বাংলাদেশে টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আজ শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টার এক আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শনিবার সন্ধ্যা পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টা দেশে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং বর্ধিত পাঁচ দিন তা অব্যাহত থাকতে পারে।
এদিকে অধিদপ্তর জানিয়েছে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় 'মোখা' উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাব আজ শনিবার বিকেল থেকে কক্সবাজার ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় শুরু হতে পারে।
এদিকে ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
ঢাকা, টাঙ্গাইল, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী, বান্দরবান, খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, পটুয়াখালী ও ভোলা জেলাসমূহের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি ধরণের দাবদাহ প্রশমিত হতে পারে।
এদিকে বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এদিকে অধিদপ্তর জানিয়েছে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় 'মোখা' উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। ঘূর্ণিঝড়ের অগ্রভাগের প্রভাব আজ শনিবার বিকেল থেকে কক্সবাজার ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় শুরু হতে পারে।
এদিকে ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
ঢাকা, টাঙ্গাইল, রাজশাহী, রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী, চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী, বান্দরবান, খুলনা, যশোর, চুয়াডাঙ্গা, পটুয়াখালী ও ভোলা জেলাসমূহের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি ধরণের দাবদাহ প্রশমিত হতে পারে।
এদিকে বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে এবং দেশের অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।