সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার কলারোয়ায় পারিবারিক কলহের জেরে লোহার শাবল দিয়ে খুঁচিয়ে স্ত্রীকে হত্যা করেছে স্বামী। বুধবার সকালে কলারোয়া উপজেলার হেলাতলা ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামে এঘটনা ঘটে।
ঘাতক স্বামী মুজিবুর রহমান(৩৫) কলারোয়া সদরের গদখালী গ্রামের ইমান আলীর পুত্র। নিহত রানু বেগম(৩০) রঘুনাথপুর গ্রামের ছিদ্দিক আলী সরদারের কন্যা।
নিহতের ভাই সাদ্দাম হোসেন জানান, ভগ্নীপতি মুজিবুর রহমান তাদের বাড়িতে থাকতো। তাদের ১০ বছর বয়সী একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। ভগ্নীপতি শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতো। বুধবার সকালে পারিবারিক কলহের জেরে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে লোহার শাবল দিয়ে বোন রানুর মাথায় খোঁচা মেরে পালিয়ে যায় মুজিবুর। এতে রানু চিৎকার করতে থাকলে আমরা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পুলিশ ইতোমধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যায় ব্যবহৃত শাবলটি উদ্ধার করা হয়েছে। ঘাতক স্বামী পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা করছে পুলিশ।
ঘাতক স্বামী মুজিবুর রহমান(৩৫) কলারোয়া সদরের গদখালী গ্রামের ইমান আলীর পুত্র। নিহত রানু বেগম(৩০) রঘুনাথপুর গ্রামের ছিদ্দিক আলী সরদারের কন্যা।
নিহতের ভাই সাদ্দাম হোসেন জানান, ভগ্নীপতি মুজিবুর রহমান তাদের বাড়িতে থাকতো। তাদের ১০ বছর বয়সী একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। ভগ্নীপতি শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতো। বুধবার সকালে পারিবারিক কলহের জেরে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে লোহার শাবল দিয়ে বোন রানুর মাথায় খোঁচা মেরে পালিয়ে যায় মুজিবুর। এতে রানু চিৎকার করতে থাকলে আমরা দ্রুত তাকে উদ্ধার করে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পুলিশ ইতোমধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যায় ব্যবহৃত শাবলটি উদ্ধার করা হয়েছে। ঘাতক স্বামী পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা করছে পুলিশ।