এর আগের ম্যাচেই ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে ড্র করেছিল ব্রাজিল। আর তাই উরুগুয়ের বিপক্ষে জয়ে ফিরতে মরিয়া ছিল পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। কিন্তু এদিন উরুগুয়ের বিপক্ষে ড্র করতেও ব্যর্থ হয় নেইমাররা। বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচে ব্রাজিলকে ‘বাক্সবন্দি’ করে হারের স্বাদ দিয়েছে উরুগুয়ে। বুধবার (১৮ অক্টোবর) ব্রাজিলকে ২-০ গোলে হারায় নুনেজ-ভালভার্দেরা।
এদিকে উরুগুয়ের বিপক্ষে জয়ের জন্য যেখানে আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলার কথা ব্রাজিলের, সেখানে দলটির ফরোয়ার্ডরা ছিল নিষ্প্রভ। পুরো ম্যাচজুড়েই ব্রাজিলের ফরোয়ার্ডদের ‘বাক্সবন্দি’ করে রাখে উরুগুয়ের রক্ষণভাগের ফুটবলাররা। ভিনিসিয়ুস-রদ্রিগোর মতো ফুটবলার থাকার পরও ৯০ মিনিটে কেবল একটি শট অন-টার্গেটে রাখতে সক্ষম হয় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। আর পুরো ম্যাচে ব্রাজিলের শট সংখ্যা কেবল ৩টি!
উরুগুয়ের মাঠে গোল না পেলেও বলের দখলে বেশ এগিয়ে ছিল ব্রাজিল। এ দিন গ্যাব্রিয়েল জেসুসকে সামনে রেখে তার ঠিক পেছনে খেলেন নেইমার-রদ্রিগো ও ভিনিসিয়ুস। তারকা এই তিন ফুটবলার থাকার পরও বড় কোনো আক্রমণ গড়ে তুলতে পারেনি সেলেসাওরা।
ব্রাজিল আক্রমণ সাজাতে না পারলেও প্রথম আক্রমণেই গোলের দেখা পেয়ে যায় উরুগুয়ে। ৪২ মিনিটে দারউন নুনিয়েজ গোল করে এগিয়ে নেন দলকে। বাম প্রান্ত থেকে ম্যাক্সিমিলানো আরোহোর ক্রসে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন লিভারপুলের এই ফরোয়ার্ড।
প্রথমার্ধের খেলা শেষ হওয়ার আগেই আঘাত পেয়ে মাঠ ছাড়েন নেইমার। চোট এতটাই গুরুতর ছিলো যে, মাঠ ছাড়ার সময় কান্না করতে দেখা যায় ব্রাজিলের পোস্টার বয়কে। তার বদলি হিসেবে মাঠে নামেন রিচার্লিসন।
এক গোল হজম করে বিরতিতে যাওয়া ব্রাজিল দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচে ফেরার চেষ্টা চালায়। ৬৯ মিনিটে ফ্রিকিকে রদ্রিগোর প্রচেষ্টা ক্রসবারে প্রতিহত হয়। ৭৭ মিনিটে দ্বিতীয় গোলটি হজম করে ব্রাজিল, আর তাতেই ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়ে তারা। উরুগুয়ের লিড বাড়ান নিকোলা ডি ক্রুজ।
এদিকে টানা দুই ম্যাচে পাঁচ পয়েন্ট হারিয়ে আর্জেন্টিনার চেয়ে বেশ পিছিয়ে পড়েছে ব্রাজিল। চার ম্যাচে দুই জয়, একটি করে হার ও ড্র’তে সাত পয়েন্ট নিয়ে তালিকার তিনে রয়েছে সেলেসাওরা।
এদিকে উরুগুয়ের বিপক্ষে জয়ের জন্য যেখানে আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলার কথা ব্রাজিলের, সেখানে দলটির ফরোয়ার্ডরা ছিল নিষ্প্রভ। পুরো ম্যাচজুড়েই ব্রাজিলের ফরোয়ার্ডদের ‘বাক্সবন্দি’ করে রাখে উরুগুয়ের রক্ষণভাগের ফুটবলাররা। ভিনিসিয়ুস-রদ্রিগোর মতো ফুটবলার থাকার পরও ৯০ মিনিটে কেবল একটি শট অন-টার্গেটে রাখতে সক্ষম হয় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। আর পুরো ম্যাচে ব্রাজিলের শট সংখ্যা কেবল ৩টি!
উরুগুয়ের মাঠে গোল না পেলেও বলের দখলে বেশ এগিয়ে ছিল ব্রাজিল। এ দিন গ্যাব্রিয়েল জেসুসকে সামনে রেখে তার ঠিক পেছনে খেলেন নেইমার-রদ্রিগো ও ভিনিসিয়ুস। তারকা এই তিন ফুটবলার থাকার পরও বড় কোনো আক্রমণ গড়ে তুলতে পারেনি সেলেসাওরা।
ব্রাজিল আক্রমণ সাজাতে না পারলেও প্রথম আক্রমণেই গোলের দেখা পেয়ে যায় উরুগুয়ে। ৪২ মিনিটে দারউন নুনিয়েজ গোল করে এগিয়ে নেন দলকে। বাম প্রান্ত থেকে ম্যাক্সিমিলানো আরোহোর ক্রসে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন লিভারপুলের এই ফরোয়ার্ড।
প্রথমার্ধের খেলা শেষ হওয়ার আগেই আঘাত পেয়ে মাঠ ছাড়েন নেইমার। চোট এতটাই গুরুতর ছিলো যে, মাঠ ছাড়ার সময় কান্না করতে দেখা যায় ব্রাজিলের পোস্টার বয়কে। তার বদলি হিসেবে মাঠে নামেন রিচার্লিসন।
এক গোল হজম করে বিরতিতে যাওয়া ব্রাজিল দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচে ফেরার চেষ্টা চালায়। ৬৯ মিনিটে ফ্রিকিকে রদ্রিগোর প্রচেষ্টা ক্রসবারে প্রতিহত হয়। ৭৭ মিনিটে দ্বিতীয় গোলটি হজম করে ব্রাজিল, আর তাতেই ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়ে তারা। উরুগুয়ের লিড বাড়ান নিকোলা ডি ক্রুজ।
এদিকে টানা দুই ম্যাচে পাঁচ পয়েন্ট হারিয়ে আর্জেন্টিনার চেয়ে বেশ পিছিয়ে পড়েছে ব্রাজিল। চার ম্যাচে দুই জয়, একটি করে হার ও ড্র’তে সাত পয়েন্ট নিয়ে তালিকার তিনে রয়েছে সেলেসাওরা।