এবার গ্রাহক স্বার্থ বিবেচনায় শুধু সপ্তাহ, মাস ও বছর মেয়াদের মোবাইল ইন্টারনেট প্যাকেজ চালু রাখার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা (বিটিআরসি)। তাই আজ থেকে ৩ ও ১৫ দিন মেয়াদের ইন্টারনেট প্যাকেজ আর পাচ্ছেন না গ্রাহকরা। বিটিআরসির নির্দেশে ১৪ অক্টোবর রাত ১২ থেকে কার্যকর হয় এ সিদ্ধান্ত।
এখন থেকে গ্রাহকদের অন্তত সাতদিন মেয়াদি প্যাকেজ কিনতে হবে। সাত দিনের প্যাকেজের দাম তিন দিন মেয়াদি প্যাকেজের চেয়ে বেশি। এতে ইন্টারনেট ব্যবহারে ব্যয় বেড়েছে বলে দাবি গ্রাহকের। আর বিক্রি কমার আশঙ্কায় সিন্ধান্তটি পুনঃবিবেচনার তাগিদ অপারেটরদের।
এদিকে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) ইন্টারনেট প্যাকেজ সম্পর্কিত নতুন নির্দেশিকায় শুধু ৭ ও ৩০ দিন মেয়াদি প্যাকেজ রাখার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে থাকতে পারবে অনির্দিষ্ট মেয়াদের (আনলিমিটেড) প্যাকেজ। মোট ৪০টি প্যাকেজ দিতে পারবে অপারেটররা। এত দিন ৩, ৭, ১৫, ৩০ ও অনির্দিষ্ট মেয়াদের প্যাকেজ ছিল।
অপারেটরগুলো মোট ৯৫টি প্যাকেজ দিতে পারত। তবে, এখন থেকে ৯৫টির পরিবর্তে অপারেটরদের ৪০টি ইন্টারনেট প্যাকেজ থাকছে। বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, ইতিমধ্যে ৭দিন মেয়াদের ইন্টারনেট প্যাকেজের দাম বাড়িয়েছে মোবাইল অপারেটররা।
এদিকে মোবাইল ফোন অপারেটররা বলছেন, ১১ কোটি ইন্টারনেট গ্রাহকের মধ্যে ৬ কোটিই ৩ দিন মেয়াদের ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করতেন। নতুন এই সিদ্ধান্তে গ্রাহক কমার আশঙ্কা তাদের। গ্রাহক কমলে ইন্টারনেটের দাম বাড়বে বলেও জানান তারা।
এদিকে বিচার-বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তাই পুনঃবিবেচনার সুযোগ নেই বলছেন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তাঁর মতে, নতুন সিদ্ধান্তে অপারেটরদের প্রতারণার ফাঁদ কমেছে। আগামীতে মোবাইল ইন্টারনেটের দাম নির্ধারণ করে দেয়া হবে বলেও জানান তিনি।
ইন্টারনেট যাদের একেবারেই জরুরি, তারা বাড়তি ব্যয় করে ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন। প্রয়োজন না থাকলেও অনেক মানুষকে বেশি মেয়াদের বেশি দামি প্যাকেজ কিনতে হবে। অপারেটরদের হিসাবে মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ৬৯ শতাংশের বেশি ৩ দিনের প্যাকেজ ব্যবহার করেন। দেশে মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রায় ১২ কোটি।
উল্লেখ্য, কেউ সর্বশেষ ৯০ দিনে একবার ইন্টারনেট ব্যবহার করলেই তাকে একজন গ্রাহক ধরা হয়।
এখন থেকে গ্রাহকদের অন্তত সাতদিন মেয়াদি প্যাকেজ কিনতে হবে। সাত দিনের প্যাকেজের দাম তিন দিন মেয়াদি প্যাকেজের চেয়ে বেশি। এতে ইন্টারনেট ব্যবহারে ব্যয় বেড়েছে বলে দাবি গ্রাহকের। আর বিক্রি কমার আশঙ্কায় সিন্ধান্তটি পুনঃবিবেচনার তাগিদ অপারেটরদের।
এদিকে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) ইন্টারনেট প্যাকেজ সম্পর্কিত নতুন নির্দেশিকায় শুধু ৭ ও ৩০ দিন মেয়াদি প্যাকেজ রাখার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে থাকতে পারবে অনির্দিষ্ট মেয়াদের (আনলিমিটেড) প্যাকেজ। মোট ৪০টি প্যাকেজ দিতে পারবে অপারেটররা। এত দিন ৩, ৭, ১৫, ৩০ ও অনির্দিষ্ট মেয়াদের প্যাকেজ ছিল।
অপারেটরগুলো মোট ৯৫টি প্যাকেজ দিতে পারত। তবে, এখন থেকে ৯৫টির পরিবর্তে অপারেটরদের ৪০টি ইন্টারনেট প্যাকেজ থাকছে। বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, ইতিমধ্যে ৭দিন মেয়াদের ইন্টারনেট প্যাকেজের দাম বাড়িয়েছে মোবাইল অপারেটররা।
এদিকে মোবাইল ফোন অপারেটররা বলছেন, ১১ কোটি ইন্টারনেট গ্রাহকের মধ্যে ৬ কোটিই ৩ দিন মেয়াদের ইন্টারনেট প্যাকেজ ব্যবহার করতেন। নতুন এই সিদ্ধান্তে গ্রাহক কমার আশঙ্কা তাদের। গ্রাহক কমলে ইন্টারনেটের দাম বাড়বে বলেও জানান তারা।
এদিকে বিচার-বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তাই পুনঃবিবেচনার সুযোগ নেই বলছেন টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তাঁর মতে, নতুন সিদ্ধান্তে অপারেটরদের প্রতারণার ফাঁদ কমেছে। আগামীতে মোবাইল ইন্টারনেটের দাম নির্ধারণ করে দেয়া হবে বলেও জানান তিনি।
ইন্টারনেট যাদের একেবারেই জরুরি, তারা বাড়তি ব্যয় করে ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন। প্রয়োজন না থাকলেও অনেক মানুষকে বেশি মেয়াদের বেশি দামি প্যাকেজ কিনতে হবে। অপারেটরদের হিসাবে মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ৬৯ শতাংশের বেশি ৩ দিনের প্যাকেজ ব্যবহার করেন। দেশে মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রায় ১২ কোটি।
উল্লেখ্য, কেউ সর্বশেষ ৯০ দিনে একবার ইন্টারনেট ব্যবহার করলেই তাকে একজন গ্রাহক ধরা হয়।