গত বছর বিশ ওভারের বিশ্বকাপে হারানোর পর মূল বিশ্বকাপেও সাউথ আফ্রিকাকে পরাজিত করল নেদারল্যান্ডস। ডাচদের জন্য নিঃসন্দেহে আনন্দ ও গৌরবের এক দিন আজ। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে লোয়ার অর্ডারের সফলতায় ৪৩ ওভারে ২৪৫ রান সংগ্রহ করে দলটি।
জবাবে সাউথ আফ্রিকার টপ অর্ডারের ব্যর্থতা তো ছিলই, অন্যরাও আর দলের পাশে সেভাবে দাঁড়াতে পারেনি। ফলে ৩৮ রানের পরাজয় মেনে ধরমশালার মাঠ ছাড়তে হয়েছে প্রোটিয়াদের। ২৪৬ রানের লক্ষ্যমাত্রা। ৪৩ ওভারে এই রান পেরোনো খুব একটা সহজ হওয়ার কথা নয়।
তবে ‘নেদারল্যান্ডস’ হিসেবে সাউথ আফ্রিকার জন্য সহজ হবে, তেমনও হয়ে উঠল না। ৩৬ রানে প্রথম উইকেটের পতনের পর, দলীয় ৪৪ রানেই আফ্রিকানদের ৪ উইকেট নেই। এরপর দলটি উইকেট হারিয়েছে নিয়মিত বিরতিতে। ডি কক ও টেম্বা বাভুমার ‘ডিসেন্ট’ শুরুতে খারাপ হয়নি।
কিন্তু সমস্যাটা শুরু হলো ১৬ রানে কলিন অ্যাকারম্যানের ডেলিভারিতে কট বিহাইন্ড হয়ে ডি কক ফিরলে। এরপর একে একে বাভুমা, এইডেন মার্করাম, ভ্যান ডার ডুসেন ফিরেছেন। এরমধ্যে ভ্যান ডার মারওয়ের হাতেই কপাল পুড়েছে দুজনের। এই পর্যায়ে হাল ধরার চেষ্টা করলেন অভিজ্ঞ ডেভিড মিলার ও হেনরিখ ক্লাসেন।
দুজনের জুটি অর্ধশতক পেরোয়নি, ৪৫ রানেই শেষ। ২৮ রানে ক্লাসেন ফিরেছেন। মিলার হালটা আরও কিছুসময় ধরে রেখেছিলেন। কিন্তু খুব বেশি নয়। ফিরতে হয়েছে ৪৩ রানে, ভ্যান বিকের ডেলিভারিতে সরাসরি বোল্ড হয়ে। ৪ টি চার ও ১ টি ছক্কায় তৈরি ছিল ইনিংস। এরপর জেরাল্ড কোয়েটজি বেশ খানিকটা চেষ্টা করেছেন।
ফেরার আগে ব্যাটে এসেছে ২২ টি রান। তখন প্রোটিয়াদের দলীয় রান ৮ উইকেট হারিয়ে ১৪৭! শেষদিকে কেশভ মহারাজ দলের পক্ষে বেশ লড়াই চালিয়ে যান, আর অন্য পাশে তাঁকে সমর্থন দিয়ে যান লুঙ্গি এনগিডি। কিন্তু ততক্ষণে বেশ দেরি হয়ে গেছে।
শেষ ওভার পর্যন্ত খেলা চললেও, ৪৩তম ওভারের পঞ্চম বলে মহারাজ ফিরলেন, ৪০ রানে। একপাশে ২৪ বলে ৭ রান করে অপরাজিত রইলেন এনগিডি। নেদারল্যান্ডসের বোলারদের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন লোগান ভ্যান বিক। ৩ জন নিয়েছেন দুইটি করে উইকেট। তাঁরা হচ্ছেন, পল ভ্যান মিকরেন, ভ্যান ডার মারওয়ে, বাস ডি লিড।
এর আগে প্রথম ইনিংসে নেদারল্যান্ডসের কাছ থেকে শেষ নয় ওভারে এল ১০৪ রান। ৪৩ ওভারের ম্যাচে ২৪৫ রানের লক্ষ্যমাত্রা দাঁড় করানো, কম কিসে! এই রানে নেতৃত্বটা এল স্বয়ং অধিনায়কের কাছ থেকেই। লেজের ব্যাটারাও তো কম গেলেন না। কাগিসো রাবাদা, লুঙ্গি এনগিডি, মার্কো জানসেন মিলে বেশ চাপেই ফেলেছিল টস হেরে ব্যাট করতে নামা নেদারল্যান্ডসকে।
দলীয় ২২ রানে প্রথম উইকেটের পর, ২৪, ৪০, ৫০ ও ৮২ রানে যথাক্রমে বাকি উইকেটগুলো পড়েছে। এসময় দখল ছিল প্রোটিয়া পেসারদের। ডাচদের ইনিংস যেন শুরু হলো তারপর থেকে। অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডসের সাথে তেজা নিদামানারু ও লোগান ভ্যান বিক- বেশ কিছুটা সময় কাটিয়ে গেছেন।
অল্প অল্প জুটি দলের রানকে এগিয়ে নিয়েছে। তবে অধিনায়কের সাথে ভ্যান ডার মারওয়ে ও আরিয়ান দত্ত পরের দুই জুটিতে যা করলেন- তা অনেক বেশি মুগ্ধ করে দেয়। মারওয়ে ফেরার আগে ১৯ বলে ২৯ রান করে গেছেন। অন্যদিকে অপরাজিত আরিয়ানের ছিল ৯ বলে ২৩ রানের ইনিংস, যেখানে ছিল ৩ ছক্কা।
আর অপরাজিত ছিলেন ডাচ অধিনায়ক এডওয়ার্ডস। খেলেছেন ৬৯ বলে ৭৮ রানের এক বীরত্বখচিত ইনিংস। ফলে শেষপর্যন্ত ৮ উইকেট হারিয়ে ২৪৫ রানে থামে নেদারল্যান্ডস। সাউথ আফ্রিকার বোলারদের পক্ষে লুঙ্গি এনগিডি, মার্কো জানসেন ও কাগিসো রাবাদা- প্রত্যেকে ২ টি করে উইকেট পেয়েছেন।
জবাবে সাউথ আফ্রিকার টপ অর্ডারের ব্যর্থতা তো ছিলই, অন্যরাও আর দলের পাশে সেভাবে দাঁড়াতে পারেনি। ফলে ৩৮ রানের পরাজয় মেনে ধরমশালার মাঠ ছাড়তে হয়েছে প্রোটিয়াদের। ২৪৬ রানের লক্ষ্যমাত্রা। ৪৩ ওভারে এই রান পেরোনো খুব একটা সহজ হওয়ার কথা নয়।
তবে ‘নেদারল্যান্ডস’ হিসেবে সাউথ আফ্রিকার জন্য সহজ হবে, তেমনও হয়ে উঠল না। ৩৬ রানে প্রথম উইকেটের পতনের পর, দলীয় ৪৪ রানেই আফ্রিকানদের ৪ উইকেট নেই। এরপর দলটি উইকেট হারিয়েছে নিয়মিত বিরতিতে। ডি কক ও টেম্বা বাভুমার ‘ডিসেন্ট’ শুরুতে খারাপ হয়নি।
কিন্তু সমস্যাটা শুরু হলো ১৬ রানে কলিন অ্যাকারম্যানের ডেলিভারিতে কট বিহাইন্ড হয়ে ডি কক ফিরলে। এরপর একে একে বাভুমা, এইডেন মার্করাম, ভ্যান ডার ডুসেন ফিরেছেন। এরমধ্যে ভ্যান ডার মারওয়ের হাতেই কপাল পুড়েছে দুজনের। এই পর্যায়ে হাল ধরার চেষ্টা করলেন অভিজ্ঞ ডেভিড মিলার ও হেনরিখ ক্লাসেন।
দুজনের জুটি অর্ধশতক পেরোয়নি, ৪৫ রানেই শেষ। ২৮ রানে ক্লাসেন ফিরেছেন। মিলার হালটা আরও কিছুসময় ধরে রেখেছিলেন। কিন্তু খুব বেশি নয়। ফিরতে হয়েছে ৪৩ রানে, ভ্যান বিকের ডেলিভারিতে সরাসরি বোল্ড হয়ে। ৪ টি চার ও ১ টি ছক্কায় তৈরি ছিল ইনিংস। এরপর জেরাল্ড কোয়েটজি বেশ খানিকটা চেষ্টা করেছেন।
ফেরার আগে ব্যাটে এসেছে ২২ টি রান। তখন প্রোটিয়াদের দলীয় রান ৮ উইকেট হারিয়ে ১৪৭! শেষদিকে কেশভ মহারাজ দলের পক্ষে বেশ লড়াই চালিয়ে যান, আর অন্য পাশে তাঁকে সমর্থন দিয়ে যান লুঙ্গি এনগিডি। কিন্তু ততক্ষণে বেশ দেরি হয়ে গেছে।
শেষ ওভার পর্যন্ত খেলা চললেও, ৪৩তম ওভারের পঞ্চম বলে মহারাজ ফিরলেন, ৪০ রানে। একপাশে ২৪ বলে ৭ রান করে অপরাজিত রইলেন এনগিডি। নেদারল্যান্ডসের বোলারদের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন লোগান ভ্যান বিক। ৩ জন নিয়েছেন দুইটি করে উইকেট। তাঁরা হচ্ছেন, পল ভ্যান মিকরেন, ভ্যান ডার মারওয়ে, বাস ডি লিড।
এর আগে প্রথম ইনিংসে নেদারল্যান্ডসের কাছ থেকে শেষ নয় ওভারে এল ১০৪ রান। ৪৩ ওভারের ম্যাচে ২৪৫ রানের লক্ষ্যমাত্রা দাঁড় করানো, কম কিসে! এই রানে নেতৃত্বটা এল স্বয়ং অধিনায়কের কাছ থেকেই। লেজের ব্যাটারাও তো কম গেলেন না। কাগিসো রাবাদা, লুঙ্গি এনগিডি, মার্কো জানসেন মিলে বেশ চাপেই ফেলেছিল টস হেরে ব্যাট করতে নামা নেদারল্যান্ডসকে।
দলীয় ২২ রানে প্রথম উইকেটের পর, ২৪, ৪০, ৫০ ও ৮২ রানে যথাক্রমে বাকি উইকেটগুলো পড়েছে। এসময় দখল ছিল প্রোটিয়া পেসারদের। ডাচদের ইনিংস যেন শুরু হলো তারপর থেকে। অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডসের সাথে তেজা নিদামানারু ও লোগান ভ্যান বিক- বেশ কিছুটা সময় কাটিয়ে গেছেন।
অল্প অল্প জুটি দলের রানকে এগিয়ে নিয়েছে। তবে অধিনায়কের সাথে ভ্যান ডার মারওয়ে ও আরিয়ান দত্ত পরের দুই জুটিতে যা করলেন- তা অনেক বেশি মুগ্ধ করে দেয়। মারওয়ে ফেরার আগে ১৯ বলে ২৯ রান করে গেছেন। অন্যদিকে অপরাজিত আরিয়ানের ছিল ৯ বলে ২৩ রানের ইনিংস, যেখানে ছিল ৩ ছক্কা।
আর অপরাজিত ছিলেন ডাচ অধিনায়ক এডওয়ার্ডস। খেলেছেন ৬৯ বলে ৭৮ রানের এক বীরত্বখচিত ইনিংস। ফলে শেষপর্যন্ত ৮ উইকেট হারিয়ে ২৪৫ রানে থামে নেদারল্যান্ডস। সাউথ আফ্রিকার বোলারদের পক্ষে লুঙ্গি এনগিডি, মার্কো জানসেন ও কাগিসো রাবাদা- প্রত্যেকে ২ টি করে উইকেট পেয়েছেন।