগামী দিনগুলোতে দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টি হবে। নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপের পর ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এর নাম হবে ‘হামুন’। নামটি ইরানের দেওয়া, যার অর্থ- সমতল ভূমি বা পৃথিবী।
এদিকে বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার (ডব্লিউএমও) অধীন জাতিসংঘের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সাগর তীরের ১৩ দেশের (বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ভারত, পাকিস্তান, মালদ্বীপ, থাইল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ওমান, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ইরান, সৌদি আরব ও ইয়েমেন) আবহাওয়াবিদদের সংস্থা এস্কেপ ঘূর্ণিঝড়ের নাম দিয়ে থাকে।