এবার ম্যাচের ৫৯ মিনিটে সোহেল রানা লাল কার্ড দেখলে দশজনের দলে পরিণত হয় বাংলাদেশ। তবে অনেকটা সময় একজন কম নিয়ে খেলেও মালদ্বীপের বিপক্ষে ২-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে স্বাগতিকরা। এই জয়ে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের দ্বিতীয়পর্বে নাম লিখিয়েছে জামাল ভূঁইয়ার দল। দ্বিতীয় পর্বে বাংলাদেশ খেলবে 'আই' গ্রুপে অস্ট্রেলিয়া, ফিলিস্তিন ও লেবাননের বিপক্ষে।
প্রথমার্ধে এগিয়ে গিয়েও লিড ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। মালদ্বীপের বিপক্ষে ১-১ সমতায় বিরতিতে যায়। তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ফের এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। ২-১ গোলে লিড নেয় জামাল ভূঁইয়ার দল। তারপরও শঙ্কা জেগেছিল ম্যাচের ৫৯ মিনিটে দশজনের দলে পরিণত হওয়ায়।
শেষ পর্যন্ত একজন কম নিয়ে খেলেও জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। ম্যাচের শেষদিকে ইনজুরি টাইমের চতুর্থ মিনিটে লালকার্ড দেখেন মালদ্বীপের আহনাফ রশিদ। রাজধানীর বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রথম পর্বের বাঁচা-মরার ম্যাচে বাংলাদেশ সুবিধা আদায় করেছিল ১১ মিনিটে এগিয়ে গিয়ে। বাঁ দিক থেকে ফয়সাল আহমেদ ফাহিম ক্রস নিলে চলন্ত বলে ডান পায়ের প্লেসিংয়ে মালদ্বীপের জাল কাঁপিয়ে দেন রাকিব।
শুরু থেকে মালদ্বীপ একটু আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে। দুই মিনিটের মধ্যে বাংলাদেশ রক্ষণের ভুলে ভালো একটা সুযোগও তৈরি হয়েছিল অতিথি দলটির। তবে দুর্ভাগ্য তাদের, গোল করতে পারেনি। পিছিয়ে পড়ার দুই মিনিট পর আত্মঘাতী গোল খেতে বসেছিল বাংলাদেশ। মালদ্বীপের হামজা মোহাম্মদের কর্নার ঠেকাতে গিয়ে সাদ উদ্দিন নিজেদের জালেই বল পাঠিয়ে দিয়েছিলেন প্রায়। গোলরক্ষক মিতুল মারমা ঝাঁপিয়ে রক্ষা করেন।
২৯ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করার সহজ সুযোগ হাতছাড়া করে বাংলাদেশ। লিড এনে দেওয়া রাকিব গোলরক্ষককে একা পেয়েছিলেন। তবে তিনি সে সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি। মালদ্বীপের গোলরক্ষক হুসাইন শারিফী ডান পায়ে কোনোমতে দলকে বিপদমুক্ত করেন।
৩৩ মিনিটে মালদ্বীপের হামজা মোহাম্মদের কোনাকুনি নেওয়া শট গোলরক্ষক মিতুল মারমা কর্নারের মাধ্যমে রুখে দেন। দুই মিনিট পর বাংলাদেশ ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছিল। ডান দিক থেকে জামাল ভূঁইয়ার ক্রসে চলন্ত বলে প্লেসিংয়ের চেষ্টা করেছিলেন।
কিন্তু বলটি উঠে গেলে ফিস্ট করে বাইরে পাঠিয়ে দেন মালদ্বীপের গোলরক্ষক হুসাইন শরিফী। ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ বাংলাদেশ কাজে লাগাতে না পারলেও মালদ্বীপ ঠিকই ৩৬ মিনিটে ম্যাচে ফিরে আসে। হামাজ মোহাম্মদের কর্নার থেকে আইসাম ইব্রাহিম হেডে গোল করেন।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর দ্বিতীয় মিনিটে আবার এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। এবার গোলদাতা ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। বাম দিক থেকে সাদ উদ্দিনের ক্রস পান্স করেছিলেন মালদ্বীপের গোলরক্ষক। বল জুনিয়র সোহেল রানার পা হয়ে চায় কাছে দাঁড়ানো ফাহিমের কাছে।
ফাহিম সুযোগ নষ্ট করেননি। সহজেই গোল করে লিড এনে দেন দলকে। ৪৬ মিনিটে ২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর ৫৯ মিনিটে সোহেল রানা লাল কার্ড দেখলে বেশ বিপদেই পড়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে সব শঙ্কা কাটিয়ে জয় নিয়েই মাঠ ছেড়েছে ঘরের ছেলেরা।
প্রথমার্ধে এগিয়ে গিয়েও লিড ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। মালদ্বীপের বিপক্ষে ১-১ সমতায় বিরতিতে যায়। তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে ফের এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। ২-১ গোলে লিড নেয় জামাল ভূঁইয়ার দল। তারপরও শঙ্কা জেগেছিল ম্যাচের ৫৯ মিনিটে দশজনের দলে পরিণত হওয়ায়।
শেষ পর্যন্ত একজন কম নিয়ে খেলেও জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। ম্যাচের শেষদিকে ইনজুরি টাইমের চতুর্থ মিনিটে লালকার্ড দেখেন মালদ্বীপের আহনাফ রশিদ। রাজধানীর বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় বিশ্বকাপ বাছাইয়ের প্রথম পর্বের বাঁচা-মরার ম্যাচে বাংলাদেশ সুবিধা আদায় করেছিল ১১ মিনিটে এগিয়ে গিয়ে। বাঁ দিক থেকে ফয়সাল আহমেদ ফাহিম ক্রস নিলে চলন্ত বলে ডান পায়ের প্লেসিংয়ে মালদ্বীপের জাল কাঁপিয়ে দেন রাকিব।
শুরু থেকে মালদ্বীপ একটু আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে। দুই মিনিটের মধ্যে বাংলাদেশ রক্ষণের ভুলে ভালো একটা সুযোগও তৈরি হয়েছিল অতিথি দলটির। তবে দুর্ভাগ্য তাদের, গোল করতে পারেনি। পিছিয়ে পড়ার দুই মিনিট পর আত্মঘাতী গোল খেতে বসেছিল বাংলাদেশ। মালদ্বীপের হামজা মোহাম্মদের কর্নার ঠেকাতে গিয়ে সাদ উদ্দিন নিজেদের জালেই বল পাঠিয়ে দিয়েছিলেন প্রায়। গোলরক্ষক মিতুল মারমা ঝাঁপিয়ে রক্ষা করেন।
২৯ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করার সহজ সুযোগ হাতছাড়া করে বাংলাদেশ। লিড এনে দেওয়া রাকিব গোলরক্ষককে একা পেয়েছিলেন। তবে তিনি সে সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি। মালদ্বীপের গোলরক্ষক হুসাইন শারিফী ডান পায়ে কোনোমতে দলকে বিপদমুক্ত করেন।
৩৩ মিনিটে মালদ্বীপের হামজা মোহাম্মদের কোনাকুনি নেওয়া শট গোলরক্ষক মিতুল মারমা কর্নারের মাধ্যমে রুখে দেন। দুই মিনিট পর বাংলাদেশ ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছিল। ডান দিক থেকে জামাল ভূঁইয়ার ক্রসে চলন্ত বলে প্লেসিংয়ের চেষ্টা করেছিলেন।
কিন্তু বলটি উঠে গেলে ফিস্ট করে বাইরে পাঠিয়ে দেন মালদ্বীপের গোলরক্ষক হুসাইন শরিফী। ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ বাংলাদেশ কাজে লাগাতে না পারলেও মালদ্বীপ ঠিকই ৩৬ মিনিটে ম্যাচে ফিরে আসে। হামাজ মোহাম্মদের কর্নার থেকে আইসাম ইব্রাহিম হেডে গোল করেন।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর দ্বিতীয় মিনিটে আবার এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। এবার গোলদাতা ফয়সাল আহমেদ ফাহিম। বাম দিক থেকে সাদ উদ্দিনের ক্রস পান্স করেছিলেন মালদ্বীপের গোলরক্ষক। বল জুনিয়র সোহেল রানার পা হয়ে চায় কাছে দাঁড়ানো ফাহিমের কাছে।
ফাহিম সুযোগ নষ্ট করেননি। সহজেই গোল করে লিড এনে দেন দলকে। ৪৬ মিনিটে ২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর ৫৯ মিনিটে সোহেল রানা লাল কার্ড দেখলে বেশ বিপদেই পড়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে সব শঙ্কা কাটিয়ে জয় নিয়েই মাঠ ছেড়েছে ঘরের ছেলেরা।