এবার বিভিন্ন আরব দেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ফিলিস্তিনের সমর্থনে সমাবেশ হয়েছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো এ তথ্য দিয়েছে। গাজার ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে হাজার হাজার ইরাকি বাগদাদে জড়ো হয়েছেন। অধিকৃত ফিলিস্তিনে ঘটা রক্তপাত ও অধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা করাই এই সমাবেশের উদ্দেশ্য। সমাবেশের আয়োজক আবু কায়ান বার্তা সংস্থা এএফপিকে এ তথ্য দিয়েছেন।
এদিকে আজকে বিভিন্ন আরব দেশেও সমাবেশ হওয়ার কথা রয়েছে। হামাস ও হিজবুল্লাহর শীর্ষ নেতারা শুক্রবারের নামাজের পরে প্রতিবাদ করার আহ্বান জানানোর পরে এ সমাবেশগুলোর আয়োজন করা হচ্ছে। সাবেক হামাস নেতা খালেদ মেশাল গতকাল সাধারণ জনগণকে আরব ও ইসলামী বিশ্ব জুড়ে সমাবেশ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
লেবানন, তিউনিসিয়া এবং জর্ডানে আজ এই ধরনের বেশ কয়েকটি সমাবেশের আশা করা হচ্ছে। ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে হাজার হাজার ইরানি তেহরানের রাস্তায় নেমেছে। এএফপি নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, ইরানের রাজধানীতে মিছিল করার সময় বিক্ষোভকারীরা ইরান, ফিলিস্তিন এবং হিজবুল্লাহর পতাকা নেড়েছিল। তারা ‘আমেরিকা এবং ইসরায়েলের পতন হোক’ লেখা ব্যানারও ধারণ করেছিল।
পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদসহ সারাদেশে আজ জুমার নামাজের পর বিক্ষোভ মিছিল করেছে কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন সংগঠন। ইয়েমেনে সা'দা শহরেও লাখো মানুষ ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন। কাতারের রাজধানী দোহায় হাজার হাজার মানুষ ফিলিস্তিনি জনগণের সমর্থনে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন।
এদিকে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল চলাকালে পুলিশ হামলা করেছে। দেশটির বিচারমন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, হামাস ও ইসলামী জিহাদ আন্দোলনের সমর্থনে মিছিল করলে সর্বোচ্চ পাঁচ বলছেন কারাদণ্ড দেওয়া হবে।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে শত শত জর্ডানিয়ান নাগরিক ইসরায়েলের সীমান্তের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। বুধবার জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া শান্তি সম্ভব নয়।
এরপরই দেশটির রাজধানী আম্মানে ফিলিস্তিনপন্থীদের বিক্ষোভ হয়। ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বাংলাদেশেও সংহতি সমাবেশ হয়েছে। ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে এবং গাজায় বোমা হামলার প্রতিবাদে রোম, মিউনিখ, ইস্তাম্বুল, বেলগ্রেড এবং অন্যান্য শহরে সমাবেশের পরিকল্পনা করা হয়েছে। সূত্র : আল-জাজিরা, বিবিসি, রয়টার্স
এদিকে আজকে বিভিন্ন আরব দেশেও সমাবেশ হওয়ার কথা রয়েছে। হামাস ও হিজবুল্লাহর শীর্ষ নেতারা শুক্রবারের নামাজের পরে প্রতিবাদ করার আহ্বান জানানোর পরে এ সমাবেশগুলোর আয়োজন করা হচ্ছে। সাবেক হামাস নেতা খালেদ মেশাল গতকাল সাধারণ জনগণকে আরব ও ইসলামী বিশ্ব জুড়ে সমাবেশ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
লেবানন, তিউনিসিয়া এবং জর্ডানে আজ এই ধরনের বেশ কয়েকটি সমাবেশের আশা করা হচ্ছে। ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে হাজার হাজার ইরানি তেহরানের রাস্তায় নেমেছে। এএফপি নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, ইরানের রাজধানীতে মিছিল করার সময় বিক্ষোভকারীরা ইরান, ফিলিস্তিন এবং হিজবুল্লাহর পতাকা নেড়েছিল। তারা ‘আমেরিকা এবং ইসরায়েলের পতন হোক’ লেখা ব্যানারও ধারণ করেছিল।
পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদসহ সারাদেশে আজ জুমার নামাজের পর বিক্ষোভ মিছিল করেছে কয়েকটি রাজনৈতিক দল ও বিভিন্ন সংগঠন। ইয়েমেনে সা'দা শহরেও লাখো মানুষ ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন। কাতারের রাজধানী দোহায় হাজার হাজার মানুষ ফিলিস্তিনি জনগণের সমর্থনে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন।
এদিকে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল চলাকালে পুলিশ হামলা করেছে। দেশটির বিচারমন্ত্রী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, হামাস ও ইসলামী জিহাদ আন্দোলনের সমর্থনে মিছিল করলে সর্বোচ্চ পাঁচ বলছেন কারাদণ্ড দেওয়া হবে।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে শত শত জর্ডানিয়ান নাগরিক ইসরায়েলের সীমান্তের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। বুধবার জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ বলেছেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া শান্তি সম্ভব নয়।
এরপরই দেশটির রাজধানী আম্মানে ফিলিস্তিনপন্থীদের বিক্ষোভ হয়। ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বাংলাদেশেও সংহতি সমাবেশ হয়েছে। ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে এবং গাজায় বোমা হামলার প্রতিবাদে রোম, মিউনিখ, ইস্তাম্বুল, বেলগ্রেড এবং অন্যান্য শহরে সমাবেশের পরিকল্পনা করা হয়েছে। সূত্র : আল-জাজিরা, বিবিসি, রয়টার্স