এবার সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তার উত্তরসূরি রাশিয়ার তৈরি একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং রকেট রয়েছে লেবানন ভিত্তিক শিয়া ইসলামপন্থী রাজনৈতিক দল ও সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহর অস্ত্রাগারে। ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের তুলনায় এই দলটির যোদ্ধার সংখ্যা দ্বিগুণের বেশি। অস্ত্রসম্ভারেও অনেক এগিয়ে লেবাননের শিয়া গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ।
আনন্দবাজার জানিয়েছে, নানা ক্যালিবার এবং দূর পাল্লার রকেটের পাশাপাশি ইরানের মদতপুষ্ট এই সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর কাছে রয়েছে গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্রও! গত চার দিনের সংঘাতের ফলাফল বলছে, উত্তর সীমান্তে পুরোদস্তুর যুদ্ধ শুরু হলে গাজার মতো আধিপত্য দেখানো কঠিন হবে তেল আবিবের।
এদিকে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তার উত্তরসূরি রাশিয়ার তৈরি একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং রকেট রয়েছে হিজবুল্লাহর অস্ত্রাগারে। সেখানে রয়েছে, চীনের ল্যান্ড টু ল্যান্ড এবং ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রও। এর পাশাপাশি ইরানে তৈরি ল্যান্ড টু ল্যান্ড এবং বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে এই সশস্ত্র গোষ্ঠীর হাতে।
পশ্চিমি সংবাদ মাধ্যমগুলোর দাবি, ইরানের সামরিক প্রযুক্তিগত পরিকাঠামো কাজে লাগিয়ে বেশ কয়েকটি পুরনো রুশ ক্ষেপণাস্ত্রের আধুনিকীকরণও করেছে তারা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত রুশ রকেট কাতুসা এবং তার পরবর্তী সংস্করণ বিএম-২১ গ্রাদ হিজবুল্লাহর অন্যতম শক্তি।
সামরিক ট্রাকে বহনযোগ্য ১০৭ এবং ১২২ মিলিমিটারের এই মাল্টি ব্যারেল রকেট-এর বেশ কয়েকটি সংস্করণ রয়েছে এই বাহিনীর হাতে। ১১ থেকে ৫২ কিলোমিটার পাল্লার এই ক্ষেপণাস্ত্রের কয়েকটি ইতিমধ্যেই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করেছে তারা।
সোভিয়েত আমলের ৩৫ কিলোমিটার পাল্লার বিএম-২১ উরগান এমনকি, ৫০০ কিলোগ্রাম বিস্ফোরকবাহী ৭০০ কিলোমিটার পাল্লার ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ‘স্কাড’ রয়েছে তাদের। ষাটের দশকে তৈরি চীনের টাইপ ৬৩ মাল্টি ব্যারেল রকেটের পাশাপাশি হিজবুল্লাহর কাছে রয়েছে ইরানের সহযোগিতায় তৈরি উন্নত সংস্করণ ফজর-১।
৯ কিলোমিটার পাল্লার এই রকেট ইতিমধ্যেই ইসরায়েল ভূখণ্ডে আছড়ে পড়েছে বেশ কয়েকবার। এর পাশাপাশি ইরানে তৈরি ‘ফলঘ’, ‘খাইবার’, ‘শাহিন’, ‘নজেয়ত’-এর মতো বিভিন্ন পাল্লার রকেট এবং ২০০ কিলোমিটার পাল্লার ‘ফতে-১১০’ গাইডেড ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে হিজবুল্লাহর। ফলে তাদের সাথে লড়াই কঠিন হতে পারে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সেনাদের।
আনন্দবাজার জানিয়েছে, নানা ক্যালিবার এবং দূর পাল্লার রকেটের পাশাপাশি ইরানের মদতপুষ্ট এই সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর কাছে রয়েছে গাইডেড ক্ষেপণাস্ত্রও! গত চার দিনের সংঘাতের ফলাফল বলছে, উত্তর সীমান্তে পুরোদস্তুর যুদ্ধ শুরু হলে গাজার মতো আধিপত্য দেখানো কঠিন হবে তেল আবিবের।
এদিকে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তার উত্তরসূরি রাশিয়ার তৈরি একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং রকেট রয়েছে হিজবুল্লাহর অস্ত্রাগারে। সেখানে রয়েছে, চীনের ল্যান্ড টু ল্যান্ড এবং ট্যাঙ্ক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রও। এর পাশাপাশি ইরানে তৈরি ল্যান্ড টু ল্যান্ড এবং বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে এই সশস্ত্র গোষ্ঠীর হাতে।
পশ্চিমি সংবাদ মাধ্যমগুলোর দাবি, ইরানের সামরিক প্রযুক্তিগত পরিকাঠামো কাজে লাগিয়ে বেশ কয়েকটি পুরনো রুশ ক্ষেপণাস্ত্রের আধুনিকীকরণও করেছে তারা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত রুশ রকেট কাতুসা এবং তার পরবর্তী সংস্করণ বিএম-২১ গ্রাদ হিজবুল্লাহর অন্যতম শক্তি।
সামরিক ট্রাকে বহনযোগ্য ১০৭ এবং ১২২ মিলিমিটারের এই মাল্টি ব্যারেল রকেট-এর বেশ কয়েকটি সংস্করণ রয়েছে এই বাহিনীর হাতে। ১১ থেকে ৫২ কিলোমিটার পাল্লার এই ক্ষেপণাস্ত্রের কয়েকটি ইতিমধ্যেই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করেছে তারা।
সোভিয়েত আমলের ৩৫ কিলোমিটার পাল্লার বিএম-২১ উরগান এমনকি, ৫০০ কিলোগ্রাম বিস্ফোরকবাহী ৭০০ কিলোমিটার পাল্লার ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ‘স্কাড’ রয়েছে তাদের। ষাটের দশকে তৈরি চীনের টাইপ ৬৩ মাল্টি ব্যারেল রকেটের পাশাপাশি হিজবুল্লাহর কাছে রয়েছে ইরানের সহযোগিতায় তৈরি উন্নত সংস্করণ ফজর-১।
৯ কিলোমিটার পাল্লার এই রকেট ইতিমধ্যেই ইসরায়েল ভূখণ্ডে আছড়ে পড়েছে বেশ কয়েকবার। এর পাশাপাশি ইরানে তৈরি ‘ফলঘ’, ‘খাইবার’, ‘শাহিন’, ‘নজেয়ত’-এর মতো বিভিন্ন পাল্লার রকেট এবং ২০০ কিলোমিটার পাল্লার ‘ফতে-১১০’ গাইডেড ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে হিজবুল্লাহর। ফলে তাদের সাথে লড়াই কঠিন হতে পারে বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সেনাদের।