নাজমুল হাসান নিরব, ফরিদপুর প্রতিনিধি: ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে খাদিজা আক্তার মিম (১৮) নামের এক কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় নিজ বাড়িতে এ আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে।খাদিজা আক্তার ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজের বিএ (অনার্স) ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী এবং পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ কামারগ্রামের ঋষিপাড়া এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে।
প্রতিবেশীরা জানায়, শনিবার দুপুরে মিমের সাথে তার মায়ের ঝগড়াঝাঁটি হয়। পরে নিজ কক্ষের দরজা-জানালা বন্ধ করে মিম সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে।
তবে মিমের মা জানায়, মিমেম ঘাড়ে জিন ছিল। সে প্রায়ই বিনা কারণে ঝগড়াঝাঁটি করতো। শনিবার দুপুরে জানালা-দরজা বন্ধ করে মিম নিজ কক্ষে ঘুমাতে যায়। সন্ধ্যা পর্যন্ত সাড়াশব্দ না পাওয়ায় দরজা ভাঙ্গতে ব্যর্থ হয়ে অন্য রুমের সিলিং ভেঙে মিমের কক্ষে প্রবেশ করলে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় মিমকে পাওয়া যায়।
মিমের বাবা গাজীপুরে ব্যবসা করেন এবং সে তিন ভাই-বোনের মধ্যে বড় ছিলো। কয়েক বছর আগে মিমের বাবা জাহাঙ্গীর আলম আলফাডাঙ্গা উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের জয়দেবপুর গ্রাম থেকে বোয়ালমারী পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ কামারগ্রামের ঋষিপাড়ায় নতুন বাড়ি করেন।
এ ব্যাপারে বোয়ালমারী থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আব্দুল ওহাব বলেন, লাশের সুরতহাল ও লাশ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
প্রতিবেশীরা জানায়, শনিবার দুপুরে মিমের সাথে তার মায়ের ঝগড়াঝাঁটি হয়। পরে নিজ কক্ষের দরজা-জানালা বন্ধ করে মিম সিলিং ফ্যানের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে।
তবে মিমের মা জানায়, মিমেম ঘাড়ে জিন ছিল। সে প্রায়ই বিনা কারণে ঝগড়াঝাঁটি করতো। শনিবার দুপুরে জানালা-দরজা বন্ধ করে মিম নিজ কক্ষে ঘুমাতে যায়। সন্ধ্যা পর্যন্ত সাড়াশব্দ না পাওয়ায় দরজা ভাঙ্গতে ব্যর্থ হয়ে অন্য রুমের সিলিং ভেঙে মিমের কক্ষে প্রবেশ করলে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় মিমকে পাওয়া যায়।
মিমের বাবা গাজীপুরে ব্যবসা করেন এবং সে তিন ভাই-বোনের মধ্যে বড় ছিলো। কয়েক বছর আগে মিমের বাবা জাহাঙ্গীর আলম আলফাডাঙ্গা উপজেলার বুড়াইচ ইউনিয়নের জয়দেবপুর গ্রাম থেকে বোয়ালমারী পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ কামারগ্রামের ঋষিপাড়ায় নতুন বাড়ি করেন।
এ ব্যাপারে বোয়ালমারী থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আব্দুল ওহাব বলেন, লাশের সুরতহাল ও লাশ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।