এস এম মোজতাহীদ প্লাবন, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি: গবেষণা কাজের জন্য একটি আদর্শ পরিবেশ তৈরীর জন্য নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নিরলস কাজ করে যাচ্ছে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর। তিনি বলেছেন, শিক্ষা, গবেষণা ও উন্নয়ন এই তিনটি শব্দকে প্রশাসন তাদের মটো হিসেবে গ্রহণ করেছে। বিশেষ করে গবেষণার জন্য একটি যেনতেন পরিবেশ হলে হয় না। গবেষণার আদর্শ পরিবেশ তৈরির জন্য প্রশাসন করা করে যাচ্ছে। এজন্য আমরা নানাবিধ কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে চলেছি।
সোমবার (১৬ অক্টোবর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের এম এ সেমিনার ২০২৩-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গবেষণা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোন শিক্ষার্থীকে জোর করে গবেষক হতে হবে না। গবেষণা করতে হলে প্রচুর পড়াশোনা করতে হবে। প্রশ্ন করা জানতে হবে। পৃথিবীর সবচাইতে সহজ কাজ হচ্ছে উত্তর লেখা আর সবচেয়ে কঠিন কাজ প্রশ্ন করা। তাই যে জানে না সে প্রশ্ন করতে পারে না। ভালো গবেষক হতে হলে ভালো প্রশ্ন করা জানতে হবে।
তরুণ গবেষকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, তোমরা শিক্ষার পেছনে ছোট, গবেষণার পেছনে ছোট নিজেদেরকে প্রকৃত গবেষক হিসেবে গড়ে তোল। তবে গবেষণার জন্য সারা পৃথিবীতেই একটা পথ লাগে। এটাকে পদ্ধতি বিদ্যা বলে। আমার যা মনে হলো তাই আমি লিখে দিলাম সেটা গবেষণা-এটা খুব খারাপ ব্যাপার। কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আবার এসবকে উৎসাহিত করে। যে যাই পৃষ্ঠাভরে লিখে দিল সেটাই গবেষণা। এটা ভুল। আপনাকে গবেষণার জন্য একটি স্বীকৃত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
গবেষণার গুরুত্ব তুলে ধরে উপাচার্য আরও বলেন, গবেষণা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার। এই গবেষণার মধ্যদিয়েই মানুষ অনেক কিছু করে। গবেষণা না হলে নতুন কোনকিছু আবিষ্কার হয় না। আমাদের ক্ষেত্র ভিন্ন হতে পারে কিন্তু গবেষণা করে জনসম্মুখে যে ফল আমরা প্রকাশ করি সেটার উপর ভিত্তি করে কিন্তু একটির সঙ্গে আরেকটির সম্পর্ক দাঁড়ায়। গবেষণার পরিমাণের চেয়ে গবেষণার মানের দিকে শিক্ষার্থীদের নজর দিতে হবে।
বিভাগীয় প্রধান ড. মো. কামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুশাররাত শবনম, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। প্রবন্ধ মূল্যায়ন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. সুদীপ চক্রবর্তী। স্বাগত বক্তব্য দেন নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নুসরাত শারমিন। সেমিনারে সেমিনারপত্র উপস্থাপন করেন মো. স্যাকলাইন আরাফাত ও কানিজ ফাতেমা আন্নি।
সোমবার (১৬ অক্টোবর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের এম এ সেমিনার ২০২৩-এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গবেষণা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কোন শিক্ষার্থীকে জোর করে গবেষক হতে হবে না। গবেষণা করতে হলে প্রচুর পড়াশোনা করতে হবে। প্রশ্ন করা জানতে হবে। পৃথিবীর সবচাইতে সহজ কাজ হচ্ছে উত্তর লেখা আর সবচেয়ে কঠিন কাজ প্রশ্ন করা। তাই যে জানে না সে প্রশ্ন করতে পারে না। ভালো গবেষক হতে হলে ভালো প্রশ্ন করা জানতে হবে।
তরুণ গবেষকদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, তোমরা শিক্ষার পেছনে ছোট, গবেষণার পেছনে ছোট নিজেদেরকে প্রকৃত গবেষক হিসেবে গড়ে তোল। তবে গবেষণার জন্য সারা পৃথিবীতেই একটা পথ লাগে। এটাকে পদ্ধতি বিদ্যা বলে। আমার যা মনে হলো তাই আমি লিখে দিলাম সেটা গবেষণা-এটা খুব খারাপ ব্যাপার। কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আবার এসবকে উৎসাহিত করে। যে যাই পৃষ্ঠাভরে লিখে দিল সেটাই গবেষণা। এটা ভুল। আপনাকে গবেষণার জন্য একটি স্বীকৃত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
গবেষণার গুরুত্ব তুলে ধরে উপাচার্য আরও বলেন, গবেষণা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার। এই গবেষণার মধ্যদিয়েই মানুষ অনেক কিছু করে। গবেষণা না হলে নতুন কোনকিছু আবিষ্কার হয় না। আমাদের ক্ষেত্র ভিন্ন হতে পারে কিন্তু গবেষণা করে জনসম্মুখে যে ফল আমরা প্রকাশ করি সেটার উপর ভিত্তি করে কিন্তু একটির সঙ্গে আরেকটির সম্পর্ক দাঁড়ায়। গবেষণার পরিমাণের চেয়ে গবেষণার মানের দিকে শিক্ষার্থীদের নজর দিতে হবে।
বিভাগীয় প্রধান ড. মো. কামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুশাররাত শবনম, রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। প্রবন্ধ মূল্যায়ন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. সুদীপ চক্রবর্তী। স্বাগত বক্তব্য দেন নাট্যকলা ও পরিবেশনা বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নুসরাত শারমিন। সেমিনারে সেমিনারপত্র উপস্থাপন করেন মো. স্যাকলাইন আরাফাত ও কানিজ ফাতেমা আন্নি।