সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। এক্ষেত্রে তারা স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবেন। রোববার (১৫ অক্টোবর) নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বিষয়টি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, সেনাবাহিনী তো আমাদের আগের সবগুলো জাতীয় নির্বাচনেই মোতায়েন হয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না, সেটাই উনি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল) বলেছেন।
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ২৪ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত মোতায়েন করা হয়েছিল স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে। সে সময় ৩৮৯টি উপজেলায় সেনাবাহিনীর ৪১৪ প্লাটুন (প্রতি প্লাটুনে ৩০ জন), ১৮টি উপজেলায় নৌবাহিনীর ৪৮ প্লাটুন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছিল।
২০১৪ সালে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনেও সশস্ত্র বাহিনীর ৫০ হাজার সদস্য নিয়োজিত ছিলেন স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে।
বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার আইনের অধীনে এর আগের দুই নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে নামানো হয়েছিল। এর আগে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অংশ হিসেবে নিয়োজিত করা হয়েছিল সশস্ত্র বাহিনীকে। তবে ২০০৯ সালে আইন সংশোধন করে সশস্ত্র বাহিনীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞা থেকে আলাদা করা হয়।
তিনি বলেন, সেনাবাহিনী তো আমাদের আগের সবগুলো জাতীয় নির্বাচনেই মোতায়েন হয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না, সেটাই উনি (প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল) বলেছেন।
২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ২৪ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত মোতায়েন করা হয়েছিল স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে। সে সময় ৩৮৯টি উপজেলায় সেনাবাহিনীর ৪১৪ প্লাটুন (প্রতি প্লাটুনে ৩০ জন), ১৮টি উপজেলায় নৌবাহিনীর ৪৮ প্লাটুন সদস্য মোতায়েন করা হয়েছিল।
২০১৪ সালে ৫ জানুয়ারির নির্বাচনেও সশস্ত্র বাহিনীর ৫০ হাজার সদস্য নিয়োজিত ছিলেন স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে।
বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার আইনের অধীনে এর আগের দুই নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে নামানো হয়েছিল। এর আগে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অংশ হিসেবে নিয়োজিত করা হয়েছিল সশস্ত্র বাহিনীকে। তবে ২০০৯ সালে আইন সংশোধন করে সশস্ত্র বাহিনীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংজ্ঞা থেকে আলাদা করা হয়।