গরমের কারণে অধস্তন আদালতে বিচারক-আইনজীবীদের প্রচলিত পরিধান নীতি স্থগিত করা হয়েছে। ফলে মামলার শুনানির সময় বিচারক-আইনজীবীদের আপাতত কালো কোট বা গাউন পরতে হবে না।
শনিবার সুপ্রিম কোর্টের এক বিজ্ঞপ্তি একথা বলা হয়েছে। রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রাব্বানীর স্বাক্ষরে এ বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
এতে বলা হয়, ‘দেশের সকল দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালত/ট্রাইব্যুনালসমূহের বিজ্ঞ বিচারকবৃন্দ এবং বিজ্ঞ আইনজীবীগণ ক্ষেত্রমত সাদা ফুলশার্ট বা সাদা শাড়ি/সালোয়ার কামিজ ও সাদা সাদা নেক ব্যান্ড/কালো টাই পরিধান করবেন। এক্ষেত্রে কালো কোট এবং গাউন পরিধান করার আবশ্যকতা নেই।’
গরমে আদালতে বিচারক-আইনজীবীদের প্রচলিত পরিধান নীতি পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে আসছিলেন আইনজীবীরা। প্রচলিত পরিধান নীতি পরিবর্তন করে তা স্বস্তিদায়ক করতে ঢাকা আইনজীবী সমিতি থেকে প্রধান বিচারপতির দপ্তরে আবেদনও করা হয়। গত ১৮ এপ্রিল প্রধান বিচারপতির দপ্তরে একটি সংগঠনও আবেদন করে।
এর মধ্যে গত ১১ মে দুপুরে ঢাকার আদালত–সংলগ্ন এলাকায় শফিউল আলম নামের এক আইনজীবীর মৃত্যু হয়। গরমে রাস্তায় অজ্ঞান হয়ে তার মৃত্যু হয় বলে দাবি তার সহকর্মী আইনজীবীদের।
প্রত্যক্ষদর্শী আইনজীবীদের বর্ণনা মতে, ওইদিন দুপুরে আইনজীবীদের নির্ধারিত পোশাক পরে মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে একটি মামলার শুনানি করে শফিউল আলম। পরে তিনি তার চেম্বারের দিকে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ জ্ঞান হারিয়ে লুটিয়ে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ঢাকা বারের চিকিৎসাকেন্দ্রে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা ন্যাশনাল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ আইনজীবীর মত্যুর পর সুপ্রিম কোর্ট থেকে ঘোষণা আসে, প্রধান বিচারপতি আইনজীবীদের পরিধেয় পোশাকের বিষয়ে প্রধান বিচরাপতি আলোচনায় বসবেন। সে অনুযায়ী শনিবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতিদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। সে আলোচনার পরই প্রচলিত পরিধান নীতি স্থগিত করার বিজ্ঞপ্তি জারি করে সুপ্রিম কোর্ট।
এর আগে করোনাভাইরাস মহামারীর সময় ২০২১ সালের ৩০ মার্চ বিচারক-আইনজীবীদের প্রচলিত পরিধান নীতি স্থগিত করে কালো কোট-গাউন পরা বাদ দেওয়া হয়েছিল। পরে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির উন্নতি হলে ওই বছরের ২৮ অক্টোবর আবার প্রচলিত পরিধান নীতিতেই ফেরে বিচারক-আইনজীবীদের পোশাক।
শনিবার সুপ্রিম কোর্টের এক বিজ্ঞপ্তি একথা বলা হয়েছে। রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. গোলাম রাব্বানীর স্বাক্ষরে এ বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
এতে বলা হয়, ‘দেশের সকল দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালত/ট্রাইব্যুনালসমূহের বিজ্ঞ বিচারকবৃন্দ এবং বিজ্ঞ আইনজীবীগণ ক্ষেত্রমত সাদা ফুলশার্ট বা সাদা শাড়ি/সালোয়ার কামিজ ও সাদা সাদা নেক ব্যান্ড/কালো টাই পরিধান করবেন। এক্ষেত্রে কালো কোট এবং গাউন পরিধান করার আবশ্যকতা নেই।’
গরমে আদালতে বিচারক-আইনজীবীদের প্রচলিত পরিধান নীতি পরিবর্তনের দাবি জানিয়ে আসছিলেন আইনজীবীরা। প্রচলিত পরিধান নীতি পরিবর্তন করে তা স্বস্তিদায়ক করতে ঢাকা আইনজীবী সমিতি থেকে প্রধান বিচারপতির দপ্তরে আবেদনও করা হয়। গত ১৮ এপ্রিল প্রধান বিচারপতির দপ্তরে একটি সংগঠনও আবেদন করে।
এর মধ্যে গত ১১ মে দুপুরে ঢাকার আদালত–সংলগ্ন এলাকায় শফিউল আলম নামের এক আইনজীবীর মৃত্যু হয়। গরমে রাস্তায় অজ্ঞান হয়ে তার মৃত্যু হয় বলে দাবি তার সহকর্মী আইনজীবীদের।
প্রত্যক্ষদর্শী আইনজীবীদের বর্ণনা মতে, ওইদিন দুপুরে আইনজীবীদের নির্ধারিত পোশাক পরে মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) আদালতে একটি মামলার শুনানি করে শফিউল আলম। পরে তিনি তার চেম্বারের দিকে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ জ্ঞান হারিয়ে লুটিয়ে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ঢাকা বারের চিকিৎসাকেন্দ্রে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা ন্যাশনাল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ আইনজীবীর মত্যুর পর সুপ্রিম কোর্ট থেকে ঘোষণা আসে, প্রধান বিচারপতি আইনজীবীদের পরিধেয় পোশাকের বিষয়ে প্রধান বিচরাপতি আলোচনায় বসবেন। সে অনুযায়ী শনিবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ বিচারপতিদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। সে আলোচনার পরই প্রচলিত পরিধান নীতি স্থগিত করার বিজ্ঞপ্তি জারি করে সুপ্রিম কোর্ট।
এর আগে করোনাভাইরাস মহামারীর সময় ২০২১ সালের ৩০ মার্চ বিচারক-আইনজীবীদের প্রচলিত পরিধান নীতি স্থগিত করে কালো কোট-গাউন পরা বাদ দেওয়া হয়েছিল। পরে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির উন্নতি হলে ওই বছরের ২৮ অক্টোবর আবার প্রচলিত পরিধান নীতিতেই ফেরে বিচারক-আইনজীবীদের পোশাক।