পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, লাঠি দিয়ে পিটিয়ে সিন্ডিকেট ভাঙা যাবে না। পৃথিবীর কেউই বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। আজ শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে ‘বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে’ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বাজারে চাহিদা ও যোগানের ঘাটতি আছে। তাই পরিস্থিতির সুযোগ নিচ্ছে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট। এ কারণে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে। তিনি বলেন, বাজার তদারকিতে দুর্বলতা আছে সরকারেরও। সবমিলিয়ে বাজারের অরাজকতা ঠেকাতে আলোচনাতেই সমাধান দেখছেন মন্ত্রী।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকেই অস্থির দেশের নিত্যপণ্যের বাজার। দাম বেঁধে দেয়ার পাশাপাশি অভিযান চালিয়েও বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। এরপ্রভাব পড়েছে মূল্যস্ফীতিতে। বর্তমানে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ হলেও খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১২.৩৭ শতাংশে।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। শক্ত ব্যবস্থা নিতে গেলে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা মন্ত্রীর। বোরো মৌসুমের ধান উঠলে মূল্যস্ফীতি সাত শতাংশে নেমে আসবে বলে জানান তিনি। গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে, প্রতিবেশি দেশ শ্রীলঙ্কার সাথে বাংলাদেশের তুলনা চলে না বলেও মন্তব্য করেন এম এ মান্নান।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বাজারে চাহিদা ও যোগানের ঘাটতি আছে। তাই পরিস্থিতির সুযোগ নিচ্ছে ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট। এ কারণে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে। তিনি বলেন, বাজার তদারকিতে দুর্বলতা আছে সরকারেরও। সবমিলিয়ে বাজারের অরাজকতা ঠেকাতে আলোচনাতেই সমাধান দেখছেন মন্ত্রী।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকেই অস্থির দেশের নিত্যপণ্যের বাজার। দাম বেঁধে দেয়ার পাশাপাশি অভিযান চালিয়েও বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। এরপ্রভাব পড়েছে মূল্যস্ফীতিতে। বর্তমানে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ হলেও খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১২.৩৭ শতাংশে।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, বাজারে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। শক্ত ব্যবস্থা নিতে গেলে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা মন্ত্রীর। বোরো মৌসুমের ধান উঠলে মূল্যস্ফীতি সাত শতাংশে নেমে আসবে বলে জানান তিনি। গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে, প্রতিবেশি দেশ শ্রীলঙ্কার সাথে বাংলাদেশের তুলনা চলে না বলেও মন্তব্য করেন এম এ মান্নান।