আজ শনিবার সকালে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় আবার হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের বিমান বাহিনী। এ হামলায় অন্তত ৩০জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর রাফাহর বেশ কয়েকটি আবাসিক ভবনে বোমা ফেলেছে ইসরায়েল এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা।
ওয়াফার তথ্যমতে, ১৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। এখনও ধ্বংসস্তুপের নিচে চাপা পড়ে আছেন অনেকে। এ ছাড়া গাজার উত্তরাঞ্চলীয় শহর জাবালিতেও হামলা করেছে ইসরায়েলি বাহনী। সেখানে ১৬ জন নিহত হওয়া খবর পাওয়া গেছে।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ ১৫ দিনে গড়িয়েছে। ফিলিস্তিনের বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও বিবিসি জানিয়েছে, উভয় পক্ষের নিহতের সংখ্যা ৫ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন ৪ হাজার ১৩৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়ৈছেন ১৩ হাজারের বেশি মানুষ। অন্যদিকে ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি। আহত হয়েছেন ৪ হাজার ৬২৯ জন।
এদিকে মানবিক কারণে জিম্মি দুই মার্কিন নাগরিককে মুক্ত দেওয়ার দাবি করেছে ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাস। কাতারের মধ্যস্ততায় তাদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানায় স্বাধীনতাকামী সংগঠনটি। জিম্মি দুই মার্কিন নাগরিক হলেন- মা ও মেয়ে।
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু উবাইদার বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানায়, কাতারের প্রচেষ্টার প্রতিক্রিয়ায় হামাসের আল-কাসাম ব্রিগেড মানবিক কারণে দুই মার্কিন নাগরিককে (মা ও মেয়ে) মুক্তি দিয়েছে। মার্কিন জনগণ এবং বিশ্বের কাছে জো বাইডেন ও তার ফ্যাসিবাদী প্রশাসনের দাবিগুলোকে মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন প্রমাণ করতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এদিকে হামাসের বিরুদ্ধে গাজায় তিন ধাপে যুদ্ধ করা হবে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। ইসরায়েলের এক সমীক্ষা বলছে, গত ৭ অক্টোবরে হামাসের হামলা ঠেকানোতে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ব্যর্থতা রয়েছে বলে মনে করে ৮০ শতাংশ ইসরায়েলি।
ওয়াফার তথ্যমতে, ১৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। এখনও ধ্বংসস্তুপের নিচে চাপা পড়ে আছেন অনেকে। এ ছাড়া গাজার উত্তরাঞ্চলীয় শহর জাবালিতেও হামলা করেছে ইসরায়েলি বাহনী। সেখানে ১৬ জন নিহত হওয়া খবর পাওয়া গেছে।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ ১৫ দিনে গড়িয়েছে। ফিলিস্তিনের বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও বিবিসি জানিয়েছে, উভয় পক্ষের নিহতের সংখ্যা ৫ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন ৪ হাজার ১৩৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়ৈছেন ১৩ হাজারের বেশি মানুষ। অন্যদিকে ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি। আহত হয়েছেন ৪ হাজার ৬২৯ জন।
এদিকে মানবিক কারণে জিম্মি দুই মার্কিন নাগরিককে মুক্ত দেওয়ার দাবি করেছে ফিলিস্তিনি সংগঠন হামাস। কাতারের মধ্যস্ততায় তাদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানায় স্বাধীনতাকামী সংগঠনটি। জিম্মি দুই মার্কিন নাগরিক হলেন- মা ও মেয়ে।
হামাসের সামরিক শাখার মুখপাত্র আবু উবাইদার বরাত দিয়ে আল-জাজিরা জানায়, কাতারের প্রচেষ্টার প্রতিক্রিয়ায় হামাসের আল-কাসাম ব্রিগেড মানবিক কারণে দুই মার্কিন নাগরিককে (মা ও মেয়ে) মুক্তি দিয়েছে। মার্কিন জনগণ এবং বিশ্বের কাছে জো বাইডেন ও তার ফ্যাসিবাদী প্রশাসনের দাবিগুলোকে মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন প্রমাণ করতেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এদিকে হামাসের বিরুদ্ধে গাজায় তিন ধাপে যুদ্ধ করা হবে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। ইসরায়েলের এক সমীক্ষা বলছে, গত ৭ অক্টোবরে হামাসের হামলা ঠেকানোতে প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ব্যর্থতা রয়েছে বলে মনে করে ৮০ শতাংশ ইসরায়েলি।