রাজধানীর ধানমন্ডিতে জয়িতা টাওয়ার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে তিনি জয়িতা টাওয়ারের উদ্বোধন করেন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর ছোট কন্যা ও প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা সঙ্গে ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দেশের নারী উদ্যোক্তাদের জয়িতা ব্র্যান্ডের আওতায় নানামুখী ব্যবসা উদ্যোগে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অত্যাধুনিক ভৌত অবকাঠামো সুবিধা সম্বলিত জয়িতা টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। জয়িতা টাওয়ারে ইউনিভার্সেল এক্সেসিবিলিটিসহ দেশের নারী উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত ও প্রক্রিয়াজাত বিভিন্ন ধরনের পণ্য, সাপ্লাই চেইন ও সেবা বিপণনের সুবিধা থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২১ সালের ১ ডিসেম্বর রাজধানীর ধানমন্ডির ২৭ নম্বর (পুরাতন) রোডে এক বিঘা জমির ওপর ১৬৮ কোটি চল্লিশ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১২ তলা জয়িতা টাওয়ার নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ২০১১ সালের ১৬ নভেম্বর জয়িতা ফাউন্ডেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। ইতোমধ্যে সরকার দেশের প্রতিটি বিভাগে প্রতীকী মূল্যে এক বিঘা করে জমি বরাদ্দ দিয়েছে। জয়িতার কার্যক্রম বিভাগ, জেলা ও উপজেলায়ও জয়িতার কার্যক্রম চালুর মাধ্যমে দেশব্যাপী একটি নারীবান্ধব আলাদা বিপণন নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দেশের নারী উদ্যোক্তাদের জয়িতা ব্র্যান্ডের আওতায় নানামুখী ব্যবসা উদ্যোগে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অত্যাধুনিক ভৌত অবকাঠামো সুবিধা সম্বলিত জয়িতা টাওয়ার নির্মাণ করা হয়েছে। জয়িতা টাওয়ারে ইউনিভার্সেল এক্সেসিবিলিটিসহ দেশের নারী উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত ও প্রক্রিয়াজাত বিভিন্ন ধরনের পণ্য, সাপ্লাই চেইন ও সেবা বিপণনের সুবিধা থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২১ সালের ১ ডিসেম্বর রাজধানীর ধানমন্ডির ২৭ নম্বর (পুরাতন) রোডে এক বিঘা জমির ওপর ১৬৮ কোটি চল্লিশ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১২ তলা জয়িতা টাওয়ার নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ২০১১ সালের ১৬ নভেম্বর জয়িতা ফাউন্ডেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। ইতোমধ্যে সরকার দেশের প্রতিটি বিভাগে প্রতীকী মূল্যে এক বিঘা করে জমি বরাদ্দ দিয়েছে। জয়িতার কার্যক্রম বিভাগ, জেলা ও উপজেলায়ও জয়িতার কার্যক্রম চালুর মাধ্যমে দেশব্যাপী একটি নারীবান্ধব আলাদা বিপণন নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।