বিশ্বসেরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) দুই শিক্ষক জায়গা করে নিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান এলসেভিয়ার সম্প্রতি এ তালিকা প্রকাশ করেছে।
এ তালিকায় আইইউবিএটির অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. গোলাম রসুল এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. সুভাষ চন্দ্র পাল স্থান পেয়েছেন।
এর মধ্যে ড. রসুল গেল বছরে আইইউবিএটি-তে যোগ দেন। এর আগে তিনি এশিয়ার অন্যতম গবেষণা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইন্টেগরেটেড মাউনটেইন ডেভেলপমেন্টের (আইসিআইএমওডি) প্রধান অর্থনীতিবিদ হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি কৃষি, খাদ্য নিরাপত্তা, গ্রাম উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিবেশ উন্নয়ন নিয়ে কাজ করেছেন এবং এ সম্পর্কিত তার প্রায় দুইশ’ গবেষণাপত্র বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তরের পর থাইল্যান্ডের এআইটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
অন্যদিকে অধ্যাপক ড. সুভাষ চন্দ্র পাল ২০১৯ সালে আইইউবিএটি-তে যোগ দেন। এর আগে তিনি মালয়েশিয়ার মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন। তিনি সিঙ্গাপুরের এনটিইউ ইউনিভার্সিটি জার্মানিতে গবেষক হিসেবে কাজ করেছেন। তার গবেষণার ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে রিসাইক্লিং অব কনস্ট্রাকশন ওয়াস্ট, ডিউর্যাবিলিটি অব কংক্রিট, থ্রিডি কংক্রিট প্রিন্টিং। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে তার প্রায় ১০০ টির মতো গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জন পি.এ. ইয়োনিডিস গত গত রবিবার (১ অক্টোবর) এলসেভিয়ার প্রকাশনার ওপর ভিত্তি করে বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ গবেষণা বিজ্ঞানীদের একটি তালিকা প্রকাশ করেন। প্রকাশনা, এইচ-ইনডেক্স, সাইটেশন ও অন্যান্য সূচকগুলো বিশ্লেষণ করে তালিকাটি প্রস্তুত করা হয়। বিজ্ঞানীদের ২২টি বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্র এবং ১৭৪টি উপ-ক্ষেত্রে শ্রেণীবদ্ধ করে ২ লাখ ১০ হাজার ১৯৯ জন গবেষককে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
বাংলাদেশ থেকে সেরা গবেষকের সংখ্যা ১৭৭ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডাইরিয়াল ডিজিজ রিসার্চ, বাংলাদেশ, (আইসিডিডিআর,বি)- এর ১৪ জন। পাশাপাশি এই তালিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ জন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ জন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ১০ জন, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ জন শিক্ষক রয়েছেন।
এ তালিকায় আইইউবিএটির অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. গোলাম রসুল এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. সুভাষ চন্দ্র পাল স্থান পেয়েছেন।
এর মধ্যে ড. রসুল গেল বছরে আইইউবিএটি-তে যোগ দেন। এর আগে তিনি এশিয়ার অন্যতম গবেষণা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ইন্টেগরেটেড মাউনটেইন ডেভেলপমেন্টের (আইসিআইএমওডি) প্রধান অর্থনীতিবিদ হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি কৃষি, খাদ্য নিরাপত্তা, গ্রাম উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন এবং পরিবেশ উন্নয়ন নিয়ে কাজ করেছেন এবং এ সম্পর্কিত তার প্রায় দুইশ’ গবেষণাপত্র বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তরের পর থাইল্যান্ডের এআইটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
অন্যদিকে অধ্যাপক ড. সুভাষ চন্দ্র পাল ২০১৯ সালে আইইউবিএটি-তে যোগ দেন। এর আগে তিনি মালয়েশিয়ার মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন। তিনি সিঙ্গাপুরের এনটিইউ ইউনিভার্সিটি জার্মানিতে গবেষক হিসেবে কাজ করেছেন। তার গবেষণার ক্ষেত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে রিসাইক্লিং অব কনস্ট্রাকশন ওয়াস্ট, ডিউর্যাবিলিটি অব কংক্রিট, থ্রিডি কংক্রিট প্রিন্টিং। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে তার প্রায় ১০০ টির মতো গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জন পি.এ. ইয়োনিডিস গত গত রবিবার (১ অক্টোবর) এলসেভিয়ার প্রকাশনার ওপর ভিত্তি করে বিশ্বের শীর্ষ ২ শতাংশ গবেষণা বিজ্ঞানীদের একটি তালিকা প্রকাশ করেন। প্রকাশনা, এইচ-ইনডেক্স, সাইটেশন ও অন্যান্য সূচকগুলো বিশ্লেষণ করে তালিকাটি প্রস্তুত করা হয়। বিজ্ঞানীদের ২২টি বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্র এবং ১৭৪টি উপ-ক্ষেত্রে শ্রেণীবদ্ধ করে ২ লাখ ১০ হাজার ১৯৯ জন গবেষককে এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
বাংলাদেশ থেকে সেরা গবেষকের সংখ্যা ১৭৭ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডাইরিয়াল ডিজিজ রিসার্চ, বাংলাদেশ, (আইসিডিডিআর,বি)- এর ১৪ জন। পাশাপাশি এই তালিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ জন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ জন, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ১০ জন, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ জন শিক্ষক রয়েছেন।