বাংলাদেশের সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কোনো দলের পক্ষে বা বিপক্ষে অবস্থান নেয়নি। বরং ওয়াশিংটনের চাওয়া, বাংলাদেশিরা যেন স্বাধীনভাবে তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারেন।
বুধবার (১৮ অক্টোবর) কূটনৈতিক প্রতিবেদকদের পাঠানো এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার।
বিদেশি একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদন বাংলাদেশে রাজনৈতিক ক্ষমতার পরিবর্তনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের তৎপরতার কথা বলা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে অন্য একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশের ক্ষেত্রে এ ধরনের তৎপরতা চালাতে পারে- এ বিষেয়ে মুখপাত্র ব্রায়ানের কাছে প্রশ্ন করা হয়।
জবাবে ব্রায়ান বলেন, ওই প্রতিবেদনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র অবগত। রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ও অন্যরা বেশ কয়েকবার বলেছেন, আমরা বাংলাদেশে একটি দলের বিরুদ্ধে বা আরেকটি দলের পক্ষ নেই না। এখানে আমাদের বিশেষ পছন্দ নেই। আমরা চাই, বাংলাদেশের জনগণ তাদের নিজেদের নেতা নির্বাচন করতে সক্ষম হবেন
মুখপাত্র বলেন, ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি আফরিন আক্তার মঙ্গলবার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনকে সমর্থন করে। নির্বাচন শুধু ভোটের দিনে কীভাবে তা পরিচালিত হয় তা নয়, বরং নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম এবং অন্যান্য অংশীদারদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অবাধে অংশগ্রহণ করার সুযোগ।
বুধবার (১৮ অক্টোবর) কূটনৈতিক প্রতিবেদকদের পাঠানো এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার।
বিদেশি একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদন বাংলাদেশে রাজনৈতিক ক্ষমতার পরিবর্তনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের তৎপরতার কথা বলা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র কীভাবে অন্য একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশের ক্ষেত্রে এ ধরনের তৎপরতা চালাতে পারে- এ বিষেয়ে মুখপাত্র ব্রায়ানের কাছে প্রশ্ন করা হয়।
জবাবে ব্রায়ান বলেন, ওই প্রতিবেদনের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র অবগত। রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ও অন্যরা বেশ কয়েকবার বলেছেন, আমরা বাংলাদেশে একটি দলের বিরুদ্ধে বা আরেকটি দলের পক্ষ নেই না। এখানে আমাদের বিশেষ পছন্দ নেই। আমরা চাই, বাংলাদেশের জনগণ তাদের নিজেদের নেতা নির্বাচন করতে সক্ষম হবেন
মুখপাত্র বলেন, ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি আফরিন আক্তার মঙ্গলবার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনকে সমর্থন করে। নির্বাচন শুধু ভোটের দিনে কীভাবে তা পরিচালিত হয় তা নয়, বরং নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম এবং অন্যান্য অংশীদারদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অবাধে অংশগ্রহণ করার সুযোগ।