এবার অধিকৃত পশ্চিম তীরের একটি মসজিদে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। সেখানে অন্তত একজন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি চিকিৎসকরা। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী মসজিদে হামলার কথা স্বীকার করে দাবি করেছে যে, সেখানে হামাস ও ইসলামিক জিহাদের লোক ছিল। হামলায় তাদের বেশ কয়েকজন নিহত হয়েছে।
এদিকে ইসরায়েলের দাবি, মসজিদকে কমান্ড সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করত হামাস ও ইসলামিক জিহাদ। খবর আল জাজিরার গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে আকস্মিক হামলা চালায় হামাস। এরপর ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত ৪,১০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন হাজার মানুষ।
অবরুদ্ধ গাজায় নির্বিচারে হামলা করছে ইসরায়েল। হাসপাতাল, স্কুল এবং আশ্রয়কেন্দ্রও হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছে না। অপরদিকে হামাসের হামলায় ইসরায়েলে প্রায় ১৪০০ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া হামাস দুই শতাধিক মানুষকে ইসরায়েল থেকে জিম্মি করেছে। তাদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিক রয়েছে।
গাজার মানবিক সংকটের বিষয়ে সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো। গাজাবাসীর পাশে দাঁড়াতে মিশরে ত্রাণবাহী বিমান পাঠিয়েছে অনেকগুলো দেশ। সেসব ত্রাণবাহী শত শত ট্রাক অপেক্ষা করছে মিশর ও গাজার একমাত্র সীমান্ত যোগাযোগ পথ রাফাহ ক্রসিংয়ে। কয়েকদিন ধরে অপেক্ষার পর শনিবার ২০টি ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে।
তবে লাখ লাখ বাস্তুচ্যুত মানুষের জন্য এই ত্রাণ একেবারেই কম। জাতিসংঘ আশা করছে, আজ আবার কিছু সংখ্যক ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করবে। এদিকে জ্বালানি ও জরুরি প্রয়োজনীয় সামগ্রী না থাকায় মারাত্মক সংকটের সৃষ্টি হয়েছে গাজাজুড়ে। মেডিক্যাল এইড ফর ফিলিস্তিন (এমএপি) জানিয়েছে, গাজার হাসপাতালের জ্বালানি সরবরাহ দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়ায় প্রাণহানির শঙ্কায় রয়েছে শত শত শিশু।
এদিকে ইসরায়েল শুরু থেকেই সাধারণ মানুষের ওপর হামলা করছে। জাতিসংঘের স্কুল, হাসপাতাল, আশ্রয়কেন্দ্র এমনকি জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থার গুদামেও বোমা ফেলেছে ইসরায়েল। এসব তথ্য জানিয়েছে, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা, রেডক্রসসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা।
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এপি জানায়, গাজা উপত্যকায় বিশুদ্ধ পানির অভাব স্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফিলিস্তিনিদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থার প্রধান ফিলিপ লাজারিনি বলেছেন, “গাজার পানি ফুরিয়ে যাচ্ছে এবং গাজার জীবন ফুরিয়ে যাচ্ছে।”
জাতিসংঘ বলছে, পানি সরবরাহ মানবাধিকারের অংশ এবং এটি মৌলিক চাহিদার একটি। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য পানির সরবরাহ প্রয়োজন। জাতিসংঘ বলেছে, গাজার ২৩ লাখ বাসিন্দার মধ্যে দশ লাখের বেশি মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। প্রতি দিন অবস্থার আরও অবনতি হচ্ছে।
এদিকে ইসরায়েলের দাবি, মসজিদকে কমান্ড সেন্টার হিসেবে ব্যবহার করত হামাস ও ইসলামিক জিহাদ। খবর আল জাজিরার গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে আকস্মিক হামলা চালায় হামাস। এরপর ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত ৪,১০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন হাজার মানুষ।
অবরুদ্ধ গাজায় নির্বিচারে হামলা করছে ইসরায়েল। হাসপাতাল, স্কুল এবং আশ্রয়কেন্দ্রও হামলা থেকে রেহাই পাচ্ছে না। অপরদিকে হামাসের হামলায় ইসরায়েলে প্রায় ১৪০০ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া হামাস দুই শতাধিক মানুষকে ইসরায়েল থেকে জিম্মি করেছে। তাদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিক রয়েছে।
গাজার মানবিক সংকটের বিষয়ে সতর্ক করেছে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো। গাজাবাসীর পাশে দাঁড়াতে মিশরে ত্রাণবাহী বিমান পাঠিয়েছে অনেকগুলো দেশ। সেসব ত্রাণবাহী শত শত ট্রাক অপেক্ষা করছে মিশর ও গাজার একমাত্র সীমান্ত যোগাযোগ পথ রাফাহ ক্রসিংয়ে। কয়েকদিন ধরে অপেক্ষার পর শনিবার ২০টি ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে।
তবে লাখ লাখ বাস্তুচ্যুত মানুষের জন্য এই ত্রাণ একেবারেই কম। জাতিসংঘ আশা করছে, আজ আবার কিছু সংখ্যক ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করবে। এদিকে জ্বালানি ও জরুরি প্রয়োজনীয় সামগ্রী না থাকায় মারাত্মক সংকটের সৃষ্টি হয়েছে গাজাজুড়ে। মেডিক্যাল এইড ফর ফিলিস্তিন (এমএপি) জানিয়েছে, গাজার হাসপাতালের জ্বালানি সরবরাহ দ্রুত শেষ হয়ে যাওয়ায় প্রাণহানির শঙ্কায় রয়েছে শত শত শিশু।
এদিকে ইসরায়েল শুরু থেকেই সাধারণ মানুষের ওপর হামলা করছে। জাতিসংঘের স্কুল, হাসপাতাল, আশ্রয়কেন্দ্র এমনকি জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থার গুদামেও বোমা ফেলেছে ইসরায়েল। এসব তথ্য জানিয়েছে, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা, রেডক্রসসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থা।
সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এপি জানায়, গাজা উপত্যকায় বিশুদ্ধ পানির অভাব স্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফিলিস্তিনিদের জন্য জাতিসংঘের সংস্থার প্রধান ফিলিপ লাজারিনি বলেছেন, “গাজার পানি ফুরিয়ে যাচ্ছে এবং গাজার জীবন ফুরিয়ে যাচ্ছে।”
জাতিসংঘ বলছে, পানি সরবরাহ মানবাধিকারের অংশ এবং এটি মৌলিক চাহিদার একটি। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য পানির সরবরাহ প্রয়োজন। জাতিসংঘ বলেছে, গাজার ২৩ লাখ বাসিন্দার মধ্যে দশ লাখের বেশি মানুষ অভ্যন্তরীণভাবে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। প্রতি দিন অবস্থার আরও অবনতি হচ্ছে।