এবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, ‘ফিলিস্তিন–ইসরায়েল ইস্যুতে আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। আমি মনে করি, কেবল ফিলিস্তিনিদের অধিকার ফিরিয়ে দিলেই সেখানে শান্তি আসতে পারে। এ ছাড়া শান্তি আসার কোনো সম্ভাবনা নেই।’
এদিকে তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে শুক্রবার একটি লাইভ কনফারেন্সে কথা বলার সময় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এসব কথা বলেন। চলমান সংঘাতে আমেরিকা ইসরায়েলের পাশে থাকার নিন্দাও করেছেন এই নেতা।
রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেন, ‘আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন, তিনি আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়ে নয়, ইহুদি হিসেবে ইসরায়েল গিয়েছেন। এখন আমি যদি বলি আমি ফিলিস্তিন গিয়েছি মুসলিম পরিচয়ে, তখন মানুষ কী ভাববে?’
এদিকে গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল। সেখান থেকে অধিবাসীদের সরে যেতে বলা হয়েছে। এর মধ্যেই স্থল হামলা শুরু করেছে সেনাবাহিনী। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে শুক্রবার জানানো হয়, এ পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৮০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এর মধ্যে ৫৮৩ শিশুও রয়েছে। আহত হয়েছে ৭ হাজার ৩৮৮।
এদিকে হামাসের সঙ্গে চলা যুদ্ধের মধ্যে গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১১ লাখ ফিলিস্তিনিকে সরে যেতে বলেছে ইসরায়েল। এরই মধ্যে গাজা সীমান্তের দিকে এগোতে শুরু করেছে ইসরায়েলি ট্যাংক। সেইসঙ্গে ভারী অস্ত্রও জমা করা হচ্ছে।
গাজার উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দাদের বাড়ি না ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছে হামাস। এ নিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে হামাসের রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান বাসেম নাইম বলেন, ‘আমাদের কাছে দুটি অপশন আছে। একটি হলো দখলদারদের হারানো। আরেকটি হলো বাড়িতে থেকে মারা যাওয়া। ১৯৪৮ সালের মতো আমরা আরেকটি নাকবা (বিপর্যয় দিবস) হতে দেব না।’
গত ১৯৪৮ সালের ১৫ মে প্রায় সাত লাখ ফিলিস্তিনি গৃহহীন হয়েছিল। এই দিনটিকে ফিলিস্তিনিরা নাকবা দিবস হিসেবে পালন করে। এবার দ্বিতীয় নাকবা শুরু হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। এরই মধ্যে বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র যেতে দেখা গেছে শত শত পরিবারকে।
এদিকে তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে শুক্রবার একটি লাইভ কনফারেন্সে কথা বলার সময় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান এসব কথা বলেন। চলমান সংঘাতে আমেরিকা ইসরায়েলের পাশে থাকার নিন্দাও করেছেন এই নেতা।
রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেন, ‘আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছেন, তিনি আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়ে নয়, ইহুদি হিসেবে ইসরায়েল গিয়েছেন। এখন আমি যদি বলি আমি ফিলিস্তিন গিয়েছি মুসলিম পরিচয়ে, তখন মানুষ কী ভাববে?’
এদিকে গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল। সেখান থেকে অধিবাসীদের সরে যেতে বলা হয়েছে। এর মধ্যেই স্থল হামলা শুরু করেছে সেনাবাহিনী। ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে শুক্রবার জানানো হয়, এ পর্যন্ত প্রায় ১ হাজার ৮০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এর মধ্যে ৫৮৩ শিশুও রয়েছে। আহত হয়েছে ৭ হাজার ৩৮৮।
এদিকে হামাসের সঙ্গে চলা যুদ্ধের মধ্যে গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১১ লাখ ফিলিস্তিনিকে সরে যেতে বলেছে ইসরায়েল। এরই মধ্যে গাজা সীমান্তের দিকে এগোতে শুরু করেছে ইসরায়েলি ট্যাংক। সেইসঙ্গে ভারী অস্ত্রও জমা করা হচ্ছে।
গাজার উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দাদের বাড়ি না ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছে হামাস। এ নিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে হামাসের রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান বাসেম নাইম বলেন, ‘আমাদের কাছে দুটি অপশন আছে। একটি হলো দখলদারদের হারানো। আরেকটি হলো বাড়িতে থেকে মারা যাওয়া। ১৯৪৮ সালের মতো আমরা আরেকটি নাকবা (বিপর্যয় দিবস) হতে দেব না।’
গত ১৯৪৮ সালের ১৫ মে প্রায় সাত লাখ ফিলিস্তিনি গৃহহীন হয়েছিল। এই দিনটিকে ফিলিস্তিনিরা নাকবা দিবস হিসেবে পালন করে। এবার দ্বিতীয় নাকবা শুরু হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। এরই মধ্যে বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র যেতে দেখা গেছে শত শত পরিবারকে।