গতকাল বুধবার রাত ৯টা। মেলবোর্নের কাছেই অবস্থিত ডুরেন এলাকার বাসিন্দারা তখন ঘরে ফিরেছেন। এর মধ্যেই আকাশ থেকে এল বিকট শব্দ। সিনেমায় দেখা দানবের গর্জনের মতোই সেই আওয়াজের পর আকাশে দেখা গেল রহস্যময় আগুনের গোলা। মুহূর্তেই সেই গোলা নাই হয়ে গেল।
এদিকে রহস্যময় আগুনের গোলার ভিডিও কেউ ধারণ করতে না পারলেও আওয়াজ ধারণ করা গেছে। সেখানকার একটি সিসিটিভি ফুটেজ এরই মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তাতে দেখা গেছে আগুনের গোলার এক ঝলকও।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট বলছে, এই আগুনের গোলা আসলে কী, তা জানতে পারেনি অস্ট্রেলিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তবে একজন জ্যোতির্বিদ বলছেন, এটি উল্কা হতে পারে। প্রাথমিকভাবে তাই মনে হচ্ছে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (টুইটারের নতুন নাম) শেয়ার করা ভিডিওতে এক বাসিন্দা বলেন, ‘আমাদের বাড়ির সবাই ভয় পেয়ে যায়। এমন আওয়াজ খুব একটা পাওয়া যায় না। মনে হচ্ছে উল্কাপাত হয়েছে।’
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির এক জ্যোতির্বিদ বলেন, ‘এটি মহাজাগতিক কোনো বস্তু হবে বলেই মনে হচ্ছে। আমার মনে হয় মহাকাশ থেকে আসা কোনো উল্কা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে এসেছে।’
এদিকে রহস্যময় আগুনের গোলার ভিডিও কেউ ধারণ করতে না পারলেও আওয়াজ ধারণ করা গেছে। সেখানকার একটি সিসিটিভি ফুটেজ এরই মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তাতে দেখা গেছে আগুনের গোলার এক ঝলকও।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট বলছে, এই আগুনের গোলা আসলে কী, তা জানতে পারেনি অস্ট্রেলিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তবে একজন জ্যোতির্বিদ বলছেন, এটি উল্কা হতে পারে। প্রাথমিকভাবে তাই মনে হচ্ছে।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (টুইটারের নতুন নাম) শেয়ার করা ভিডিওতে এক বাসিন্দা বলেন, ‘আমাদের বাড়ির সবাই ভয় পেয়ে যায়। এমন আওয়াজ খুব একটা পাওয়া যায় না। মনে হচ্ছে উল্কাপাত হয়েছে।’
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির এক জ্যোতির্বিদ বলেন, ‘এটি মহাজাগতিক কোনো বস্তু হবে বলেই মনে হচ্ছে। আমার মনে হয় মহাকাশ থেকে আসা কোনো উল্কা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে এসেছে।’