আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি: বগুড়ার আদমদীঘিতে প্রবাসী স্বামীর ওপর অভিমান করে স্ত্রী লিমা আক্তার (১৯) আত্মহত্যা করেছে। নিহত গৃহবধূ লিমা আক্তার উপজেলার কুন্দগ্রাম ইউনিয়নের তারতা গ্রামের মালয়েশিয়াপ্রবাসী মিঠু হোসেনের স্ত্রী। এ ঘটনায় সোমবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে আদমদীঘি থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।
আদমদীঘি থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ৬ বছর যাবৎ মালয়েশিয়া থাকেন উপজেলার তারতা গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে মিঠু হোসেন। গত এক বছর আগে তারতা গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে মিঠু প্রবাসে থাকা অবস্থায় গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর খলিলের মেয়ে লিমার মোবাইল ফোনে প্রেমের সম্পর্ক হয়। সেই সম্পর্ক গড়ায় বিয়েতে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিয়ের পর থেকে লিমা আক্তার তার শ্বশুর বাড়িতে থাকেন।
গত রোববার দিবাগত রাতে লিমার সাথে মোবাইল ফোনে পারিবারিক নানা বিষয় নিয়ে কথা বলার সময় তার স্বামী মিঠুর সাথে কথা কাটাকটি হয়। এক পর্যায়ে রাত ১১টার সময় শশুর বাড়িতে নিজ শয়ন ঘরের তীরের সাথে গলায় ওড়নার ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা কাটাকাটির বিষয়টি প্রবাস থেকে মিঠু তার বাবাকে মুঠোফোনে জানান। এরপর লিমার শ্বশুর ও শাশুড়িসহ পরিবারের লোকজন তার ঘরের দরজা ভেঙে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় লিমাকে ঝুলতে দেখেন। দ্রুত তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নিলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
এ বিষয়ে আদমদীঘি থানার উপ পরিদর্শক (এস আই) নাজমুল হোসেন জানান, খবর পেয়ে সোমবার সকালে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।
আদমদীঘি থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ৬ বছর যাবৎ মালয়েশিয়া থাকেন উপজেলার তারতা গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে মিঠু হোসেন। গত এক বছর আগে তারতা গ্রামের আজিজার রহমানের ছেলে মিঠু প্রবাসে থাকা অবস্থায় গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর খলিলের মেয়ে লিমার মোবাইল ফোনে প্রেমের সম্পর্ক হয়। সেই সম্পর্ক গড়ায় বিয়েতে। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বিয়ের পর থেকে লিমা আক্তার তার শ্বশুর বাড়িতে থাকেন।
গত রোববার দিবাগত রাতে লিমার সাথে মোবাইল ফোনে পারিবারিক নানা বিষয় নিয়ে কথা বলার সময় তার স্বামী মিঠুর সাথে কথা কাটাকটি হয়। এক পর্যায়ে রাত ১১টার সময় শশুর বাড়িতে নিজ শয়ন ঘরের তীরের সাথে গলায় ওড়নার ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথা কাটাকাটির বিষয়টি প্রবাস থেকে মিঠু তার বাবাকে মুঠোফোনে জানান। এরপর লিমার শ্বশুর ও শাশুড়িসহ পরিবারের লোকজন তার ঘরের দরজা ভেঙে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় লিমাকে ঝুলতে দেখেন। দ্রুত তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নিলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
এ বিষয়ে আদমদীঘি থানার উপ পরিদর্শক (এস আই) নাজমুল হোসেন জানান, খবর পেয়ে সোমবার সকালে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।