আমিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: প্রকাশ্য দিবালোকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া মেয়ের ছুরিকাঘাতে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে ঝুমা কর্মকার (৪৪) নামের এক মায়ের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের রায়গঞ্জ উপজেলার চান্দাইকোনা বাসস্ট্যান্ডে এ ঘটনা ঘটে। নিহত ঝুমা কর্মকার বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার সাহাপাড়ার শিবদাস কর্মকারের স্ত্রী।
জানা যায়, ঝুমা কর্মকারের মেয়ে সিঁথি কর্মকার (২৪) নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করেন। মা-মেয়ে দুজন সোমবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে বগুড়ার শেরপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাওয়ার জন্য একটি বাসে ওঠেন। বাসটি চান্দাইকোনা বাসস্ট্যান্ডে থামালে হঠাৎ করে মেয়ে সিঁথি সেখানে নেমে যায়। মা ঝুমা কর্মকার নেমে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে করলে সিঁথি কোন জবাব না দিয়ে তার ভ্যানেটি ব্যাগে থাকা ছুরি বের করে মা ঝুমার বাম পাশের বুকের নিচে ছুরি দিয়ে আঘাত করে।
এসময় স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় ঝুমা কর্মকারকে উদ্ধার করে রায়গঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে রায়গঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসিফ মোহাম্মাদ সিদ্দিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, অভিযুক্ত সিঁথিকে আটকের পর থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, সিঁথি একটি ছেলের সঙ্গে প্রেমের সর্ম্পক আছে। বিষয়টি পরিবার মেনে না নেওয়ায় ক্ষোভে সে তার মাকে হত্যা করেছে।
ঝমা কর্মকারের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
জানা যায়, ঝুমা কর্মকারের মেয়ে সিঁথি কর্মকার (২৪) নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়া করেন। মা-মেয়ে দুজন সোমবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে বগুড়ার শেরপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাওয়ার জন্য একটি বাসে ওঠেন। বাসটি চান্দাইকোনা বাসস্ট্যান্ডে থামালে হঠাৎ করে মেয়ে সিঁথি সেখানে নেমে যায়। মা ঝুমা কর্মকার নেমে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে করলে সিঁথি কোন জবাব না দিয়ে তার ভ্যানেটি ব্যাগে থাকা ছুরি বের করে মা ঝুমার বাম পাশের বুকের নিচে ছুরি দিয়ে আঘাত করে।
এসময় স্থানীয়রা গুরুতর আহত অবস্থায় ঝুমা কর্মকারকে উদ্ধার করে রায়গঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে রায়গঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসিফ মোহাম্মাদ সিদ্দিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, অভিযুক্ত সিঁথিকে আটকের পর থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, সিঁথি একটি ছেলের সঙ্গে প্রেমের সর্ম্পক আছে। বিষয়টি পরিবার মেনে না নেওয়ায় ক্ষোভে সে তার মাকে হত্যা করেছে।
ঝমা কর্মকারের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।