আজ পুনেতে রানতাড়ায় ব্যাট করতে থাকা ভারতের বিপক্ষে সুবিধা করতে পারছেন না টাইগার পেসাররা। এই উইকেটে ব্যাটারদের চেপে ধরতে হলে লাইন-লেন্থের দিকে মনযোগী হতে হবে বোলারদের। সেই কাজটা করতে না পারায় ইনিংসের ১৩তম ওভারে ২৩ রান দিয়েছেন পেসার হাসান মাহমুদ। তার মধ্যে তিনি এক বলেই ১৪ রান দিয়েছেন।
বিরাট কোহলির বিপক্ষে ওই ওভারে পরপর দুটি নো বল দিয়েছেন হাসান। প্রথম ফ্রি হিটে চার। পরেরটিতে ছক্কা। পরপর দুটি নো বলই কাজে লাগিয়েছেন কোহলি। অবশ্য যে দুটি শট মেরেছেন, তাতে ফ্রি হিটের দরকার পড়ে না। প্রথমটিতে সামনে পা সরিয়ে জায়গা বানিয়ে মিড অন দিয়ে খেলেছিলেন। পরেরটি স্লটে পেয়ে তুলে মেরেছেন লং অন দিয়ে।
এর আগে অবশ্য হাসানই বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট এনে দিয়েছিলেন। ফিফটির পথে থাকা ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে ফিরিয়েছেন তরুণ এই ওপেনার। তার বলে নিচু শট খেলতে চেয়েছিলেন রোহিত, কিন্তু সেটি উড়ে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ হয়ে গেছে তাওহীদ হৃদয়ের হাতে।
তার ঠিক আগের বলে রোহিত ছক্কা মেরেছিলেন, আরেকটি শটের চেষ্টায় আউট রোহিত। ৪০ বলের ইনিংসটিতে তিনি ৭টি চার ও দুই ছক্কায় ৪৮ রান করেছেন। ভারতের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে বাংলাদেশ নির্ধারিত ওভার শেষে ৮ উইকেটে ২৫৬ রান সংগ্রহ করে।
ওপেনিংয়ে শুরুটা দুর্দান্ত হলেও পরে সেটি তারা ধরে রাখতে পারেনি। মিডল অর্ডারে ব্যর্থতার মিছিলে ছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী মিরাজ ও তাওহীদ হৃদয়রা। টাইগারদের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেন ওপেনার লিটন দাস। এছাড়া তানজিদ হাসান তামিম ৫১ এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ করেছেন ৪৬ রান।
বিরাট কোহলির বিপক্ষে ওই ওভারে পরপর দুটি নো বল দিয়েছেন হাসান। প্রথম ফ্রি হিটে চার। পরেরটিতে ছক্কা। পরপর দুটি নো বলই কাজে লাগিয়েছেন কোহলি। অবশ্য যে দুটি শট মেরেছেন, তাতে ফ্রি হিটের দরকার পড়ে না। প্রথমটিতে সামনে পা সরিয়ে জায়গা বানিয়ে মিড অন দিয়ে খেলেছিলেন। পরেরটি স্লটে পেয়ে তুলে মেরেছেন লং অন দিয়ে।
এর আগে অবশ্য হাসানই বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট এনে দিয়েছিলেন। ফিফটির পথে থাকা ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে ফিরিয়েছেন তরুণ এই ওপেনার। তার বলে নিচু শট খেলতে চেয়েছিলেন রোহিত, কিন্তু সেটি উড়ে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ হয়ে গেছে তাওহীদ হৃদয়ের হাতে।
তার ঠিক আগের বলে রোহিত ছক্কা মেরেছিলেন, আরেকটি শটের চেষ্টায় আউট রোহিত। ৪০ বলের ইনিংসটিতে তিনি ৭টি চার ও দুই ছক্কায় ৪৮ রান করেছেন। ভারতের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে বাংলাদেশ নির্ধারিত ওভার শেষে ৮ উইকেটে ২৫৬ রান সংগ্রহ করে।
ওপেনিংয়ে শুরুটা দুর্দান্ত হলেও পরে সেটি তারা ধরে রাখতে পারেনি। মিডল অর্ডারে ব্যর্থতার মিছিলে ছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত, মেহেদী মিরাজ ও তাওহীদ হৃদয়রা। টাইগারদের হয়ে সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেন ওপেনার লিটন দাস। এছাড়া তানজিদ হাসান তামিম ৫১ এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ করেছেন ৪৬ রান।