আগামী বছরের জানুয়ারিতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ইতোমধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতিও শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। তবে এবারের জাতীয় নির্বাচনে গতানুগতিক ধারা থেকে বেরিয়ে ভিন্ন পরিকল্পনা করছে কমিশন। এদিকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রয়োজন হলে ভোটের পরবর্তী ১৫ দিন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন থাকবে। তবে এখন এ বিষয়ে চূড়ান্ত কোন সিদ্ধান্ত হয়নি। আজ বুধবার (১৮ অক্টোবর) নির্বাচন কমিশন ভবনে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, এই বিষয়টি নিয়ে এখনও কোন চূড়ান্ত হয়নি। তবে কমিশনে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী ভোটের ১৫ দিন পর্যন্ত নিরাপত্তা রাখতে পারে ইসি। যেহেতু সুধীজনদের সাথে সংলাপে ভোট পরবর্তী সহিংসতার বিষয়টি উঠে এসেছে এবং বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দরাও এ বিষয়ে চিঠি দিয়ে কমিশনকে অবহিত করছে, সেহেতু প্রয়োজন হলে কমিশন এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিবে।
উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী নভেম্বরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ার কথা রয়েছে। আর ভোটগ্রহণ হবে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। সেজন্য ইতোমধ্যে সব প্রস্তুতিও সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন।
জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনে এবার ভোটকেন্দ্র হবে ৪২ হাজারের কিছু বেশি। গত নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত বিভিন্ন বাহিনীর ছয় লাখের বেশি সদস্য দায়িত্ব পালন করেন। ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে ছিল সশস্ত্রবাহিনী। আসন্ন নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গত নির্বাচনের চেয়েও অনেক বেশি সদস্য নিয়োজিত থাকবেন বলে জানা গেছে।
অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, এই বিষয়টি নিয়ে এখনও কোন চূড়ান্ত হয়নি। তবে কমিশনে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নির্বাচনী আইন অনুযায়ী ভোটের ১৫ দিন পর্যন্ত নিরাপত্তা রাখতে পারে ইসি। যেহেতু সুধীজনদের সাথে সংলাপে ভোট পরবর্তী সহিংসতার বিষয়টি উঠে এসেছে এবং বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দরাও এ বিষয়ে চিঠি দিয়ে কমিশনকে অবহিত করছে, সেহেতু প্রয়োজন হলে কমিশন এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিবে।
উল্লেখ্য, নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী নভেম্বরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হওয়ার কথা রয়েছে। আর ভোটগ্রহণ হবে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। সেজন্য ইতোমধ্যে সব প্রস্তুতিও সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন।
জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনে এবার ভোটকেন্দ্র হবে ৪২ হাজারের কিছু বেশি। গত নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত বিভিন্ন বাহিনীর ছয় লাখের বেশি সদস্য দায়িত্ব পালন করেন। ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে ছিল সশস্ত্রবাহিনী। আসন্ন নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় গত নির্বাচনের চেয়েও অনেক বেশি সদস্য নিয়োজিত থাকবেন বলে জানা গেছে।