ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে রাজধানীজুড়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন সাধারণ মুসল্লিরা। শুক্রবার (২০ অক্টোবর) জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমসহ বিভিন্ন মসজিদ থেকে পৃথক পৃথক এই বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
বিক্ষোভকারীরা ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসন, হামলা ও নির্বিচারে নারী-শিশুকে হত্যার বিচার দাবি করে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় তাদের হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও ফিলিস্তিনের পতাকা দেখা গেছে। এতে বিভিন্ন রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এর আগে, ফিলিস্তিনে নিহতদের রুহের মাগফেরাত কামনা এবং আহতদের সুস্থতার জন্য বায়তুল মোকাররমসহ দেশের বিভিন্ন মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
এদিকে ফিলিস্তিনি নাগরিকদের হত্যা করায় শনিবার (২১ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় শোক পালন করবে বাংলাদেশ। দেশের সব সরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরই মধ্যে ইসরায়েলের বেশ কিছু নাগরিককে বন্দি করেছে তারা। এর জবাবে গাজার শাসক গোষ্ঠীটিকে ‘মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার’ প্রতিজ্ঞা করে পাল্টা অভিযান শুরু করে ইসরায়েল।
ইসরায়েলে মামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় চার হাজার ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে এক হাজার ৫২৫ জন শিশু এবং এক হাজারের বেশি নারী। অন্যদিকে হামাসের হামলায় এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৪০০ ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন।
বিক্ষোভকারীরা ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসন, হামলা ও নির্বিচারে নারী-শিশুকে হত্যার বিচার দাবি করে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় তাদের হাতে ব্যানার, ফেস্টুন ও ফিলিস্তিনের পতাকা দেখা গেছে। এতে বিভিন্ন রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এর আগে, ফিলিস্তিনে নিহতদের রুহের মাগফেরাত কামনা এবং আহতদের সুস্থতার জন্য বায়তুল মোকাররমসহ দেশের বিভিন্ন মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
এদিকে ফিলিস্তিনি নাগরিকদের হত্যা করায় শনিবার (২১ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় শোক পালন করবে বাংলাদেশ। দেশের সব সরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। এরই মধ্যে ইসরায়েলের বেশ কিছু নাগরিককে বন্দি করেছে তারা। এর জবাবে গাজার শাসক গোষ্ঠীটিকে ‘মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার’ প্রতিজ্ঞা করে পাল্টা অভিযান শুরু করে ইসরায়েল।
ইসরায়েলে মামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় চার হাজার ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে এক হাজার ৫২৫ জন শিশু এবং এক হাজারের বেশি নারী। অন্যদিকে হামাসের হামলায় এখন পর্যন্ত ১ হাজার ৪০০ ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন।