মানুষ প্রেমের টানে কতকিছু করে থাকে। প্রেমের টানে নাকি সাত সমুদ্র তেরো নদী ও পাড়ি দেয়। তবে এই রূপকথার গল্প বাস্তবে দেখা না গেলেও, কখনও কখনও কিছু ঘটনা রূপকথার গল্পকেও হার মানায়। প্রেমের টানে সাত সমুদ্র তেরো নদী পাড়ি দিতে না হলেও বাংলাদেশ পাড়ি দিয়েছেন এক নারী, গিয়েছেন ভারতে। কিন্তু সেখানে গিয়ে তার মন ভেঙে যায়। যে প্রেমিকের টানে তিনি দেশ ছাড়েন সেই প্রেমিক নাকি বিবাহিত। অগত্যা প্রেমকাহিনি অসম্পূর্ণ রেখেই ফিরতে হলো তাকে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি নারী দিলরুবা শর্মা পর্যটক হিসাবে ভিসা জোগাড় করে ভারতে গিয়েছিলেন। ৩২ বছরের ওই নারী স্বামী করোনায় মারা যায়। তার তিন সন্তান রয়েছে। কাজ করতে রূপচর্চাবিশেষজ্ঞ হিসাবে। দিলরুবার সঙ্গে অনলাইনে আলাপ হয় উত্তরপ্রদেশের রোশনগড়ের বাসিন্দা আব্দুল করিমের। আব্দুল পেশায় শেফ। কর্মসূত্রে থাকেন বাহরিনে। দু’জনের মধ্যে অনলাইনে কথা হত। সেখান থেকেই ঘনিষ্ঠতা। দু’জন দু’জনের প্রেমে পড়ে যান। দিলরুবা আব্দুলের সঙ্গে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন।
এদিকে দিলরুবা তিন সন্তানকে নিয়ে পর্যটক ভিসায় ভারতে পাড়ি জমান। লখনৌতে দেখা করেন প্রেমিকের সঙ্গে। তারপর তার সঙ্গেই যান তার গ্রামের বাড়িতে। কিন্তু সেখানেই হয় বিপত্তি। প্রেমিকের যে গ্রামে সংসার রয়েছে, দিলরুবার তা জানা ছিল না। সেখানে গেলে আব্দুলের স্ত্রী এবং অন্য গ্রামবাসীরা তার ওপর চড়াও হন এবং নানা প্রশ্নবাণে তাকে জর্জরিত করেন। গ্রাম ছাড়তে বাধ্য হন ওই নারী। অগত্যা প্রেমের স্বপ্ন ভুলে আবার দিলরুবা বাংলাদেশে ফিরেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, তরুণী পর্যটক হিসাবে ভারতে এসেছিলেন। তার অনুপ্রবেশে বেআইনি কিছু ছিল না।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশি নারী দিলরুবা শর্মা পর্যটক হিসাবে ভিসা জোগাড় করে ভারতে গিয়েছিলেন। ৩২ বছরের ওই নারী স্বামী করোনায় মারা যায়। তার তিন সন্তান রয়েছে। কাজ করতে রূপচর্চাবিশেষজ্ঞ হিসাবে। দিলরুবার সঙ্গে অনলাইনে আলাপ হয় উত্তরপ্রদেশের রোশনগড়ের বাসিন্দা আব্দুল করিমের। আব্দুল পেশায় শেফ। কর্মসূত্রে থাকেন বাহরিনে। দু’জনের মধ্যে অনলাইনে কথা হত। সেখান থেকেই ঘনিষ্ঠতা। দু’জন দু’জনের প্রেমে পড়ে যান। দিলরুবা আব্দুলের সঙ্গে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন।
এদিকে দিলরুবা তিন সন্তানকে নিয়ে পর্যটক ভিসায় ভারতে পাড়ি জমান। লখনৌতে দেখা করেন প্রেমিকের সঙ্গে। তারপর তার সঙ্গেই যান তার গ্রামের বাড়িতে। কিন্তু সেখানেই হয় বিপত্তি। প্রেমিকের যে গ্রামে সংসার রয়েছে, দিলরুবার তা জানা ছিল না। সেখানে গেলে আব্দুলের স্ত্রী এবং অন্য গ্রামবাসীরা তার ওপর চড়াও হন এবং নানা প্রশ্নবাণে তাকে জর্জরিত করেন। গ্রাম ছাড়তে বাধ্য হন ওই নারী। অগত্যা প্রেমের স্বপ্ন ভুলে আবার দিলরুবা বাংলাদেশে ফিরেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, তরুণী পর্যটক হিসাবে ভারতে এসেছিলেন। তার অনুপ্রবেশে বেআইনি কিছু ছিল না।