শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় মোখাকে কেন্দ্র করে রোহিঙ্গারা যেন সারাদেশে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য এপিবিএনসহ সব সংস্থাকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে তেজগাঁও মহিলা কলেজের ৫০ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, দুর্যোগের সুযোগ নিয়ে রোহিঙ্গারা যাতে কাঁটাতারের বেড়া অতিক্রম করে বের হতে না পারে এজন্য সজাগ আছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তবে যদি মোখা মিয়ানমারের বদলে বাংলাদেশ অংশে আঘাত হানে তখন রোহিঙ্গাদের নিরাপদ জায়গায় আনা হবে।
এদিকে দুর্যোগ মোকাবেলায় মানুষকে সহায়তা করতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী। মন্ত্রী বলেন, মোখা মোকাবিলায় সরকার ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। সেন্টমার্টিন থেকে প্রায় সব মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। সেন্টমার্টিনে কী পরিমাণ ঝড় হবে সেই নির্দেশনা ওই এলাকার বাসিন্দাদের দেওয়া হয়েছে, তাদেরকে সচেতন ও নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অর্থাৎ মোখাকে কেন্দ্র করে সরকারের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে ও সেইসঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীও প্রস্তুত রয়েছে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার সময় যদি প্রয়োজন হয় তবে রোহিঙ্গাদের সরকারিভাবে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হতে পারে। তবে কেউ যদি স্বেচ্ছায় যেতে চায় তাদেরকে যেতে দেওয়া হবে না। তাদেরকে নির্দিষ্ট স্থানেই রাখা হবে।
তিনি আরও বলেন, দুর্যোগের সুযোগ নিয়ে রোহিঙ্গারা যাতে কাঁটাতারের বেড়া অতিক্রম করে বের হতে না পারে এজন্য সজাগ আছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তবে যদি মোখা মিয়ানমারের বদলে বাংলাদেশ অংশে আঘাত হানে তখন রোহিঙ্গাদের নিরাপদ জায়গায় আনা হবে।
এদিকে দুর্যোগ মোকাবেলায় মানুষকে সহায়তা করতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী। মন্ত্রী বলেন, মোখা মোকাবিলায় সরকার ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। সেন্টমার্টিন থেকে প্রায় সব মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। সেন্টমার্টিনে কী পরিমাণ ঝড় হবে সেই নির্দেশনা ওই এলাকার বাসিন্দাদের দেওয়া হয়েছে, তাদেরকে সচেতন ও নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অর্থাৎ মোখাকে কেন্দ্র করে সরকারের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে ও সেইসঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীও প্রস্তুত রয়েছে বলে আশ্বস্ত করেন তিনি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার সময় যদি প্রয়োজন হয় তবে রোহিঙ্গাদের সরকারিভাবে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হতে পারে। তবে কেউ যদি স্বেচ্ছায় যেতে চায় তাদেরকে যেতে দেওয়া হবে না। তাদেরকে নির্দিষ্ট স্থানেই রাখা হবে।