গাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) টঙ্গী পশ্চিম থানার ব্যারাক থেকে মিল্টন কুন্ডু নামে এক উপপরিদর্শকের (এসআই) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে থানার ষষ্ঠ তলার পুলিশ ব্যারাকের একটি কক্ষ থেকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলন্ত মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
টঙ্গী পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহ্ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মৃত মিল্টন কুন্ডু টঙ্গী পশ্চিম থানার এসআই হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া থানার বুধপাশা বইঘের হাট এলাকার সুজিত চন্দ্র কুণ্ডুর ছেলে। গত ৯ অক্টোবর তিনি গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের পুবাইল থানা থেকে টঙ্গী পশ্চিম থানায় যোগদান করেছিলেন।
এদিকে পুলিশ কর্মকর্তার মৃত্যুর খবর পেয়ে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (অপরাধ, দক্ষিণ) মাহবুব উজ জামান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মিল্টন কুন্ডু গত ৩ সেপ্টেম্বর গাজীপুর মহানগর পুলিশের পুবাইল থানা থেকে বদলি হয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানায় যোগদান করেন। রোস্টার অনুযায়ী থানার অন্যান্য কর্মকর্তা তাদের নিজ নিজ ডিউটিতে চলে গেলেও মিল্টন কুন্ডু মঙ্গলবার রাতে ডিউটিতে যাননি। একপর্যায়ে রাত ৯টার দিকে তিনি থানার ষষ্ঠ তলায় তার কক্ষে প্রবেশ করে ভেতর থেকে দরজার ছিটকিনি আটকে দেন।
রাত ১০টার দিকে অন্য রুমমেটরা দরজা ভেতর থেকে বন্ধ পেয়ে ডাকাডাকি শুরু করেন। সাড়া না পেয়ে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়। পরে থানার পুলিশ সদস্যরা দরজা ভেঙে কক্ষে প্রবেশ করেন এবং সিলিং ফ্যানের সঙ্গে রশি পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো মিল্টন কুন্ডুর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেন।
টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি শাহ আলম বলেন, ‘নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মিল্টন কুন্ডু গত ১০ থেকে ১২ দিন আগে আমাদের থানায় যোগদান করেছেন। এখানে যোগদানের পর থেকেই তিনি প্রায়ই অন্যমনস্ক হয়ে থাকতেন। সবার থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখতেন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। ওনারা যে সিদ্ধান্ত দেবেন, সেই মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
টঙ্গী পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহ্ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মৃত মিল্টন কুন্ডু টঙ্গী পশ্চিম থানার এসআই হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া থানার বুধপাশা বইঘের হাট এলাকার সুজিত চন্দ্র কুণ্ডুর ছেলে। গত ৯ অক্টোবর তিনি গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের পুবাইল থানা থেকে টঙ্গী পশ্চিম থানায় যোগদান করেছিলেন।
এদিকে পুলিশ কর্মকর্তার মৃত্যুর খবর পেয়ে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার (অপরাধ, দক্ষিণ) মাহবুব উজ জামান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, মিল্টন কুন্ডু গত ৩ সেপ্টেম্বর গাজীপুর মহানগর পুলিশের পুবাইল থানা থেকে বদলি হয়ে টঙ্গী পশ্চিম থানায় যোগদান করেন। রোস্টার অনুযায়ী থানার অন্যান্য কর্মকর্তা তাদের নিজ নিজ ডিউটিতে চলে গেলেও মিল্টন কুন্ডু মঙ্গলবার রাতে ডিউটিতে যাননি। একপর্যায়ে রাত ৯টার দিকে তিনি থানার ষষ্ঠ তলায় তার কক্ষে প্রবেশ করে ভেতর থেকে দরজার ছিটকিনি আটকে দেন।
রাত ১০টার দিকে অন্য রুমমেটরা দরজা ভেতর থেকে বন্ধ পেয়ে ডাকাডাকি শুরু করেন। সাড়া না পেয়ে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়। পরে থানার পুলিশ সদস্যরা দরজা ভেঙে কক্ষে প্রবেশ করেন এবং সিলিং ফ্যানের সঙ্গে রশি পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো মিল্টন কুন্ডুর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেন।
টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি শাহ আলম বলেন, ‘নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মিল্টন কুন্ডু গত ১০ থেকে ১২ দিন আগে আমাদের থানায় যোগদান করেছেন। এখানে যোগদানের পর থেকেই তিনি প্রায়ই অন্যমনস্ক হয়ে থাকতেন। সবার থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখতেন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। ওনারা যে সিদ্ধান্ত দেবেন, সেই মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে।’